শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে ৮টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে এসব মামলা দায়ের করেছেন গ্রামীণ টেলিকমের ৮ জন সাবেক কর্মকর্তা । এই ৮ কর্মকর্তা ২০০৬ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত গ্রামীণ টেলিকমে কর্মরত ছিলেন। তাহলে এতদিন পরে তারা কেন এই মামলা করেছে? এমন প্রশ্নে বাদীপক্ষের আইনজীবী হেলাল উদ্দিন বিবিসি বাংলাকে বলেন, “ সেই ব্যাখ্যা আমার কাছে নাই।” !!!
গ্রামীণ টেলিকম লিমিটেডের যেসব শ্রমিকরা মামলা দায়ের করেছেন, তারা শ্রম আইন অনুযায়ী কেন এ সুযোগ-সুবিধা পাবেন না, তা লিখিত জবাব দাখিল করেছেন গ্রামীণ টেলিকম লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান।
view this link
পত্রিকায় খবর পড়ে ভাবছি মাত্র তিন বছর চাকুরি করে কোটি টাকা লভ্যাংশ দাবী করা এই ব্যক্তিদের নাম প্রকাশ করা উচিত মিডিয়ার। কাদের প্ররোচনায় ইনারা অতি উৎসাহী হয়ে ডঃ ইউনুসের বিরুদ্ধে এই ধরনের মামলা করছে জানতে ইচ্ছে করে। একটা দেশের জন্য কতটা লজ্জাজনক যে পৃথিবীর ১৬০ জন সুপরিচিত ব্যক্তি ও নেতা অধ্যাপক ইউনূসের পক্ষে একটি খোলা চিঠি দিয়ে অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান মামলার কার্যক্রম অবিলম্বে স্থগিত করার আহবান জানানো হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মামলায় যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে সেগুলো বাংলাদেশের ভেতরে নিরপেক্ষ বিচারক ও দেশের বাইরের আইন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত প্যানেলের মাধ্যমে পর্যালোচনার আহবান জানানো হয়েছে খোলা চিঠিতে যাদের নাম রয়েছে তাদের মধ্যে কয়েকজন হলেন - যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস হোর্তা, আয়াল্যান্ডের সাবেক প্রেসিডেন্ট মেরি রবিনসন ও ইরানের শিরিন এবাদি।
এই দেশের বিচার ব্যবস্থা কতটা কলুষিত হয়েছে যে, ন্যায় বিচারের স্বার্থে দেশের বাইরের আইন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত প্যানেলের মাধ্যমে পর্যালোচনার আহবান জানান বারাক ওবামার মত ব্যক্তি। আসলে এই দেশের আইন শৃংখলা , বিচার ব্যবস্থা সব ধংশ হয়ে গেছে বহু আগেই। গলে পচে বিকট দুর্গন্ধ বের হওয়া এই সিস্টেমে ন্যায়বিচার পাওয়ার সাধ্য কারোরই নাই । হোক সে একজন দরিদ্র রিকসাঅলা বা নোবেল লরিয়েট---
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪৫