জাতীয় সংগীত এই মহুর্তে বদলাবে না; আগামীতে বদলাবে। ব্লগে ২ জন কবি নিজের থেকে বলেছেন যে, তারা এইজাতীয় সংগীত লিখবেন; এখন অবশ্য উনারা গার্বেজ লেখেন।
হাজার হাজার শিক্ষকের চাকুরী চলে গেছে, তাদেরকে পিটায়ে, পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছে কোমলমতিরা; অনেক শিক্ষক কাজে যোগ দিচ্ছে না ভয়ে, এদের যায়গায় আসবে নীচু মানের শিক্ষক
হাজার হাজার প্রাইমারী স্কুল বন্ধ হয়ে যাবে আগামী ৫ বছরের মাঝে, টং চা-দোকানের মতো মাদ্রাসা গড়ে উঠেছে প্রতি রাস্তায়, আরো গড়ে উঠবে। সব ইউনিভার্সিটিগুলো কোমলমতিরা দখল করে নিয়েছে; এগুলোতে আগামীতে কারা ভর্তি হবে, সেটার লিষ্ট দেবে কোমলমতিরা।
"নতুন বাংলাদেশ" প্রবাদটা মানুষ গ্রহন করেনি; তবে ১৯৭১ সাল সম্পর্কে এমন সব ব্যবস্হা নেয়া হবে যে, মানুষ স্বাধীনতা ও বিজয় দিবস নিয়ে মাথা ঘামাবে না। ১৫ই আগষ্টে বেগম জিয়া কেক কাটবে না, তবে সেই দিন যে সামরিক ক্যু হয়েছিলো সেটাকে দরকারী ক্যু হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হবে।
পড়ালেখার মান আরো কমবে; সাধারণ পরিবারের ছেলেমেয়েদের ভে্তরে সায়েন্সের ছাত্র থাকবে না। স্বাধীনতাকামীরাদের পরিবারগুলোকে চিহ্নিত করা হবে; সেইসব পরিবারের ছেলেমেয়েরা ভালো চাকুরী পাবে না।
বাংগালীদের অনেক উৎসবের দিনগুলো ক্রমেই উদযাপনে বাধা দেয়া হবে।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪১