গতকাল একটি বিয়েতে গিয়েছিলাম। আসা যাওয়া মিলে মোট প্রায় ৫০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে উপস্থিত হয়েছিলাম বিয়েতে। বিবাহ ছিল আমার মাস্টার্সের মেন্টর Assoc. Prof. Dr. Alaaddin F. Paksoy এর। কনে নিজেও একজন University শিক্ষক।

বরগুনায় পুলিশ ছাত্রলীগ পেটাল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বললেন, "বাড়াবাড়ি হয়েছে"। ঘটনার পরের দিনই এসপি সাহেব বদলির নোটিশ পেলেন। দেশের মিডিয়া এই ঘটনাকে নিয়ে হুমরি খেয়ে পড়ল। কার পক্ষ নিবে- পুলিশ নাকি ছাত্রলীগ- সেই সিদ্ধানহীনতায় ভুগছেন।

আজকের গুলি করে শ্রমিকদের হত্যা করা মানুষগুলোই, আর মাত্র ১৩ পর ১ মে শ্রমিক দিবস পালন করবে। সেই দিবস বাস্তবায়নের জন্য কয়েক কোটি টাকা বাজেট থাকবে। সেই টাকা আবার কোন শ্রমিকের পকেটে না গিয়ে আজ যারা হত্যা করেছে তাদেরই পকেটে যাবে। শ্রমিক আবার মার খাবে। আবার মরবে।।
বাংলাদেশে চলমান গনতন্ত্রের... বাকিটুকু পড়ুন

গতকাল মাদ্রাসায় বড়দের নির্যাতন নিয়ে লেখাটিতে মন্তব্য করে অনেকেই মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা তুলে দেয়া উচিত কিংবা মাদ্রাসা শিক্ষায় জাতী কি পাচ্ছে... ইত্যাদি অনেক ধরনের প্রশ্ন তুলেছেন। বিশেষ করে ব্লগে এই মন্তব্যের সংখ্যা বেশী।

২০০৮ সালের কথা। ছারছীনা মাদ্রাসায় ৮ম শ্রেনীর ছাত্র। একদিন আছরের নামাজ শেষে বরিশালী হুজুর মাইকে জানালেন দোয়ার পর সবাইকে বসতে হবে, বিচার আছে।

পৃথিবী যদি আবার আগের জায়গায় ফিরে আসত! ইন্টারনেট নামক কিছু নেই। মার্ক জুকারবার্গকে হার্ভাড থেকে বের করে দেয়ার পর সে কষ্টে গিয়ে আইসক্রিমের দোকানে চাকরি নিয়েছে। আর তাই ফেইসবুক আবিস্কার হয় নাই। টুইটার, ইউটিউব থেকে শুরু করে টিকটক নামক সকল পাগলদের একত্রিতকরণ করা কোন এপ্স আসে নাই। আসবে কোথা... বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উপহার হিসেবে হাঙ্গেরিকে পাঠাতে চাওয়া ৫ হাজার করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিন নিয়ে "অনাগ্রহতা" দেখিয়েছে দেশটির সরকার।

বিখ্যাত গবেষনা প্রতিষ্ঠান Numbeo এর "পৃথিবীর সব থেকে নিরাপদ শহর" গবেষনায় তুরস্কে আমরা যে শহরে বসবাস করি সেই Eskisehir, ৮ম স্থান দখল করে নিয়েছে। এর আগেও অন্য অনেক প্রতিষ্ঠানের গবেষনায়ও এস্কেশেহীর নিরাপদ শহরের বিষয়টি সামনে এসেছিল।

তুরস্কের আদনান ওকতারের কথা মনে আছে?

আসসালামু আলাইকুম। তুরস্কের সবচেয়ে প্রেস্টিজিয়াস স্কলারশিপের নাম "তুর্কি বুর্সলারি স্কলারশিপ"। ২০২১ সেশনের জন্য আবেদনের সময়সীমা ইতিমধ্যে অফিসিয়ালি ঘোষিত হয়েছে। নিচে আবেদন সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য উল্লেখ করা হলো।

ঢাকা বিশ্ববিদ‍্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি ডিপার্টমেন্টে দুটি লেকচারার পদের জন‍্য আবেদনকারীদের মধ‍্যে পাঁচজন পিএইচডি করা প্রার্থী ছিলো। কিন্তু তাদের কাউকে তো নিয়োগ দেয়া হয়নি। এমন হবে, এটা তো সবাই জানতো। যারা আবেদন করেছে, তারাও জানে। তবুও হয়তো করেছিলো, স্বপ্ন নিয়ে। আশা নিয়ে।

আমাদের আনকারা সফরটি ছিল মূলত তুরস্কে অবস্থিত বাংলাদেশ এম্বাসির দেয়া গ্রাজুয়েশন সংবর্ধনায় অংশ নেয়া আর নতুন করে মাস্টার্সের জন্য পাওয়া স্কলারশীপের ডকুমেন্টসগুলো সাইন করিয়ে নিয়ে আসা।

আমার বঊ অনার্স ৪র্থ বর্ষে অধ্যয়নরত, ইংলিশ বিভাগের ছাত্রী। দেশে করোনা না আসলে হয়তো আমার আগেই গ্রাজুয়েশন শেষ করে ফেলত। তবে আমার আজকের লেখার বিষয় এটা না।কিন্তু বিষয়টি তার পুস্তকের সাথে সংশ্লিষ্ট হওয়াতে ক্লাশটা বলে নিলাম।

আজ শুক্রবার আমার একটা রিয়ালাইজেশন বলি। এটা শুক্রবারের খুৎবাহ নিয়েই। অনেকের মতের সাথে নাও মিলতে পারে।