somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার পরিচয়

মুজাফফর বিন মহসিন সাহেব রচিত "জাল হাদিসের কবলে রাসুলুল্লাহ সল্লল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সালাত বইয়ের দলিল ভিত্তিক পর্যালোচনাঃ

আমার পরিসংখ্যান

আবদুর রহমান মাসুম
quote icon
আবদুর রহমান মাসুম হানাফি
আমার সকল পোস্ট (ক্রমানুসারে)

ভুল নং-২০: ইসফার বিল ফাজরের দলিল

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭

ইসফার বিল ফাজরের পক্ষে দলীলঃ

এবার ইসফার বিল ফাজরের
প্রবক্তাগণ যেসব হাদীসকে দলীল
হিসাবে উপস্থাপন করে থাকেন
সেগুলোর এদিক সেদিক নিয়ে
আলোচনা করা যাক।


তাঁদের একটিদলীল রাফে‘ ইবন খাদীজ রা. কর্তৃকবর্ণিত তিরমিযী শরীফের একটিহাদীস। লেখক যেটিকে সহীহহাদীসের অপব্যাখ্যা শিরোনামেপ্রথমেই উল্লেখ করেছেন। হাদীসটিসহীহ। লেখক তা স্বীকারও করেছেন।তবে লেখকের দাবি হল, হাদীসটিরঅপব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং এইপ্রসঙ্গে তিনি যা... বাকিটুকু পড়ুন

০ টি মন্তব্য      ১৫০ বার পঠিত     like!

ভুল নং-১৯: ফজর সালাতের সময়

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৪

সাত নম্বরে উল্লেখকৃত লেখকেরপঞ্চম দলীলতা হল, সুনানে আবু দাউদের একটিহাদীস। যাতে বলা হয়েছে যে,রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লাম একবার ফজরের সালাতঅন্ধকারে আদায় করলেন অতঃপরএকবার আদায় করলেন ইসফার করে।অতঃপর আমৃত্যু তাঁর সালাত ছিলঅন্ধকারে। তিনি আর ইসফারকরেননি।

লেখক হাদীসটির যে তরজমাকরেছেন এবং অতঃপর যে মন্তব্যকরেছেন তা নিয়ে পরে আলোচনাকরব ইনশাআল্লাহ।

তার পূর্বেহাদীসটি নিয়েই কিছু আলোচনাআছে।এই... বাকিটুকু পড়ুন

০ টি মন্তব্য      ৮৬ বার পঠিত     like!

ভুল নং-১৮: ফজর সালাতের সঠিক সময়

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:২৬

পাঁচ নম্বরে উল্লেখকৃত লেখকেরতৃতীয় দলীলহযরত জাবের রা. কর্তৃক বর্ণিতহাদীস। হাদীসটির শেষে আছে ﻭﺍﻟﺼُّﺒْﺢَﺑِﻐَﻠَﺲٍ অর্থাৎ রাসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামফজরের সালাত আদায় করতেনঅন্ধকারে।

হাঁ, এই হাদীস দ্বারা বাহ্যত বোঝাযায় যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্ধকারেফজর আদায় করতেন। তবে এইদলীল সম্পর্কে এই লেখার শেষদিকে কিছু বলব ইনশাআল্লাহ।উল্লেখ্য , লেখক হাদীসটির বরাতদিয়েছেন, ‘সহীহ আবু দাউদ হা/৩৯৭।অথচ হাদীসটি... বাকিটুকু পড়ুন

০ টি মন্তব্য      ১১৮ বার পঠিত     like!

ভুল নং-১৬: ফজর সালাতের সঠিক সময়ঃ তাগলিস বিল ফাজর

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৩

তাগলীস বিল ফাজরের পক্ষে
লেখকের দ্বিতীয় দলীল
নাসাঈ ও মুসনাদে আহমাদের একটি
হাদীস। হাদীসটি হযরত আনাস রা.
কর্তৃক বর্ণিত




পূর্বেই বলেছি যে, হযরত আয়েশা
রা.-এর একটি হাদীসকেই লেখক
তিনবার এনে তিনটি নম্বর
লাগিয়েছেন। উদ্দেশ্য, পক্ষের
দলীলের আধিক্য দেখানো। অতএব
উক্ত হাদীসকে একটি দলীল
হিসাবেই গণ্য করা উচিত। এজন্য
আমি বলছি, লেখক চতুর্থ নম্বরে যে
হাদীসটি পেশ করেছেন তা তাগলীস
বিল ফাজরের পক্ষে... বাকিটুকু পড়ুন

০ টি মন্তব্য      ১৫৭ বার পঠিত     like!

ভুল নং-১৫: ফজর ছালাতের সঠিক সময়ঃতাগলিস বিল ফাজর

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৫

লেখক এরপর ফজর ছালাতের সঠিক
সময় শিরোনাম দিয়ে লিখেছেন,
রাসূল (ছাঃ) কোন্ সময়ে ফজরের
ছালাত আদায় করতেন , তা নিমেণর
হাদীছগুলোতে বর্ণিত হয়েছে।



যে
সকল হাদীস এরপর তিনি উল্লেখ
করেছেন সেগুলো বাহ্যত প্রমাণ
করে যে, তাগলীস বিল ফাজর তথা
অন্ধকারে ফজরের সালাত শুরু করা
এবং অন্ধকার থাকতেই সালাত শেষ
করা মুস্তাহাব। কিন্তু লেখক স্পষ্ট
করেননি যে, তিনিও এইরূপ মত
পোষণ... বাকিটুকু পড়ুন

২ টি মন্তব্য      ২২৫ বার পঠিত     like!

ভুল নং-১৪: সহিহ হাদিসের অপব্যাক্ষা নাকি যথার্থ ব্যাক্ষা

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭

লেখক এরপরে ইমাম তাহাবী ও শায়খ
আলবানীর বক্তব্য উদ্ধৃত করেছেন।
ইমাম তাহাবীর দুটি বক্তব্যের
প্রথমটির অনুবাদ করতে গিয়ে
লেখক বন্ধনী যুক্ত করে লিখেছেন,
(উক্ত হাদীছের অর্থ হল)...।




না,বক্তব্যটি হাদীসের অর্থ বা ব্যাখ্যা
নয়। বরং এটি ইমাম তাহাবীর
সিদ্ধান্ত। তিনি তাগলীস বিল ফাজর
ও ইসফার বিল ফাজর সংক্রান্ত
হাদীসসমূহের উপর পর্যালোচনা
করার পর এই সিদ্ধান্ত ব্যক্ত
করেছেন। হাঁ উদ্ধৃত দ্বিতীয়
বক্তব্যটিতে... বাকিটুকু পড়ুন

০ টি মন্তব্য      ১০৯ বার পঠিত     like!

ভুল নং-১৩: সহিহ হাদিসের অপব্যক্ষা নাকি যথার্থ ব্যক্ষা!

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৩

লেখক বলছেন, উক্ত হাদীসের ভুলব্যাখ্যা করে বলা হয় যে, ফর্সাহওয়ার পর ফজরের ছালাত শুরুকরতে হবে। কারণ এটাইসর্বোত্তম। এরপর তিনি হেদায়ারপ্রসঙ্গ টানার পর বলেছেন, অথচউক্ত ব্যাখ্যা চরম বিভ্রান্তিকরএবং ছহীহ হাদীসের প্রকাশ্যবিরোধী। কারণ,-(ক) ইমাম তিরমিযী (২০৯-২৭৯ হিঃ)উক্ত হাদীস বর্ণনা করে বলেন,ﻗَﺎﻝَ ﺍﻟﺸَّﺎﻓِﻌِﻰُّ ﻭَﺃَﺣْﻤَﺪُ ﻭَﺇِﺳْﺤَﺎﻕُ ﻣَﻌْﻨَﻰﺍﻟْﺈِﺳْﻔَﺎﺭِ ﺃَﻥْ ﻳَّﻀِﺢَ ﺍﻟْﻔَﺠْﺮُ ﻓَﻠَﺎ ﻳُﺸَﻚُّ ﻓِﻴْﻪِﻭَﻟَﻢْ ﻳَﺮَﻭْﺍ... বাকিটুকু পড়ুন

০ টি মন্তব্য      ১১০ বার পঠিত     like!

ভুল নং-১২: সহিহ হাদিসের অপব্যাক্ষা নাকি যথার্থ ব্যাক্ষা!

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯

এরপর লেখক এই হাদীসের সমার্থকআরেকটি হাদীস উল্লেখ করেছেন।হাদীস দুটি ইসফার বিল ফাজরেরপ্রবক্তাগণ তাঁদের মতের সপক্ষেদলীল হিসাবে পেশ করে থাকেন।লেখক হাদীস দুটিকে সহীহ বলেছেন।কিন্তু তাঁর দাবি হল, ইসফার বিলফাজরের প্রবক্তাগণ হাদীস দুটিরঅপব্যাখ্যা করে থাকেন। তাঁর এইদাবি প্রমাণ করার পূর্বে তিনিপ্রসঙ্গত বলেছেন,‘ ‘হেদায়া’ কিতাবেপ্রথম আলোচনায় সঠিক সময়উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু পরেপৃথক আলোচনায়... বাকিটুকু পড়ুন

০ টি মন্তব্য      ৯২ বার পঠিত     like!

ভুল নং-১১: সহিহ হাদিসের অপব্যাক্ষা নাকি যথার্থ ব্যাক্ষা!

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৬

লেখক এরপর লিখেছেন, মূলত ছহীহহাদীসের অপব্যাখ্যা করে দেরী করেছালাত আদায় করা হয়।এ সম্পর্কে পরে আলোচনা আসছে।এরপর লেখক লিখেছেন, অনেকমসজিদে ফর্সা হলে ছালাত শুরু করাহয় এবং বিদ্যুত বা আলো বন্ধ করেকৃত্রিম অন্ধকার তৈরি করা হয়। এটাশরীয়তের সাথে প্রতারণা করারশামিল। হাঁ, অবশ্যই এটা প্রতারণা।লেখক স্পষ্ট করেননি, কারা এইকাজটি করে থাকে। কারণ, বিষয়টিএমনিতেই... বাকিটুকু পড়ুন

০ টি মন্তব্য      ১৫৪ বার পঠিত     like!

ভুল নং-১০: ফজরের সালাতের ওয়াক্ত

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

শাইখ আবদুল গফফার (হাঃফি)

লেখক
বলেছেন, আউয়াল ওয়াক্তে
ছালাত আদায় করা সর্বোত্তম
হিসাবে রাসূল (ছাঃ) খুব ভোরে
ছালাত আদায় করতেন। ‘‘আউয়াল
ওয়াক্তে ছালাত আদায় করা
সর্বোত্তম’’ কথাটির বরাত দিয়েছেন
তিরমিযী শরীফের ১৭০ নং হাদীসের
এবং মন্তব্য লিখেছেন, সনদ সহীহ

স্কিনশুটঃ



তাহকীক: ইমাম তিরমিযী রাহ.
হাদীসটির সনদের উপর মন্তব্য
করেছেন এই কথা বলে-
ﺣﺪﻳﺚ ﺃﻡ ﻓﺮﻭﺓ ﻻ ﻳﺮﻭﻯ ﺇﻻ ﻣﻦ ﺣﺪﻳﺚ
ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﺍﻟﻌﻤﺮﻱ... বাকিটুকু পড়ুন

০ টি মন্তব্য      ১৩৬ বার পঠিত     like!

ভুল নং-৯ঃ ফজরের ছালাতের ওয়াক্ত

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৬

শাইখ আবদুল গফফার (হাঃফি)
.
লেখক এরপর লিখেছেন, ‘আউয়াল
ওয়াক্তে ছালাত আদায় করা
সর্বোত্তম হিসাবে রাসূল (ছাঃ) খুব
ভোরে ছালাত আদায় করতেন। পূর্ব
আকাশ ফর্সা হওয়ার পর ছালাত শুরু
করতে হবে মর্মে কোন ছহীহ দলীল
নেই।’ বোঝা যাচ্ছে, লেখক ফজরের
মুস্তাহাব বা পছন্দনীয় ওয়াক্ত
কোনটি তা নিয়ে আলোচনা করতে
চাচ্ছেন। সে ক্ষেত্রে লেখকের উচিত
ছিল এই কথা লেখা ‘পূর্ব আকাশ
ফর্সা হওয়ার পর... বাকিটুকু পড়ুন

০ টি মন্তব্য      ৫৭ বার পঠিত     like!

ভুল নং-৮ঃ ফজর ছালাতের ওয়াক্ত

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১২

শাইখ আবদুল গফফার (হাঃফি)
.
ফজরের ছালাতের ওয়াক্ত
লেখক লিখেছেন, ছুবহে ছাদিকের পর
হতে ফজরের ওয়াক্ত শুরু হয়।
সূর্যোদয়ের পূর্ব পর্যন্ত থাকে।
সমস্যাজনিত কারণে সূর্যোদয়ের
পূর্ব পর্যন্ত আদায় করা যায়। এ
পর্যন্ত লিখে তিনি ৪৫৫ নং টীকা
যুক্ত করেছেন। টীকায় তিনি তাঁর
উপরিউক্ত কথার বরাত দিয়েছেন
বুখারী শরীফের ৫৫৬ ও ৫৭৯ নং
হাদীসের।
.
পর্যালোচনা: বরাত অনুযায়ী নম্বর
দুইটিতে ঐরূপ কোনো হাদীস আমি
পাইনি। নম্বর দুইটিতে... বাকিটুকু পড়ুন

২ টি মন্তব্য      ১২২ বার পঠিত     like!

ভুল নং-৭:মসজিদের দেয়ালে আল্লাহ ও মুহাম্মাদ প্রভৃতি লিখা

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৮

আমাদের দেশে অনেক মসজিদের মেহরাবের
একপাশে লিখা থাকে আল্লাহ এবং অপর পাশে
লেখা থাকে মুহাম্মাদ।
মুজাফফর বিন মুহসিন সাহেব লিখেছেন, এমনভাবে
লেখা পরিস্কার শিরক।তিনি কারণ উল্লেখ
করেছেন, এতে নাকি বুঝানো হয়, আল্লাহই
মুহাম্মাদ। অর্থাৎ আল্লাহকে নাকি মুহাম্মাদ
বানানো হয়ে যায়।(নাউযুবিল্লাহ)
জাল হাদীসের কবলে রাসুলুল্লাহ (সা) এর
সালাত/১১০

.
জবাবঃ
.
আমার দেশের একজন মুসলমান ভাই ও তো মনে
করেনা, এখানে আল্লাহ দ্বারা মুহাম্মাদ বুঝানো
হয়েছে।
তাহলে... বাকিটুকু পড়ুন

১ টি মন্তব্য      ৩২২ বার পঠিত     like!

ভুল নং-৬:গর্দান মাসেহ করা

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৯

Ahnaf Serniabat
----------------------------
সালাতের ফিকহ সমূহের নির্ভরযোগ্য হুজ্জত সম্বলিত একটি কিতাব হল “নবীজির নামায”। কিতাবটি লিখেছেন মদিনা মুনাওয়ারা এর বিশিষ্ঠ আলেম শায়খ ড. ইলিয়াস ফয়সাল। আর আব্দুল মালেক সাহেব দা,বা এর সম্পাদনায় এর বাংলা অনুবাদ করেছেন মাওলানা যাকারিয়া আব্দুল্লাহ সাহেব।

মুযাফফর বিন মুহসিন সাহেব তার “জাল... বাকিটুকু পড়ুন

০ টি মন্তব্য      ১১০৮ বার পঠিত     like!

ভুল ননং-৫: রক্ত বের হওয়ার কারণে ওজু ভাংগা প্রসংগ

লিখেছেন আবদুর রহমান মাসুম, ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৭

Ahnaf Serniabat
...........................
বইয়ের ৫৫ পৃষ্ঠায় মুযাফফর বিন মুহসিন সাহেব
বলেন – “ শরীর থেকে রক্ত প্রবাহিত হওয়া অজু
ভঙ্গের কারণ নয়। রক্ত বের হলে ওজু করতে হবে
মর্মে যে হাদীস বর্ণিত আছে তা জয়িফ।” (পৃ-৫৫)।
এরপর তিনি দারাকুতনী থেকে বর্ণিত একটি
হাদীস উল্লেখ করে বলেছেন এটা জয়িফ। ব্যাস।
তার কাছে এতেই সব জয়িফ হয়ে গেল। এই যদি... বাকিটুকু পড়ুন

১ টি মন্তব্য      ১১২ বার পঠিত     like!
আরো পোস্ট লোড করুন
ব্লগটি ৩৮৫৮ বার দেখা হয়েছে

আমার পোস্টে সাম্প্রতিক মন্তব্য

আমার করা সাম্প্রতিক মন্তব্য

আমার প্রিয় পোস্ট

আমার পোস্ট আর্কাইভ