জয় বাংলা, জয় বাকশাল...স্বাগতম রক্ষীবাহিনী.....

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

শ্রীমান

অনুসরণ করুন

প্রাপ্তির প্রত্যাশা কস্ট বাড়ায়

from: dw.com

০২ রা জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৭

কথিত আছে মাও জে দেং এর মৃত্যুর পর ফেরেস্তাগণ বিপাকে পড়লেন। এই মানুষটাকে নিয়ে তাঁরা কি করবেন। লোকটি কতো ভালো মানুষ, জীবিত অবস্থায় কতো গরীব মানুষের উপকার করেছেন। কিন্তু তিনি ছিলেন নাস্তিক। ফেরেস্তাগণ আল্লাহর দিক নির্দেশননা চাইলেন। আল্লাহ হুকুম করলেন, মাও দোজখে যাবে, তবে তার পছন্দমতো দোজখে।

ফেরেস্তাগণ মাওকে বিভিন্ন দোজখের কূপসমুহ দেখাতে শুরু করলেন। সব দোজখের সব কূপেই কী নারকীয় দৃশ্য। কান্না-কাটি, চিত্কার, হা-হুতাশ যাচ্ছেতাই অবস্থা। নারকীরা পালাতে যাচ্ছে বারবার, ফেরেশতারা গুর্জ মেরে তাঁদের ফেলে দিচ্ছেন দোঝখের কূপে। কিন্তু একটি দোজখে কোন কান্নাকাটি নেই, এমনকি পাহারাদার ফেরেস্তারাও নেই। হতবাক মাও জিজ্ঞেস করলেন ফেরেশতাদের ঘটনা কি? ফেরেশতারা জানালেন, ঐ দোজখ শুধূ বাঙালীদের জন্য নির্ধারিত। দুনিয়াতে তারা এত বেশী কস্ট করেছে, বিভিন্ন ভাবে এতটাই নির্যাতিত হয়েছে যে বেচারাদের দোজখের এই কস্টকে কোন কস্টই মনে করছেন না, তা ছাড়া বাঙালীরা এত বেশী ঈর্ষাকাতর যে, কেউ যদি দোজখের কূপ বেয়ে উপরে উঠবার চেস্টা করে তবে অন্য সব বাঙালিরা তাকে টেনে নিচে নামিয়ে দেয়, ফেরেশতাদের আর দরকার হয় না।

আমাদের দেশ, বাংলাদেশ। আমরা বাঙালীরা

মানিক (বিরল ভালবাসা-কালের কন্ঠ) চিনি না। আমরা ঘি আর ডালডা একদামে বিক্রয় করি।