somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার পরিচয়

সোনালি ঊষার সোনামুখ তার আমার নয়নে ভরি

আমার পরিসংখ্যান

দূর্বাঘাস
quote icon
স্বপ্ন লোকের চাবি হাতে ঘুরলি পখে পখে ।
অমাবশ্যায় ঢাকলি দু'চোখ জোস্না ভরা রাতে।
আমার সকল পোস্ট (ক্রমানুসারে)

পাপড়ির জন্য

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:১৬



-আপু চল!

-দাঁড়া, নয়নের একটা মেইল আসার কথা, ওটা নিয়ে নেই।

-নাহ্ বিরক্তিকর অবস্থায় ফেললিতো। সেই দুইটা থেকে এসে বসে আছি। এখন ঘড়িতে সাড়ে তিনটা। তোকে নিয়ে আর পারিনা।

-আর একটু অপেক্ষা করো সোনা।



কী আর করা। বসে বসে ভেরেন্ডা ভাজি। আসলে আপু মানে আমার কাজিন নুসরাত ছোটবেলা থেকেই কাজ পাগল। পুরো নাম নুসরাত... বাকিটুকু পড়ুন

১৩ টি মন্তব্য      ২৮১ বার পঠিত     like!

বিকল্পের খোঁজে

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৩:০৬



সুখের লাগিয়া এ ঘর বাঁধিনু। সেই ঘরটি টেকসই হোক। সবাই চায় সেটা। তাই আজকাল মাটি, বাঁশ, টিন, কাঠ ছেড়ে মানুষ বেশী ঝুঁকেছে ইটের দিকে। শুধু শহরে নয় বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও দ্রুতবেগে বেড়ে উঠছে পাকা ইটের দালান। মসজিদ, মন্দির, গীর্জাই শুধু নয়। বসত ভিটার ঘর, মার্কেট, কারখানা থেকে শুরু করে বিশাল... বাকিটুকু পড়ুন

২ টি মন্তব্য      ৪১৯ বার পঠিত     like!

বেইলী রোডে এক রাত

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ২৫ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:৩৩



গত রোববার রাত সাড়ে দশটা। অফিসে বসে ঝিমুচ্ছি। ঝিমানোর কারণ হচ্ছে এই মাত্র বাড়ী থেকে আসলাম। দুপুর দুইটায় বাসে চেপে রওয়ানা হয়েছি। দীর্ঘ সাত ঘন্টার জার্নিতে শরীরটা কাহিল লাগছে। তার পর আবার এসেই চোখে মুখে পানি দিয়ে সাপার সেরেছি। ব্যস শরীরের পেশী ছেড়ে দিল।



হঠাৎ খবর কানে আসে। বেইলি রোডে... বাকিটুকু পড়ুন

৬ টি মন্তব্য      ৩৭৮ বার পঠিত     like!

স্টার সিনেপ্লেক্সের ঈদ আকর্ষণ থর এবং ফাস্ট ফাইভ

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ৩০ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:১১

ঈদ উপলক্ষে দেশের অন্যতম আধুনিক প্রেক্ষাগৃহ স্টার সিনেপ্লেক্স নিয়ে এসেছে হলিউড ব্লকবাস্টার দুই ছবি থর (THOR)এবং ফাস্ট ফাইভ (FAST FIVE)। আসন্ন ঈদুল ফিতরে এখানে মুক্তি পাচ্ছে বিশ্বব্যাপী সাড়া জাগানো এ ছবি দু’টি।



থর (THOR):

২০১১ সালে আমেরিকার সুপার হিরো ফিল্ম। মার্বেল কমিকস-এর কমিক বইয়ের চরিত্র থর অবলম্বনে ছবিটি তৈরি করেন পরিচালক কেনেথ... বাকিটুকু পড়ুন

১১ টি মন্তব্য      ৪১২ বার পঠিত     like!

থেমে যাওয়া জীবনের গল্প-৪

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ২৫ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:২১



সেদিনের সেই ঘোর অমানিশার রাতে দেবদূতের মতো সাহায্যের হাত বাড়ান যে মানুষটি, তিনি শাহেদের ছোট মামা। নতুন বর-কনেকে জোর করে নিয়ে নিজ বাড়ীতে আশ্রয় দেন। তাদের সাহস দেন, ভরসা দেন বাস্তবতাকে মেনে নেবার। পরে শুনেছিলাম শাহেদের মামা প্রতি সপ্তাহে এসে শাহেদের মা, দুলাভাই সবার সাথে নিয়মিত আলোচনায় বসে... বাকিটুকু পড়ুন

৬ টি মন্তব্য      ১৩৭ বার পঠিত     like!

কী হবে আর এসব বলে?

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ১৯ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৪



তিথির মুখটা আজ বেশ শুকনো লাগছে। কী খাটুনিটাইনা খেটেছে। সারা দিন মন দিয়ে সে কাজ করেছে। ঘর ঝাড়– দেওয়া, নতুন বিছানা-বালিশ গুছানো, তোষক-তক্তপোষ থেকে শুরু করে বাটনা বাটা, রান্না-বান্না, মেহমানদের খাওয়ানো। সব একা হাতে গুছিয়েছে। নিজের স্বামীর বিয়ে বলে কথা। ক’জনার ভাগ্যে জোটে এমনটা!



বিয়ে করেছিল সেই আটাশি তে। ভরা... বাকিটুকু পড়ুন

১২ টি মন্তব্য      ১৯৯ বার পঠিত     like!

দূর্বাঘাসের প্রতিবেশীদের ছবি দেখতে চাইলে চলে আসুন

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:১৭

(আজ দূর্বাঘাসের মনে অনেক আনন্দ। কারণ এই প্রথম ব্লগে সে ফটো পোস্ট দিতে যাচ্ছে। খুশীতে ডগমগ লাগছে তার। কিন্তু অনেক কষ্ট আসলে কাজটা। নিজ হাতে ফোটো স্ন্যাপ নেয়া, এরপর সেগুলো এডিট করা, এরপর সে সব অনেক ধৈর্যের সাথে আপলোড করা। সুতরাং এতদিন বিভিন্ন ফটো ব্লগ শুধু দেথে দেখে দূর্বাঘাসের করা... বাকিটুকু পড়ুন

৯ টি মন্তব্য      ৩০২ বার পঠিত     like!

সেদিনের কাহিনী কাব্য

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ১০:৪৪



ক্যাম্পাসের সবুজ চত্বরে বসে আড্ডা দিচ্ছে ওরা চারজন। কায়েস, মৌ, অমিত আর রিতা। ভর দুপুর ক্ষিদেয় পেট চোঁ চোঁ করছে। সেদিকে কারো খেয়াল নেই। সবাই বসে হই হুল্লোর করছে বটে কিন্তু ওদের মধ্যে কথা হচ্ছে একটা সিরিয়াস বিষয় নিয়ে। সেটা হচ্ছে আসন্ন গবেষণা প্রস্তাবনা সাবমিশন নিয়ে। কার কী টপিক থাকছে,... বাকিটুকু পড়ুন

৬ টি মন্তব্য      ২০৪ বার পঠিত     like!

বলুন গুরুজী

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ২৮ শে মে, ২০১১ রাত ১:৫১



বলুন গুরু, এবার মোরা

মানুষ হই কি করে ?

-বাছা তোরা যা,

মানুষের দ্বারে দ্বারে

‘মানুষ হইতে চাই’

এই কথা নিয়ে। ... বাকিটুকু পড়ুন

৬ টি মন্তব্য      ৮২ বার পঠিত     like!

যা হতে চাই

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ২২ শে মে, ২০১১ রাত ১১:৫৫



হতে চাই আমি লাল ঝুঁটি রাতা

যার ডাকে শুরু হবে প্রভাত।

আড়মোড়া ভেঙে বলবে তুমি

হলো কি শেষ নিশি কিবা রাত?



হতে চাই আমি সোনা মাখা কাঁচা রোদ ... বাকিটুকু পড়ুন

৪ টি মন্তব্য      ১১০ বার পঠিত     like!

থেমে যাওয়া জীবনের গল্প-৩

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ২২ শে মে, ২০১১ বিকাল ৪:১৯



হেমন্তের রিনিঝিনি বাতাস বয়ে চলা হিমহিম বিকেল। সারা বাড়ি জুড়ে দাঁড়িয়ে আছে দু’টি বেল গাছ । তাতে ফুল এসেছে। বেল ফুলের কড়া মিষ্টি গন্ধে মৌ মৌ করছে। বেল গাছে বাসা বেঁধেছে মৌমাছি । সেখানে মৌচাকের রানী মৌমাছিটি তার রাজাদের টেক্কা দিয়েছে। এখন সে নিজেই সম্রাজ্ঞী সেজে বসে আছে... বাকিটুকু পড়ুন

২ টি মন্তব্য      ২৯৯ বার পঠিত     like!

ঝুম বৃষ্টিতে এক ব্যস্ত দুপুর

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ১৩ ই মে, ২০১১ রাত ১২:৫৯



চকচকে স্টিলের গোল তালাটায় চাবি প্রবেশ করাই। ডানে মোচড় দিতেই ক্লিক করে খুলে যায়। ভেজানো কাঠের দরজাটা ঠেলে ভেতরে প্রবেশ করি। ভ্যাপসা গরম বাতাস চোখে-মুখে লাগে। দরজা-জানালা বন্ধ ছিল সকাল অবধি। একটা গুমোট আবহাওয়া তৈরি হয়েছে। তাড়াতাড়ি চার ফুট লম্বা ছাই রঙা জানালাটা খুলে দেই। দোতলা হতে বাইরে তাকাই একটু... বাকিটুকু পড়ুন

১০ টি মন্তব্য      ৩৫৪ বার পঠিত     like!

ঘুমিয়ে থাকার দিন শেষ এবার জেগে উঠুন সবাই

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ০৬ ই মে, ২০১১ রাত ১০:২৬

ক্যানাডিয়ান দার্র্শনিক এবং যোগাযোগ তত্ত্ববিদ হার্বার্ট মার্শাল ম্যাকলুহান তাঁর Understanding Media: The Extensions of Man (1964), বইয়ে বলেছিলেন, প্রতিটি প্রযুক্তিগত আবিস্কার মানুষকে আরো একধাপ করে এগিয়ে নিয়ে গেছে। সব ধরণের কাজকে সহজ করে দিয়েছে। চাকার আবিস্কার মানুষের পায়ের এক্সটেনশান, তেমনি দূরবীন আবিস্কার চোখের এক্সটেনশান, লাউড স্পিকার কন্ঠস্বরের এক্সটেনশান। আমাদের আধুনিক... বাকিটুকু পড়ুন

৭ টি মন্তব্য      ৩২৯ বার পঠিত     like!

থেমে যাওয়া জীবনের গল্প-২

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ০৫ ই মে, ২০১১ সকাল ৭:৪৬

এক সকালে শাহেদদের আঙিনায় দেখি ওর বাবা ঘরের দাওয়ায় বসে নির্দেশনা দিচ্ছেন। হায়দার ভাই অনেকগুলো শামুক নিয়ে এসেছে। সেগুলো থেকে মাংসল অংশটুকু বের করে দিচ্ছে। এরপর খালি খোলসগুলোর ভেতরে ফুটো করে পাটের সুতো দিয়ে মালা গেঁথে পরম মমতায় প্রতিটি কাঁঠাল গাছের গলায় একটি করে মালা ঝুলিয়ে দিচ্ছে। নতুন... বাকিটুকু পড়ুন

৪ টি মন্তব্য      ২১৭ বার পঠিত     like!

থেমে যাওয়া জীবনের গল্প-১

লিখেছেন দূর্বাঘাস, ০৩ রা মে, ২০১১ সকাল ৭:৫৪

কুয়াশা মাখা বাতাস কেটে হনহন করে হেঁটে চলছি।পথ যেন ফুরোতেই চায়না। পথের মাঝখানের ধুলো-বালি শিশিরসিক্ত। দু'পাশে ইতস্তত গজিয়ে ওঠা ঘাসগুলো ভিজে গেছে। সময়টা কাকডাকা ভোর হলেও কোন কাকের কর্কশ গলার সারা-শব্দ নেই কোথাও। কারণ এই সাত সকালে কাকগুলো কুয়াশায় ভিজে কুকড়ে গেছে। গাছের মগডালে বসে ঝিমুচ্ছে। দুর দিগন্তে সূর্য রেখা... বাকিটুকু পড়ুন

৮ টি মন্তব্য      ২৪৩ বার পঠিত     like!
আরো পোস্ট লোড করুন
ব্লগটি ৪৬০৩ বার দেখা হয়েছে

আমার পোস্টে সাম্প্রতিক মন্তব্য

আমার করা সাম্প্রতিক মন্তব্য

আমার প্রিয় পোস্ট

আমার পোস্ট আর্কাইভ