মানবিকতা মানব চরিত্রের এক উত্তম গুনাবলি। কিন্তু সেটা ভুল জায়গায় প্রদর্শন করলে দানবিকতায় পরিণত হয়।
রোহিঙ্গাদের জন্য আমার মনে সিম্পাথি আছে, তবে সেটা জাতীয় স্বার্থকে পাশ কাটিয়ে নয়। আগে দুদফায় রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েও বাংলাদেশের শিক্ষা হয় নি। তাই নতুন করে তাদের জামায় বরণ করছে রাষ্ট্র।
এর আগে কক্সবাজারবাসী রোহিঙ্গাদের সাথে মুসলিম মুসলিম ভাই খেলে বুকে টেনে নিয়েছিল। আর রোহিঙ্গারা তার প্রতিদান দিয়ে চলেছে অত্যন্ত জঘন্য ভাবে। কক্সবাজারের স্থানীয় লোকজন রোহিঙ্গাদের কারণে নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্থ। রোহিঙ্গারা মাদক থেকে শুরু করে দেহ ব্যবসা সবকিছুতেই অনবদ্য। বাংলাদেশে ইয়াবা যে সর্বনাশা রুপ নিয়েছে তার জন্য রোহিঙ্গারা দায়ী। বাংলাদেশি পাসপোর্ট ব্যবহার করে তারা বিদেশে নানা আকাম করে বেড়ায় যার কারণে বাংলাদেশের শ্রমবাজার সংকুচিত ।
বিজিবির উচিত ছিল রোহিঙ্গাদের উপর গুলি চালিয়ে সেই জনস্রোত ঠেকানো। তা না করে তারা তাদের নানা ভাবে সাহায্য করছে বাংলাদেশে বাস করতে। কক্সবাজার জেলা প্রশাসন সরকারের কাছে জমি চেয়েছে রোহিঙ্গাদের আবাসনের জন্য । এর পিছনে মানবিকতার চেয়ে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া মুখ্য উদ্দেশ্য।
এই রোহিঙ্গারা এক সময় বাংলাদেশের বিষফোঁড়া হবে। বর্তমান সরকার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে অপরাধী হয়ে থাকবে এই রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১০