এই মহুর্তে বড় দলের নেতা হিসেবে মির্জা ও তার সাথের ২০/৩০ জন জাতির অবস্হা বুঝতেছে আমেরিকান এম্বেসীর নির্দেশ ও আলোচনা থেকে। এর বাহিরে ২/৪টা মিডিয়ার উপরের লেভেলের পরিচালকেরাও কিছুটা অনুমান করতে পারছে, দেশ কাহাদের হাতে; এম্বেসী এদেরকে ব্যবহার করছে। কিন্তু তাদের হাতে ক্ষমতা নেই কিছু করার মতো; বরং এরা আমেরিকান এম্বেসীর কাছে কৃতজ্ঞ যে, এম্বেসী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে সরায়েছে, তাদের নিজেদের সেই ক্ষমতা ছিলো না।
আগে বিএনপি'র মুলশক্তি ছিলো মিলিটারী; এখনো মিলিটারী থেকে তারা কিছু সাপোর্ট পাচ্ছে হয়তো; কিন্তু মিলিটারী মুলত: আমেরিকার কন্ট্রোলে। বিএনপিতে চোর-ডাকাত আছে, কিন্তু রাজনীতিবিদ নেই; মির্জাও রাজনীতিবিদ নন; উনি রাজনীতির "র" বুঝলে বেগম জিয়ার অধীনে জীবন কাটায়ে দিতো না।
গত ২০/২৫ বছর দেশে যত বুদ্ধিহীন জীব (আওয়ামী সেইফি ট্যাংক ) ছিলো, সেগুলো আওয়ামী ইউনিফর্ম পরে থাকতো; আমেরিকান এম্বেসী উহাদের গণনার মাঝে নেয় না, এদেরকে কোন আলোচনায় ডাকে না; ফলে এরা দেশের পরিস্হিতি ঠিকভাবে জানে না।
এম্বেসী জামাতকে ব্যবহার করেছিলো হাসিনাকে উৎখাত করতে; কিন্তু উহারা জামাতকে কনট্রোলে রাখতে পারবে না; কারণ, এরা জন্মগতভাবে ক্রিমিনাল; এম্বেসী আমাদের জাতিকে ভয়ংকর সমস্যার মাঝে নিয়ে গেছে; এদেরকে দেশ থেকে বের হতে হবে আমাদেরকে।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২০