somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব নয়)

০৯ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


সতের অধ্যায়

বিজ্ঞান পরিষদের ভিতরের কনফারেন্স কক্ষটাতে পনেরজনের মত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি গোল টেবিল বৈঠক করছে। সবার চোখেমুখেই টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে।

জেনারেল গ্রাটিয়া চেহারায় যথাসম্ভব আনন্দঘন করে বলল “আমরা বিজয়ের অনেক কাছাকাছি চলে এসেছি মহামান্য ব্যক্তিগণ। আমরা এত দিন যেজন্য অপেক্ষার করছি সেটা পেয়ে যাচ্ছি শীঘ্রই।” সবার প্রতিক্রিয়া দেখার জন্য অপেক্ষা করে জেনারেল গ্রাটিয়া।

তারপর যোগ করে বলে “আজ আমাদের জন্য সুখবর আমরা শীঘ্রই আমাদের মাঝে লুকিয়ে থাকা বিদ্রোহীদের লিস্ট পেয়ে যাবো।” আরো কিছু বলতে যাচ্ছিল জেনারেল গ্রাটিয়া।

ড. লেথরিন পাশ থেকে গলায় ঝাঁঝ ঢেলে বলে “আপনি এই বানী অনেক দিন ধরেই শুনিয়ে আসছেন।”

জেনারেল গ্রাটিয়া ড. লেথরিন কথায় পাত্তা না দিয়ে ভরাট কণ্ঠে পুনরায় বলে চলে “এখন আমাদের সেই বিদ্রোহীদের মেরে ফেলতে কোন অসুবিধা নাই। মহান শাসক উথারের বিরুদ্ধে আর কেউ কোন বিদ্রোহ করার সাহস পাবে না। আমরা আমাদের এক্সপেরিমেন্ট নিশ্চিন্তে করতে পারব। এই গ্রহের কেউ আমাদের বিরুদ্ধে কিছুই বলার সাহস পাবে না।”

উপদেষ্টা রেচেল মনোযোগ দিয়ে শুনছিল। গম্ভীর গলায় বললেন “আশার বাণীতো আপনি অনেকদিন ধরেই শুনাচ্ছেন।”

পাশ থেকে ড. লেথরিন মুখা বাঁকা করে বলল “আমিতো আগেই বলেছি ও কথার রানী, ওর ধীর গতির জন্য বিদ্রোহীরা তাদের দল ভারী করা যথেষ্ট সময় পাচ্ছে।”

এবার জেনারেল গ্রাটিয়া খসখসে গলায় ড. লেথরিনকে শাসিয়ে বলে “আপনার কাজ গবেষণা করা। আপনি আপনার কাজে মনোযোগ দিন। আমাকে আমার কাজ করতে দিন।”

এই সভায় সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ সদস্য শাসক উথারের আরেকজন চাটুকার, তিনি গম্ভীর গলায় বললেন “আপনার কথায় এবং কাজের মিল দেখতে পাচ্ছি না জেনারেল গ্রাটিয়া।”

ড. লেথরিন জেনারেল গ্রাটিয়াকে জব্দ করার মোক্ষম সুযোগ পেয়ে গেল। বয়োজ্যেষ্ঠ সদস্যের কথায় তাল মিলিয়ে বলল “এর অযোগ্যতায় আমরা সবাই ডুবব। একে ঝেটিয়ে বিদায় করা দরকার। অযোগ্য লোক দিয়ে কিছু হবে না।”

জেনারেল গ্রাটিয়া মুখ শক্ত করে নিজের আসন উঠে এসে ড. লেথরিনের কলার চেপে ধরে একটি ঝাঁকি দিয়ে পুনরায় ছেড়ে দেয়।
তারপর সভার সবার দিকে একবার দৃষ্টি ভুলিয়ে বলে “আমার যোগ্যতা নিয়ে আর কার কোন প্রশ্ন আছে?”

অনেকে মনে মনে কিছু বলার জন্য চিন্তা করে রেখেছিল তবে সেটা আপাতত বলার সাহস পেল না। উপদেষ্টা রেচেল প্রশ্রয়ের দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে জেনারেল গ্রাটিয়া দিকে। পুরো কক্ষে তখন নীরবতা নেমে আসে।

জেনারেল গ্রাটিয়া নীরবতা ভেঙে গলা পরিষ্কার করে বলে “আপনাদের জন্য একটা সুখবর আছে মহামান্য সদস্যগণ।” বলেই সবার প্রতিক্রিয়া দেখার জন্য তাকায় জেনারেল গ্রাটিয়া।

থেমে বলে “বিদ্রোহী দলের প্লেরাকে হত্যা করা হয়েছে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত। আপনারা জানেন বিদ্রোহী দলের সাথে যোগ দিয়েছে সেই পুরুষ মানুষটি, বাকিদের সাথে তাকেও পাকরাও করা হবে।”



আঠার অধ্যায়

গ্রাউন্ডফ্লায়ারটি প্রচণ্ড গতিতে শহরের বাহিরে যাবার চেষ্টা করছে। পিছু নিয়েছে আরো কিছু গ্রাউন্ডফ্লায়ার, থেমে থেমে পিছন থেকে রশ্মি ছুড়ছে সেগুলো। এনি রোবটের সেদিকে কোন ভ্রূক্ষেপ নেই, সে দক্ষ চালকেরমত মনোযোগ দিয়ে যানটি চালাচ্ছে, তার দৃষ্টি সামনের দিকে। গ্রাউন্ডফ্লায়ারের পিছনে রশ্মির আঘাতে আগুন লেগে গিয়েছিল, পিছনের দিকে পানির ট্যাংক ছিল, লিডান সেটা ছিদ্র করে দিয়েছে, ট্যাংক থেকে পানি গড়িয়ে পরে আগুন নিভে গিয়েছে আপাতত। তারপরও ইঞ্জিন থেকে গট গট শব্দ বের হচ্ছে, লক্ষণ ভালো নয়, যে কোন সময় কাজ বন্ধ করে দিতে পারে ইঞ্জিনটি।

প্লেরার বুকের মাঝে সূক্ষ্ম একটি লোহার দণ্ড এসে লাগায় পরে গিয়েছে। নিউকের বুকের ভিতর কেপে উঠেছে, দৌড়ে গিয়ে প্লেরার কাছে যায়। লিডান কুঁজো হয়ে বসে প্লেরার মাথার কাছে। দুজনের অস্থির হয়ে প্লেরার দিকে তাকায়। প্লেরা চোখ খুলে তাকায়। তারপর যেখানে লোহার সূক্ষ্ম দণ্ডটি লেগেছিল সেখানে হাত দিয়ে বুঝতে পারে তার কিছুই হয়নি। দণ্ডটি সোজা লেগেছে মহামান্য নিকোলাইয়ের দেয়া লকেটটির উপরে। লকেকটি ভেঙে গিয়ে পরেছে গ্রাউন্ডফ্লায়ারের ধাতব মেঝের উপর।

লিডান এবং নিউক হাফ ছেড়ে বাচে। দণ্ডের আঘাতে প্লেরার কিছু না হলেও বেশ দুর্বল হয়ে পরেছে। লিডান তাকে ধরে বসতে সাহায্য করে। নিউক ভাঙ্গা লকেটটি হাতে নিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখতে থাকে।

“ওফ বেশ ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম তোমাকে নিয়ে প্লেরা” বলে লিডান।

“এ যাত্রায় বেচে গেছি। মহামান্য নিকোলাইয়ের লকেটটি না পরা থাকলে নিশ্চিন্ত আজ খারাপ কিছু ঘটে যেত।” বলে প্লেরা।

“হুম” দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে লিডান।

“আনা কি ধরা পরেছে কিনা কে জানে?” বলে প্লেরা।

“সেটা নিয়ে তোমাকে চিন্তা করতে হবে না আপাতত প্লেরা।”

প্লেরা চোখ ঘুরয়ে এনি রোবটের দিকে তাকায়। তারপর ফের লিডানের দিকে তাকিয়ে মুখ শক্ত করে বলে “আমি নিশ্চিন্ত এনি রোবটের জন্য আমাদের আজ এই অবস্থা! আনাও হয়ত বিপদে আছে।”

“আহা তুমি এতটা নিশ্চিন্ত হচ্ছ কিভাবে প্লেরা? তোমার এটা মনে হবার কারণ কি?”

“আপনি দেখেছেন আমাদের গোপন আস্তানার খবর জেনারেল গ্রাটিয়ার লোকজন পেয়ে গেছে, মহামান্য নিকোলাইয়ের সাথে যেদিন ড. লেথরিনের বাসায় গেলাম তার খবরও জেনে গিয়েছিল, সর্বশেষ আজ আমরা বারে এলাম সেটাও কিন্তু জেনে গিয়েছে।”

যোগ করে বলে “তারা যেভাবে প্রস্তুত হয়ে এসেছিল আজ তাতে বুঝা যাচ্ছে আমারা যে আজ এখানেই আসব ওরা আগে থাকতেই জানত। তাছাড়া আমাদের অনেক সহযোগী আছে যারা সরকারি বাহিনীতে আমাদের হয়ে কাজ করছে তাদের অনেকে ধরা পরেছে। এটা কিভাবে সম্ভব?” চোয়াল শক্ত করে বলে প্লেরা।

“এতে কিন্তু এটা প্রমাণ হয় না এনি রোবট জড়িত।” বলে লিডান।

“এতে এনি রোবটের হাত থাকতে পারে। হয়তবা ওর ভিতরের কম্পিউটারে এমন কোন প্রটেক্টেড সফটওয়ার চলে সেটা আমাদের সমস্ত খবরাখবর বিজ্ঞান পরিষদে পাঠিয়ে দেয়। আপনি ওর সাপোর্ট করবেন না।” চোয়াল শক্ত করে বলে প্লেরা। প্রচণ্ড মানসিক চাপে কণ্ঠ তীক্ষ্ণ হয়ে উঠে প্লেরার।

“তুমি বাড়াবাড়ি করছ প্লেরা।”

প্লেরার হাতের মুঠি শক্ত হয়ে আসে, দাতে দাঁত ঘর্ষণ করে বলে “আপনি জানেন না ৭ম প্রজন্মের রোবট আমাদের পিছু নাকি লাগানো হয়েছে, সেখানে আপনি একটি রোবট নিয়ে সব জায়গায় ঘুরছেন, আপনি কিভাবে নিশ্চিন্ত হলেন এই ব্যাটাই ৭ম প্রজন্মের রোবট নয়? একে আপনি ধ্বংস করে দিন।”

“আহা তোমাদের আমি আগেই বলেছি আমি নিজে এনি রোবটের সমস্ত রেকর্ড চেক করেছি। ও একটি সাধারণ সহজ সরল রোবট।”

প্লেরা মুখ শক্ত করে বলে “তাহলে কে আমাদের সমস্ত তথ্য দেয় বলুন আপনি?”

এনি রোবট তখনের একান্ত মনে গ্রাউন্ডফ্লায়ারটি ড্রাইভ করছিল। হঠাৎ নিউক লাফ দিয়ে উঠে বলে “আমি মনে হয় ধরে ফেলেছি কিভাবে আমাদের সমস্ত তথ্য জেনারেল গ্রাটিয়ার কাছে যায়!”

প্লেরা এবং লিডান দৃষ্টি ঘুরিয়ে নিউকের দিকে তাকে। নিউক ভাঙ্গা লকেটটি দেখিয়ে বলে “লকেটটির ভিতরে ক্ষুদ্র একটি জিপিএস সেনসর পেয়েছি।”

সবাই নিউকের দৃষ্টি অনুসরণ করে ভাঙ্গা লকেটটার দিকে তাকিয়ে একটা বিস্ময় প্রকাশ করে।

“এই লকেটটা থেকে আমাদের জিয়োগ্রাফিকাল কোঅরডিনেট চলে যেত জেনারেল গ্রাটিয়ার কাছে। আর মহামান্য নিকোলাই যেদিন মারা যান সেদিনও তিনি এই লকেট পরিহিত অবস্থায় ছিলেন, তাই জেনারেল গ্রাটিয়ার লোক আমাদের খোজ পেয়ে যায়। আর আজও একই ব্যাপার ঘটল!” কথা বলতে বলতে হাফাতে থাকে নিউক।

প্লেরা চমকে তাকায় নিউকের দিকে। তারপর বলে “আর এর জন্যই কয়েকদিন আগে আমি দেখেছি আমার এপার্টমেন্টের সামনে কয়েকজন রোবটকে দাঁড়িয়ে থাকতে। যেহেতু লকেটটি আমি পরিহিত অবস্থায় ছিলাম তাই আমার লোকেশন তারা পেয়ে গিয়েছিল!”

একটু থেমে প্লেরা যোগ করে বলে “তাহলে জেনারেল গ্রাটিয়ার লোকজন নিশ্চিন্ত ছিল আমার লোকেশনের ব্যাপারে, আমার ব্যাপারে, কিন্তু আমাকে ধরেনি কেন? তাছাড়া কয়েকদিন ধরে আমরা লিডানের বাসায় ছিলাম তখনোতো আমাদের সবাইকে এক সাথে ধরতে পারত! তাই না?”

“হুম সেটা নিয়ে আমিও চিন্তা করছি।” বলে নিউক।

“আমি মনে হয় ধরে ফেলছি ব্যাপারটা বলে লিডান। তারা জানে আমাদের কয়েকজনকে ধরলেই লাভ হবে না, কারণ আমাদের আরো অনেক বিদ্রোহী আছে, তাছাড়া সরকারের প্রশাসনে আমাদের লোক আছে, কারা কারা আমাদের হয়ে কাজ করছে সেই তথ্যও তাদের দরকার। তাই হয়ত অপেক্ষা করছিল সেই ধরণের তথ্য যদি হাতিয়ে নেয়া যায়।”

“লকেটটিতে জিপিএস লাগালো কে?” প্লেরা এবং লিডানের দিকে জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে বলে নিউক।

“লকেটটি আনা মহামান্য নিকোলাইকে উপহার দিয়োছিল!” চোয়াল শক্ত করে বলে লিডান।

নিউক বিশ্বাস এবং অবিশ্বাসের দৃষ্টিতে লিডানের দিকে তাকিয়ে থাকে।

প্লেরা জোরে একটি থাবা মারে গ্রাউন্ডফ্লায়ারের ধাতব মেঝেতে। চোয়াল শক্ত করে বলে “তারমানে আনা জেনারেল গ্রাটিয়ার হয়ে কাজ করছে! তাই সে ইচ্ছে করে এখানে জিপিএস লাগিয়েছিল। কিন্তু কেন সে আমাদের সাথে বেইমানি করল?”

সবাই ব্যাপারটা ভাবতেই একটা বড় ধরণের ধাক্কা খেল।

থেমে প্লেরা প্রসঙ্গ পাল্টে বলে “আমি আপনার কাছে দুঃখিত লিডান।”

লিডান জিব দিয়ে ঠোট ভিজিয়ে বলে “কেন?”

“এনি রোবটকে ঠিক আমি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। আপনার সাথে রাগারাগি করেছি।” বলে প্লেরা।

“হুম, নো প্রবলেম, এটা খুব স্বাভাবিক প্লেরা। বরং এনি রোবটের কাছে সরি বলতে পারে।”

এনি রোবট নিজের সংবেদনশীল কান দিয়ে সব শুনছিল। ধাতব মুখটি ঘুরিয়ে অভিমানের দৃষ্টিতে তাকায় তাদের দিকে।
প্লেরা এবং নিউক সমস্বরে বলে “দুঃখিত এনি রোবট।”

এনি রোবটের ধাতব চেহারায় এক ধরণের খুশির ঝিলিক দেখা যায়। সে ব্যাপক খুশী হয়েছে, পুনরায় মনিটরের দিকে তাকিয়ে দ্বিগুন উৎসাহে গ্রাউন্ডফ্রায়ার চালানোতে মনোযোগ দেয়।

আগের পর্ব:
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব এক)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব দুই)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব তিন)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব চার)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব পাঁচ)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব ছয়)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব সাত)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব আট)
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৫৫
৭টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মামুনুলের মুক্তির খবরে কাল বৃষ্টি নেমেছিল

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৯


হেফাজত নেতা মামুনুল হক কারামুক্ত হওয়ায় তার অনুসারীদের মধ্যে খুশির জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ তো বলল, তার মুক্তির খবরে কাল রাতে বৃষ্টি নেমেছিল। কিন্তু পিছিয়ে যাওয়ায় আজ গাজীপুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×