ফরহাদ মজহার কোন ধর্মের প্রতিনিধি?
ফরহাদ মজহার কোন ধর্মের প্রতিনিধি?
এক টাইপের মানুষ আছে খেয়াল করলে দেখবেন, এরা চায় আপনাকে তাদের মত করে চলতে বাধ্য করা,যেমন আপনি ধর্ম কতটুকু পালন করবেন,কি পোশাক পরলে আপনার জন্য ভালো... ...বাকিটুকু পড়ুন
অতীতে গরুর মাংসে হাড় বেশি হওয়ার জের ধরেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হতে দেখেছি,
.
ও ভাই মুজে মারো মুজে মারো নেহি মাজাক হ রাহে
.
ঢাল-সড়কি,টেঁটা-বল্লম, গুলতি, লাঠিসোটা, ইট পাটকেল নিয়ে তারা দলে দলে... ...বাকিটুকু পড়ুন
আরেকটি নিরীহ প্রাণের বলিদান
আবারও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) বাংলাদেশের সীমান্তে নিরীহ মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। পঞ্চগড় সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে আনোয়ার হোসেন নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হওয়ার ঘটনা এলাকাবাসীর মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বেলা শেষের চিহ্ন
যা কিছু পড়েছি সব ভুলে গেছি, স্মৃতির পাতারা শাদা
সোজা কথাটাও আজ মনে হয় যেন দুর্জ্ঞেয় ধাঁধা।
এইতো দুপুরে পথে দেখা হলো- দেখুন কী মুশকিল,
নামধাম তার চেহারা-সুরত মনে নেই একতিল।
সকালের দিকে বাজারে গিয়েছি, সওদাভর্তি থলে
‘একি! এত রাতে কই গিয়েছিলে?’ গৃহিণী চমকে বলে।
কেন যে এমন গোল বেঁধে যায়, এ কি বয়সের খেলা?
পশ্চিমে দেখি হলুদ আকাশ, শেষ হলো বুঝি বেলা।
২৪ আগস্ট ২০১৮
মমতাময়ী
প্রতিদিন শুনি কারা যেন ডাকে, চলো আড়িয়াল বিল
দেখবে ওখানে ডাহুকের ডুব, বালুহাঁস বক চিল
হয়ত-বা আমি সবই ভুলে গেছি, তবু নিশ্চিত জানি
আজো ভুলি নাই আড়িয়াল বিল, কত মিঠা তার পানি
আমার সঙ্গে কারা যাবে চলো, ওখানেই যত সুখ
ওখানে আমার মায়ের বিছানা, মমতায় ভরা... ...বাকিটুকু পড়ুন
শৈশবের দিনগুলোতে আমার কাছে শফিক রেহমান নামটি ছিলো এক অদ্ভুত মায়ার নাম। তখন বয়স কম বলে হয়তো তার লেখাগুলো সম্পূর্ণ বুঝতে পারতাম না, তবুও তার লেখার মধ্যে একটা আলাদা মজা ছিল। সাপ্তাহিক যায়যায়দিনের মইন-মিলা যুগলের আলাপচারিতায় আমি হারিয়ে যেতাম। তাদের মধ্য দিয়ে রাজনীতির জটিল বিষয়গুলো এত সহজে বোঝানো হতো যে আমার মতো একজন ছোট্ট ছেলেও তা উপভোগ করতে পারতাম।
যায়যায়দিনের ভালোবাসা সংখ্যাগুলো ছিলো আরেকটি বিশেষ আকর্ষণ। ভালোবাসা নিয়ে এত সুন্দর লেখা আমি আগে কখনো পড়িনি। পত্রিকার সেই স্লোগান "পাঠকই এর লেখক এবং লেখকই এর পাঠক" আমার মনে গেঁথে গিয়েছিল।
পরে যখন শফিক রেহমানকে লাল গোলাপ অনুষ্ঠানে দেখতাম, তখন মনে হতো যেন মইন-মিলা... ...বাকিটুকু পড়ুন
সুন্দর লিখেছেন।।
ইস্কন ও বাউল এক নয়।।
কিন্তু আপনি যা বুঝাতে চাচ্ছেন তার সাথে আমি অনেকটাই একমত। কিছু মানুষের ইসলামের নামে অন্য মতাদর্শীদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ এবং সুক্ষ্ম কৌশলে নির্যাতন ও নিপীড়ন চালানো।।
ইস্কন একটি সংগঠন অপরদিকে বাউল একটি জীবনধারা/বাউল ধর্ম। লাঠির সাথে এক তারার সংগ্রাম যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। কাঠমোল্লাদের অত্যাচার মনে হয় কোন কালেই বন্ধ হবে না।
আমার মতে, ধর্ম এবং সংগঠন এক নয়। সংগঠন ও তার কিছু ব্যক্তি বিশেষের চিন্তাধারা সমগ্র ধর্মকে রিপ্রেজেন্ট করে না। সেট যেই ধর্মই হোক। সকলের ধর্ম এক হলেও সকলের মত, আদর্শ এবং চিন্তাধারা ভিন্ন। তাই কারো অপরাধের দায়ভার সমগ্র ধর্মের নয় কিংবা কোন ধর্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন