somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যাপিত জীবন -০৩

১৪ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




নানা সেই যে আবার আসছি বলে গেলেন তার আর কোন খোঁজ পাওয়া গেলো না । আম্মার অনুরোধে আমি আরো তিন খানা চিঠি পাঠালাম কিন্তু কোন উত্তর এলো না। আম্মা আর আমি অপেক্ষায় থেকে থেকে এক সময় আশা ছেড়েই দিলাম । আম্মা আবার বিছানা নিলেন । বড়দা সুজোগ পেলেই আমাদের কথা শোনাচ্ছে। কি হে এংরী মাতা, ওল্ড ফেলো আমাদের নানা কি তবে পলায়ন করিয়াছে। বড়দার খোঁচা গুলো খুব লাগছে । তারপরেও প্রতিদিন আমরা নানার অপেক্ষায় থাকি । আজ আসবে কাল আসবে । অঞ্জু আজকাল কিছু শুনতে চায় না । খুধায় সে ছটফট করে । নানা যে বাজার করে দিয়েছিলেন তা শেষ । দুই দিন হলো আমাদের চুলা জ্বলছে না । আমি আর আম্মা নানার অপেক্ষায় থাকি অঞ্জু বড়দার অপেক্ষায় থাকে। বড়দা সন্ধ্যায় ফিরলে ও খুব খুশি হয় ছুটে বড়দার কোলে চড়ে বসে । বড়দাও ওকে অনেক আদর করে ওর জন্য খাবার আনে । ও পেট ভরে খায় ।আমি আর আম্মা খাই না। আমার খেতে ইচ্ছা করে কিন্তু আম্মা খায় না তাই আমিও খাই না এটা নিয়ে বড়দা কম কথা শুনাচ্ছে না। আমি খুব ভয়ে আছি এমন যদি হয় বড়দা একদিন আর ফিরলো না তখন আমাদের কি হবে । অঞ্জু কে আমরা কি করে বাঁচাবো ।

হঠাত করে বিরেন বাবু আমাদের বাসায় এসে হাজির । বিরেন বাবু, যার বাড়িতে আমরা ভাড়া থাকি । তিনি শহরে থাকেন। গতো চার বছর আমরা বিনা ভাড়ায় আছি। কোনো টাকা পয়সা দেই না। থাকলে তো দেব ? বিরেন বাবু এসে বড়দার সাথে আড়ালে অনেক কথা বললেন । আমাদের দেখেও না দেখার ভান করলেন। আম্মা ঘর থেকে বের হলো না। সম্ভাবত লজ্জায় । চার বছরে অনেক টাকা বাঁকি পরে আছে দেব কোথা থেকে আমাদের টাকাই তো নাই । বিরেন বাবু পুর ঘর ঘুরে ঘুরে দেখছেন আর বড়দা তার পিছু পিছু হাটছে। হঠাত শুনতে পেলাম বিরেন বাবু বলছেন সব মিলিয়ে এই বাড়ির দাম কতো হতে পারে? তা দশ লাখ তো হবেই , বড়দা গলা শুনতে পেলাম। তো তোমার জমা আছে কতো আমার কাছে ? বিরেন বাবু জিজ্ঞাস করলো বড়দা কে । সব মিলিয়ে লাখ ছয়েক হবে। হেসে বললো বড় দা, আমার কানে ঝাঝা লেগে গেলো ছয়লাখ টাকা ? এত্তো টাকা কই পেলেও বড়দা। আমি ছুটে গিয়ে আম্মাকে ফিসফিস করে বললাম মা বড়দার নাকি ছয়লাখ টাকা আছে। আম্মা কিছুই বললেন না কেবল পাশ ফিরে শুয়ে বড় করে একটা নিশ্বাস ফেললেন । তোর নানা কে আর একটা চিঠি লেখ বল আমাদের এসে নিয়ে যেতে এই বাড়িতে আমি আর থাকবো না। বুঝলাম আম্মা সব কথাই শুনেছে । আমি মাথা নিচু করে থাকলাম অনেক চিঠি লেখার পরেও কোন উত্তর আসে নাই নানার আসা তো দূরে থাক। বিরেন বাবু চলে গেলে বড়দা কে দেখলাম বুক ফুলিয়ে উপরে এসে বেশ হাশি মুখে বলছে, বিল্টু এ্যাংড়ি ওমেন কে বলে দে এই পুর বাড়িটা আমাদের এখন। এই সামসু বুক ঠুকে বলল বিরেন বাবুর কাছ থেকে কিনে নিলো আজ । কাল রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে রেজিস্ট্রি করে আসবো। এইটা আমাদের বাড়িরে বিল্টু আমাদের বাড়ি বলে হা হা হা করে হাসতে লাগলো বড়দা। আমি একবার আম্মার দিকে তাকাচ্ছি আর একবার বড়দার দিকে তাকাচ্ছি। বড়দার সাথে হাসা ঠিক হবে কি না ভেবে পাচ্ছি না। মনের ভেতর হালকা সুখ অনুভব যে হচ্ছে না এমন না। আম্মা হঠাত এত্ত শক্তি কোথায় পেলো কে জানে রুগ্ন শরীর নিয়ে উঠে এসে বড়দার গালে ঠাস করে চড় লাগিয়ে দিয়ে বেহুস হয়ে পরে গেলেন ।

আমাদের বাড়ি থেকে থেকে মাইল খানেক দূরে একজন বয়স্ক ডাক্তার থাকে তাকে আনা হলো সে এসে আম্মাকে দেখে বললো এমন হলো কি করে পাশ থেকে বড়দা বলে উঠলো ট্রিপিক্যাল বাংগালী নারী । উত্তেজনা নিতে পারে নাই তাই বেহুস হয়ে গেছে। আচ্ছা বলে চশমার উপর থেকে বড়দা কে দেখে গম্ভির ভাবে বললেন হুম একে উনি দুর্বল তার উপর উত্তেজনা। ওনাকে উত্তেজিত করা যাবে না। ডাক্তার কিছু ঔষাধ লিখে দিয়ে বড়দার কাছ থেকে ফিস নিয়ে চলে গেলেন। যাওয়ার সময় বড়দা কে ফিসফিস করে বলে গেলেন তার মেয়ে কে কারা যেনো বিরক্ত করে একটু দেখতে । বড়দা দেখলাম মাথা নেড়ে ইশারায় চুপ থাকতে বললো ।

বিকালের দিকে আমাদের বাড়িতে এক লোক এসে হাজির। দেখতে অবিকল আব্বার মতো । অঞ্জু প্রথমে আব্বা ভেবে দৌড়ে গেলেও কাছে গিয়ে বুঝলে সে আব্বা নয় তাই পিছিয়ে এসে আমার আড়ালে গিয়ে উঁকি দিতে লাগলো । আমি জিভে কামড় খাওয়ার মতো অবস্থা নিয়ে তাকিয়ে থাকলাম। লোকটা এক হাতে বিশাল সাইজের একটা রুই মাছ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে মুখে ঝুলে আছে দ্বিগবিজয়ের এক হাসি । বড়দা তখন বাড়ি ছিলো না । আমি আস্তে আস্তে এগিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম কাকে চাই ? ভদ্রলোক মাথার উপরের ছাতি বন্ধ করে আমার দিকে হাসি মুখে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করলো তুমি সামসু নি ? জ্বি না আমি বিল্টু ? সামসু আমার বড়দা কিন্তু আপনি কে ? আমি তোমার চাচা অনেক কষ্ট করে তোমাগোর ঠিকানা জোগার করে আসছি । সেই তোমাগোর মামা বাড়ি পর্যন্ত গেছিলাম। মামা বাড়ির কথা শুনে আমি আশ্বস্ত হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম আমার নানা কে দেখছেন? হ দেখছি তো , হে তো ঠিকানা দিলো। আমি গম্ভির হয়ে গেলাম যা ভাবছিলাম তাই নানা আমাদের কাছে আর আসবে না। বুক ফেটে দ্বির্ঘ নিঃশ্বাস বের হয়ে এলো, আম্মার জন্য দুঃখ হয়, আম্মা নানার অপেক্ষায় আজো বসে আছে । অনেক বকবক করার পর জানা গেলো লোকটা আমার চাচা হন। সে ঘরের ঢুকে ভাবিসাব কই বলে চিৎকার করতে লাগলো। আমি হাতপা নেড়ে নিজেকে বড় হয়েছি এমন মুড এনে বললাম আস্তে কথা বলেন আম্মা অসুস্থ । এ্যা কউ কিতা হেতে অসুস্থ নি ? কি ওইছে ? কিছু না আপনার পচা মাছ টা ফেলে দিন গন্ধে আমার দম বন্ধ লাগছে। অঞ্জুও ওয়াক থু বলে ঘৃনা জানালো। আমাদের যে অবস্থা তাতে মেহমান পালার অবস্থা নাই তাই আর একটু বড় হবার দায়ীত্ব কাধে নিয়ে বললাম আপনি কি থাকবেন এখানে। আমাদের এখানে খাবার দাবার নাই । থাকলে না খেয়ে থাকতে হবে। আমার কোল বসে অঞ্জুও মাথা ঝাকালো। কি কও ভাতিজা আমি আইসা গেছি আর চিন্তা নাই। খানা খাদ্যের লাইন লাগাই দিমু না। অঞ্জু কে পকেট থেকে আধা গলে জাওয়া চকলেট বাড়িয়ে দিলো । অঞ্জু মুখে দিয়ে থু করে ফেলে দিলো। ও আজকাল বড়দার কাছ থেকে দামিদামি চকলেট পায় আমাকেও মাঝেমধ্যে দেয় আমি লুকিয়ে খাই আম্মা যেন না দেখে।

সন্ধ্যার সময় আমাদের বাড়ির দরজার সামনে চাল ডাল আলু পটলের বস্তার লাইন লেগে গেলো। আমি আমার জীবনে এত্ত বাজার দেখি নাই। আব্বা কিংবা নানা ও এত্ত বাজার করে নাই । বড়দা আসছে না কেনো এখনো এই চিন্তায় আমি অস্থীর । আব্বার মতো দেখতে লোকটা বেশ আয়েশ করে বাড়ির ভেতর বসে আছে। বিড়ি জাতীয় কিছু একটা টানছে যা থেকে বিশ্রী গন্ধ আসছে। আম্মা ঘুম থেকে উঠে অঞ্জুর মুখে বাজারের কথা শুনে ভাবলো নানা এসেছে খুশি হয়ে নিচে নেমে চাচা কে দেখে অপ্রস্তুর হয়ে গেলো । কে আপনি? চোখ বড়বড় করে বললো। ভাবীসাব আমি রতন । আপনার দেবর । সেই যে বাড়ি থেকে ভাইয়ের সাথে চলে গেলেন তারপর তো এলেন না। আমি সেই রতন । আম্মা কিছু না বুঝে মুখ কালো করে আবার উপরে উঠে গেলো । আমি বিজ্ঞ লোকের মতো বলাম আমাদের এখানে কোন লোক নাই এই গুলা কে রান্না করবে আম্মা অসুস্থ । কি কও ভাতিজা আমি থাকতে রান্নার চিন্তা করো ক্যান। আমি রাধাবাম । কিছুক্ষন পর আমাদের না রাধতে রাধতে প্রায় ধ্বংস হওয়া চুলায় রান্না বসে গেলো। বাতাসে ভাত মাছ মাংসের গন্ধে ম ম করতে লাগলো। অঞ্জু কিছুক্ষন পর পর রান্না ঘরে গিয়ে উঁকি দিয়ে দেখতে লাগলো । ওর চোখ খুশিতে চিকচিক করছে। আমাকে দেখে বললো ভাভা মাংস খাবো।

নানা চলে যাবার প্রায় এক মাস পরে আমরা সবাই মিলে খেতে বসলাম । আম্মাকে কে উপরে খাবার দিয়ে এসে নিচে আমি অঞ্জু নতুন আসা চাচা কে নিয়ে খেতে বসলাম। বড়দা এখনো ফেরে নাই । বড়দার জন্য চিন্তা হচ্ছিলো। কিন্তু খাবারের গন্ধ সব চিন্তা উড়ে গেলো গোগ্রাসে খাবার খেতে লাগলাম। অঞ্জুতো প্লেট একদম চেটেপুটে খেলো । আরএকটু খাওয়ার জন্য অঞ্জু থালা বাড়াতে আমি ইশারায় মানা করলাম। বেচারী মুখ কালো করে বসে রইলো হাত না ধুয়ে । চাচা ওকে আরো ভাত আর মাংস দিলো খেতে । অঞ্জুর মুখে আর হাসি ধরে না দেখে আমারো ভালো লাগছে। বেচারী অনেকদিন পর পেট ভরে খেলো । অঞ্জু প্রতিটা দানা খুটে খটে খাচ্ছে। ওর খাওয়া দেখে আমার চোখে পানি এসে গেলো, ওকে আমরা খেতে দিতে পারি না অথচো ওর বয়সের বাচ্চাদের হেসেখেলে বেড়াবার কথা খাবারের জন্য হা-পিত্তেশ না করে ।

অনেক রাতে বড়দা এলো, আমি তার অপেক্ষায় দরজার কাছেই বসে ছিলাম । জোনাক রাত , চারিদিকে ফকফকা । চাঁদের আলো যেনো আমাদের বাড়িটাকে সার্চ লাইটের মতো জলজলে করে রেখেছে। দূরে বড়দার দুলতে দুলতে আসা ছায়াটা দেখে উঠে দাড়ালাম, বড়দা আমাকে হালকা ঠেলে ঘড়ে ঢুকে নাক টেনে বললো কিরে বাবা ভুল বাড়িতে এলাম নাকি। মাছ মাংসের গন্ধে ভরপুর আবস্থা দেখছি । আমি মুচকি হেসে বললাম চাচা এসেছে। চাচা !! চোখ বড় করে হা হয়ে গেলো বড়দা কে এই মালটা ? কোনকালেই তো শুনি নাই আমাদের চাচা আছে। এটা আবার বিরেন বাবুর ট্রিক্স নাতো জমি না বেচার ? শালাকে ছয় লাখ দিয়েছি আরো এক লাখ দেব জায়গা না বেচলে কল্লা ফেলে দেব। আমার হাতপা কাঁপতে লাগলো। বলে কি বড়দা এইটা কি আমার সেই বড়দা যে শিউলি আপার জন্য কেঁদে কেটে বুক ভাসাতো । না সত্যি সত্যি চাচা এসেছে আম্মা দেখেছে। কাঁপা গলায় বললাম আমি। কই মালটা কে ডাক একটু দেখি এতো দিন কই ছিলো? যেই বাড়ি কিনেছি ওমনি টপাস করে পাঁকা আমের মতো এসে পড়লো কাহিনী কি জানি । কি এট সামসু না? পেছন থেকে চাচা বলে উঠলো। বড়দা ঘুড়ে তাকিয়ে হা হয়ে গেলো । কিছুক্ষন অবাক হয়ে তাকিয়ে থেকে বিড়বিড় করে বলতে শুনলাম বিল্টু এতো দেখছি বাবার হুবাহু কপি মাল । হুম চাচা রতন চাচা । আমিও বিড়বিড় করে বল্লাম। চাচা আমাদের পাশ কাটিয়ে ঘড়ে ঢুকে জিজ্ঞাসা করলো অঞ্জুর বিছান কোথায় অঞ্জু তার কোলে ঘুমিয়ে আছে । যেন পরম নিশ্চিন্ত । আমি আর দাদা একে অপরের মুখ চেয়ে থাকলাম।


পুর্বের পর্ব যাপিত জীবন -০১

পুর্বের পর্ব যাপিত জীবন ০২
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:৩৩
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×