গতদিনের পোস্টে মডারেটর সাহেব যে বড় মন্তব্যটা করছিল, সেই মন্তব্যটা পড়ার পরে মনে হল যে তিনি যা বলেছেন তা আসলে প্রায় সব টুকুই সত্যি । আমি আসলেই একটু অসহিষ্ণু অধৈর্যের মত আচরন করেছি । গত পোস্ট আসলে আমি দিয়েছিলাম কেবল মাত্র মডারেটরের মন্তব্যের পরিপেক্ষিতেই। এই জন্য সেখানে মডারেটর আসলে কি বলতে চেয়েছেন কেন বলেছেন সেটা আমি ভাল করে বুঝতে পারি নি । আরও ভাল করে বললে আমি আসলে বোঝার চেষ্টাই করি নি । মডারেটর প্যানেলকে দেখিয়ে দিতে হবে এমন একটা মনভাব নিয়ে পোস্ট তৈরি করা হয়েছিলো । অথচ পোস্ট টা আমার তৈরি করার দরকার ছিল আরও মনযোগ আর যত্ন সহকারে । এই কাজটা করা আমার ঠিক হয় নি । প্রতিবার যে কো ঘটা পরিপেক্ষতি যদি কেবল এই ভাবি যে আমিই সঠিক এবং আমার বিরুদ্ধে যা হচ্ছে সেটা সব ভুল তাহলে এটা আসলে নিজের একটা অপরিপক্ক আচরন বুঝায় । নিজের মাঝে এই ছেলে মানুষী আমি প্রায়ই দেখতে পাই ।
তবে সেই সাথে মাননীয় মডারেটরের কথার সাথে একটু দ্বিমত পেষণ করে বলতে চাই যে সামুতে কপিপেস্ট নিয়ে আমার মনভাব সব সময় বিরূপ ছিল । বিশেষ করে যারা সরাসরি কপিপেস্ট করে তাদেরকে আমি অপছন্দ করি । যেদিন থেকে আমি দেখতে পাই যে সে কপিপেস্ট করেছে সেদি থেকে তার প্রতি আগের সব সকল ভাললাগা বিলুপ্ত হয়ে যায় । তার থেকে তখন দুরে থাকা শুরু করি । মানে আগে তার সাথে ব্লগে যেমন আচরন করতাম সেটা বদলে ফেলি । সেই সাথে এই কথাও আমি অস্বীকার করছি না যে একজন ব্যক্তি বিশেষের প্রতি আমার আচরন খানিকটা বেশি সক্রিয় অন্য সব কপিপেস্টের থেকে । এটা মডারেটরের চোখে ভাল লাগে নি । এবং সত্যিই বলতে কি, এটা তার জায়গা থেকে চিন্তা করলে সঠিক একটা আচরন। সেটা আমি স্বীকার করেও নিচ্ছি । তবে সেই সাথে এটাও বলতে চাই যে আমি কেবল যে একজনের কপিপেস্টের বিরুদ্ধেই সচ্চার এটাও সঠিক না । উক্ত ব্লগারের প্রতি আমার চরম মাত্রায় বিরক্তিবোধ আছে । এই কথা আমি অকপটেই স্বীকার করে নিচ্ছি । এবং এই বিরোরক্তিবোধ আমার আচরনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে । এন তখন যাকে আপনি অপছন্দ করেন তার দোষ ত্রুটি আপনার চোখে বেশি পড়বে । নয় কি?
আমি যখনই সামুতে কোন পোস্ট পড়ি এবং সেই পোস্ট পড়ে যদি আমার মনে হয় যে পোস্টটা কপিপেস্ট তাহলে সেটার ব্যাপারে আমি নিশ্চিত হই । সত্যতা পেলে সেটা নিয়ে আমি পোস্টে অবশ্যই রিপোর্ট করি । যদি মাননীয় মডারেটর রিপোর্ট সেকশনে চেক করে দেখেন তাহলে অবশ্যই দেখতে পাবেন যে গত মাসে আমি দুইটা কি তিন টা পোস্টে এই রিপোর্ট করেছি । এখন সমস্যা হচ্ছে আমি যাদের যাদের পোস্ট নিয়মিত পড়ি তাদের কেউই কপিপেস্ট করেন না । যারা যারা সামুতে কপিপেস্ট করেন তাদের পোস্ট আমি পড়িই না বলতে গেলে । সামুতে নিশ্চয় সব ব্লগার সবার সব পোস্ট পড়েন না। এই কারণেই মাননীয় মডারেটরের চোখে যে যে কপিপেস্ট ধরা পড়েছে সেগুলো আমার চোখে ধরা পড়ে নি ।
এখন যেহেতু নিজের খেয়ে বনের মেষ তাড়ানোর কাজ হাতেই নিয়েছি এখন থেকে এই একটা কাজ করার চেষ্টা থাকবে । অনেকেই এটা পছন্দ করবে না । না করলে আর কী করতে পারি ! অপন্দই সই ! গত কোয়েকদিন ধরে অনেক রকম কথাই শুনছি এই কপিপেস্ট নিয়ে কথা বলার জন্য । আমি আসলে হিট হতে চাচ্ছি, আমার খেয়ে দেয়ে কোন কাজ নেই । আরও কত কিছু । আপনাদের সকল অভিযোগ মাথা পেতে নিলাম !
নিচে আমি যে যে ব্লগারের নাম উল্লেখ করেছি তারা সকলেই অন্য ওয়েব সাইট অন্যের লেখা থেকে সামুতে সরাসরি, হুবাহু কিংবা প্রায় হুবাহু ভাবে কপি পেস্ট করে পোস্ট করেছেন সামুতে । এই সকল ব্লগারদের সাথে আমার ব্যক্তিগত চেনা জানা ভাল মন্দ সম্পর্ক নেই আসলে । এরা কেবল কপি পেস্ট করেছে বলেই আমি সেটা তুলে এনেছি আর কোন কারণ নেই । নিজ থেকে আমি বেশ কিছু ব্লগারের পোস্ট সার্চ করেছি কয়েকজন আমাকে নাম দিয়ে সাহায্য করেছে । আমি কোন মিথ্যা কিংবা মন গড়া অভিযোগ কারো বিরুদ্ধে তুলোবো না । প্রতি পোস্টের বিপরীতে আমি আসল পোস্টের লিংক যুক্ত করে দিয়েছি। সাথে নিচের বক্তব্য ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করেছি । মডারেটর সহ সকল ব্লগার সেগুলো দেখবেন এবং নিজ থেকে সেটা বিচার করবে । আমার যদি ভুল হয়ে থাকে তাহলে সেটা আমি স্বীকার করে নিবো ।
ব্লগে আরও যে যে ব্লগার কপি পেস্ট করেন তাদের নামের একটা তালিকা নিচে দেওয়া হলঃ
নুর মোহাম্মাদ নুর
১. প্রেমিকা না থাকার উপকারিতা ! No girlfriend no tension এই পোস্টটির প্রথম কয়েক লাইন নিজের মত করে লেখা । তারপর প্রধান মূল অংশ সেটি একদম হুবাহু কপি করা ।
গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ড না থাকার সুবিধা এই লিংক ক্লিক করলেই হবে ।
২. ব্রাহ্মণবাড়িয়া এক রক্তাক্ত জনপদের নাম
এই পোস্টটা তৈরি করতে কত জায়গাতে থেকে কপিপেস্ট করা হয়েছে সেটার একটা নমুনা দিই

এই লিংকের ২য় প্যারার মাঝামাঝি
তারপর শুরু এখান থেকে

এই লিংকে গেলেই পাবেন অংশ টুকু ।
এরপর

এই যে লিংক ।

বাকি অংশ লিংক লিংক থেকে সরাসরি কপি করে বসানো।
৩। জনপ্রিয় সবজি ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ এই পোস্ট টি এই পোস্ট এবং এই পোস্ট থেকে কপি করে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
নতুন নকিব
১. মাহে রমজান এত ফজিলতপূর্ণ হওয়ার কিছু কারণ এই পোস্ট টি বলতে গেলে একেবারে হুবাহু এই পোস্ট থেকে কপি করা হয়েছে । প্রথম কিছু অংশ বদলে দেওয়া হলেও পরবর্তী সব কিছু একই রকম ।
২. প্রুফ (Proofreading) রিডিং কি? প্রুফ রিডিংয়ের নিয়ম এবং প্রয়োজনীয়তা এই পোস্ট টি এই পোস্ট এবং এই পোস্ট থেকে একেবারে হুবাহু মেরে দেওয়া হয়েছে । আমি দেখছি আর অবাক হচ্ছি । পোস্ট দুইটির রাইটারের নাম রয়েছে হাসিবুল । এখন নতুন নকিবের নাম যদি হাসিবুল হয় তাহলে অবশ্য ভিন্ন কথা । কিন্তু যদি ঐ ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পোস্ট দুটো রাইটার যদি হাসিবুল না হয় তাহলে এটা সরাসরি কপি ।
৩. বৃষ্টি: দয়াময়ের রহমতের অমীয় বারিধারা, বৃষ্টির সময়ে পালনীয় কিছু সুন্নাত যথারীতি এই পোস্টের প্রথম কিছু অংশ আমি ওয়েবে খুজে পাই নি কিন্তু অল্প কিছু সময় পড়ার পরেই শুরু হয়েছে কপিপেস্টের খেলা যা ঠিক এই খান থেকে করা হয়েছে ।
তোফায়েল ইসলাম
বিশ্বাস ও সৎকর্ম ইসলামের মূল ভিত্তি টিতে রয়েছে অনেক কোরান হাদিসের কপিপেস্ট । এখন কোরান আয়াত আর হাদিসের কথা তো একই রকম হবে । হুবাহুই হওয়ার কথা । এখানে তো কপিপেস্ট করা ছাড়া উপায় নেই । আসলেই কিন্তু তাই । তবে এখানে একটা কিন্তু আছে । সেটা হচ্ছে একটা পোস্টে তো আর কোরান আর হাদিসের বক্তব্য থাকে না । এখানে লেখকের নিজেস্ব বক্তব্য থাকে । এখন সেই নিজেস্ব বক্তব্য যদি অন্য কোথাও থেকে হুবাহু মিলে যায় তখন সেটাকে কপিপেস্ট বলা ছাড়া কি আর কোন উপায় থাকে । উপরের এই পোস্টটা এই পোস্ট থেকে কপি করা হয়েছে । কেন বলছি সেটা নিচের তিনটা ছবি দিলাম দেখুন !



তবে এখানে একট কিন্তু আছে ! লেখক নিচে লিখে দিয়েছেন যে পোস্ট টি তার বই আত্মশুদ্ধির পান্ডুলিপি থেকে নেওয়া হয়েছে । এমন একটা হতে পারে ঐ ব্লগটা আসলে এই লেখকের যদিও নাম নেই, জানার উপায় নেই। কিংবা এমন হতে পারে যে উক্ত ব্লগের পোস্ট আত্মশুদ্ধি বই থেকে লেখা হয়েছে। কিন্তু এখানে আবার একটা সমস্যা আছে । দেখা যাচ্ছে বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছে ২০২২ সালে ।

কুরআনের আলোকে সরল সঠিক পথ ভদ্রলোকের এই পোস্টিটিকেও আমি কেন কপিপেস্ট বলছি? অনেকেই বলতে পারেন যে ওখানে তো কেবল কোরানের আয়াত পোস্ট করা হয়েছে তাহলে ?
এইটার ব্যাখ্যা আমি আপনাকে দিই, দেখুন পছন্দ হয় কিনা ! ধরুন আমি আর আপনি রোজা নিয়ে গবেষনা করছি । আমরা কোরআন আর হাদিস থেকে খুজে খুজে আয়াত বের করে একটা পোস্ট লিখছি । এখন আপনার আর আমার পোস্টে দেওয়া হাদিস এবং কোরআনের আয়াত গুলো কি একেবারে একই সিকোয়েন্স একই ভাবে লেখা হবে । মানে বলতে চাইছি যে আমি ঠিক যে যে ভাবে পোস্টে আয়াত আর হাদিস গুলো কপি করবো আপনিও ঠিক সেই সেই ভাবে আয়াত গুলো কপি করে পোস্ট করবেন?
এটা কেবল মাত্র তখনই হবে যখন আমি আপনার পোস্ট দেখে কপি করবো ! এই হিসাবে কি কোন ভ্যাজাল আছে?
২০১৫ সালে মোহাম্মাদ সাইদুর রহমান নামের একজন সংকলক এই পোস্ট টি করেছিলেন ! হাদিস পরপর সাজানোটা কেবল খেয়াল করুন । এই পোস্ট অনেক বৃহৎ আকারে দেওয়া । ব্লগার সাহেব যেমন কয়েকটি আয়াত দিয়ে বাকি গুলোর কেবল নাম দিয়েছেন সাইদুর রহমানের পোস্টে সেই কাজটা করা হয় নি । মিলিয়ে দেখুন ।
এবার আরও একটা মজার ব্যাপার দেখুন । আপনার হয়তো বলতে পারেন যে সুরা সিরিয়াল অনুযায়ী লিখলেই তো সব মিলে যায় । সেটা আমিও ভেবেছি । তবে একটা জিনিস আপনারা নিজেই মিলিয়ে দেখুন । ১৬/১২০-১২২ - ৬/৮২-৮৮ - ৩৭/১১৮ - ৬/১৬১ - ৩৬/৩-৪ - ৪৩/৪৩ - ১১/৫৬ - ৪৮/১-২ - ৪৮/২০ সুরার সিরিয়াল টা দেখুন । এবার আবার দেখুন - ১৬/১২০-১২২ - ৬/৮২-৮৮ - ৩৭/১১৮ - ৬/১৬১ - ৩৬/৩-৪- ৪৩/৪৩ - ১১/৫৬ - ৪৮/১-২ - ৪৮/২০ । এখন এইটার ব্যাখ্যা আপনারা কিভাবে দিবেন ?
একজন ঠিক যেভাবে যেভাবে আয়াত লিখেছে অন্য জন ঠিক একই ভাবে আয়াত সাজাচ্ছে ! এতো মাইন্ড রিডিং ছাড়া আর কিছু নয় !
আবার তার আরও একটা পোস্ট দেখি । কুরআনের চিরন্তন ও জীবন্ত বাস্তবতা এই পোস্ট টি নিচের পোস্ট থেকেই কপি পেস্ট করা হয়েছে । আসল লেখা এখানে একটা কথা বলি যে আসল লেখাটা অনেক বড় । এখান থেকে লেখক মাউস দিয়ে কেবল ইচ্ছে মত লাইন নিয়ে নিজের পোস্টে বসিয়েছেন । প্রমান দিচ্ছে ছবি সহ !
আসল লেখা !

সামুর পোস্ট

দুইটা ছবি আপনারা মিলিয়ে দেখতে পারেন !
এরপরের অংশের ছবি দিই ।
আসল লেখা

সামুতে পোস্ট

এখানে আরও একটা মজার ব্যাপার খেয়াল করে দেখুন । আসল পোস্টে ব্যক্তি বানানটা ভুল এবং সামুতে করা পোস্টেও একই ভাবে ব্যক্তি বানান ভুল । ব্যাপারটা নায়েস না ?
এর পরেও আরও ছবি দিতে হবে ? চাইলে আমি দিতে পারি !
আরেকটা দিই
আসল পোস্ট হতে

সামুর পোস্ট হতে

এখানেও আসল পোস্টে অনুসারীদের স্থানে আনুসারীদের লেখা হয়েছে এবং কপি পেস্ট পোস্টেও একই ভাবে আনুসারীদের লেখা হয়েছে । লেখাটা যে কপিপেস্ট সেটা মনে হয় এখন পরিস্কার হয়েছে ! কারো মনে এখনও সন্দেহ থাকলে জানান দিতে পারেন ।
প্রতিদিন বাংলা
এই ভদ্রলোকের পো্স্ট গুলো আপনারা নিজেরাই দেখুন । সংবাদ পত্র থেকে একেবারে ফ্রেম বাই ফ্রেম কপি করে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে । আসল পোস্ট টা হতে এই শ্রীলঙ্কা থেকে তিনটি শিক্ষা নিতে পারে বাংলাদেশ: বিশ্বব্যাংক এইপোস্টটি ভাল করে খেয়াল করুন ।
নিচে আমি স্ক্রিনশট দিয়ে দিলাম ।



আসল পোস্ট থেকে উঠিয়ে কেবল বসিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং কোন প্রকার সুত্র উল্লেখ না করেই ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধান-চাল-গমের বিনিময়ে মিলছে শুটকি! এই পোস্ট থেকে একেবারে আগের পোস্টটির মত করেই ঐতিহ্যবাহী বিনিময় প্রথার মেলা,ইউনেস্কোতে আবেদন পোস্ট টি করা হয়েছে । একেবারে নিচে কেবল লেখা হয়েছে যে মেলাটা তার দেখতে যাওয়ার ইচ্ছে আছে !
একই ভাবে এই আসল পোস্ট হতে এই পোস্টটি
এই পোস্ট হতে এই পোস্ট এবং
এই পোস্ট হতে
এই পোস্ট টি করা হয়েছে ।
কোন সংবাদ প্রকাশ আপনি করতেই পারেন । কোন তথ্য কোন জ্ঞান, পরিসংখ্যান কপি আওয়তার ভেতরে পরে না ! কিন্তু একটা পত্রিকা একটা সংবাদ প্রকাশ করলো । আপনি সেই সংবাদের একবারে পাই টু পাই হুবাহু কপি পোস্ট করে দিলেন এটা তো ঐ জ্ঞান, পরিসংখ্যান কিংবা তথ্যের আওতায় পড়ে না ।
অপূর্ব আহমেদ জুয়েল
সাম্প্রদায়িক সহিংসতার প্রধান কারণ রাজনীতি মেহেদী হাসান পলাশের লেখা । ২০২১ সালে । এই পোস্ট হতে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার প্রধান কারণ রাজনীতি পোস্টটি কেবল বসিয়ে দেওয়া হয়েছে ।
যুদ্ধ থামাতে পুতিনকে যে চাপ দিতে পারেন সি চিন পিং এই পোস্ট হতে যুদ্ধ থামাতে পুতিনকে যে চাপ দিতে পারেন সি চিন পিং বসিয়ে দেওয়া হয়েছে ।
রাজনীতিকে সভ্য করার রাজনৈতিক বন্দোবস্ত কত দূর প্রথম আলোতে প্রকাশিত লেখাটা সামুতে প্রকাশ হয়েছে রাজনীতিকে সভ্য করার রাজনৈতিক বন্দোবস্ত কত দূর
মোহামমদ কামরুজজামান
এই পোস্টাকে আমি সরাসরি কপি বলবো না । তবে এটাও এক ধরনের কপিই বলা যায় । উপলব্ধি - ৬ পোস্টটির প্রথম অংশ টুকু ব্লগার নিজেই লিখেছেন সেই বিষয়ে আমার সন্দেহ নেই । কিন্তু এরপরের অর্থ্যাৎ পোস্টের মুল বক্তব্যের ২০ টি পয়েন্ট উনি নিয়েছেন সম্ভবত ড. বিলাল ফিলিপ্স এর উক্তি থেকে । তার উক্তি গুলোর এই পোস্টে। ও অথবা এই ভদ্রলোকের পোস্টে ও এই পোস্টে পাবেন। একটু খেয়াল করে পড়লেই টের পাবেন যে কি আশ্চর্য রকম মিল লেখা গুলোতে । ওখানে লেখা আপনি সম্মোধন করে আর এখানে নিজেকে সম্মোধন করে লেখা ! পোস্ট টি অবশ্যই সুন্দর আর চমৎকার হত যদি লেখার শেষে লেখক সাহেব ছোট করে আসল লেখার একটা সুত্র যোগ করে দিতেন । তাহলে এর থেকে চমৎকার লেখা আর হতই না । কিন্তু আফসোস !
ঠিক তার কদিন আগেই ব্লগার সাসুম তার এই পোস্ট টি ধরেছিলো পোস্টের মম্তব্য সেকশনে গেলেই আপনারা সেটা দেখতে পারবেন । এই পোস্টটার ঠিক কদিন পরেই সে উপরের পোস্টটা দিয়েছে ।
আপাতত পরিচিতদের মধ্যে এটাই হচ্ছে তালিকা । আমি এই কয়জনকে খুজে পেলাম । আপনাদের মতে যদি কেউ চোখ এড়িয়ে যায় তাহলে সবিনয়ে অনুরোধ করছি যেন সেই ব্লগারের নামটা যেন আমাকে জানানো হয় । বাকিটা আমি নিজেই খুজে নেব ।
সবাই কে ধন্যবাদ ।
পোস্টে যে যে পূর্ববর্তি পোস্ট সংযোজন দরকার বলে মনে করি
সামু ব্লগের লেখা চোর এবং লেখা চোরের সমর্থকেরা.......
(edited) রাজীব নুর (ব্লগের নীতিভঙ্গ করে) প্রতিনিয়ত লেখা চুরি করে পোস্ট করেছেন, মডারেটর ব্যবস্থা গ্রহন করেছেন।
সামুর পাতায় যে যে কপিপেস্ট পোস্ট গুলো পোস্ট হয়েছে তার তালিকা...

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


