ড: ইউনুস নিজেই এনজিও'র মানুষ, অন্যের দানের টাকাকে ব্যবহার করে ডলারে বিলিওনিয়ার হয়েছেন; যাক, তবু মানুষ উনাকে চেনেন। উনি এখন যাদের সরকারে স্হান দিচ্ছেন, তাদের মাঝে আমি ২ জনকে ভালোভাবে জানি, ২ জনেই ইডিয়ট, লোভী ও অপদার্থ।
১ম জন হচ্ছে, যাকে নির্বাচন দেখার ভার দিচ্ছেন, ড: বদিউল আলম মজুমদার; উনাকে আমি জানি ২০০২ সাল থেকে। আমি একটি কোম্পানীতে চাকুরী করতাম, জর্জ ওয়াশিংটান ইউনিভার্সিটির শিক্ষকেরা এসে অন-সাইটে ম্যানেজমেন্ট ক্লাশ নিতো; ক্লাশে আমিও ছিলাম। শিক্ষকদের ১ জন আমাকে জানালো যে, তিনি ১ জন বাংগালী শিক্ষককে চেনেন, এবং উনার অফিসের টেলিফোন দিলেন; আমি আলাপ করলাম কয়েকবার; নিউইয়র্কে ১ মিটিং'এ এলেন, বলেন এনজিও আছে উনার।
পরে, চাকুরী ছেড়ে দিয়ে এনজিও করতে লাগলেন; আলাপ করে বুঝলাম, বড় টাকার ধান্ধায় আছেন; অনেকবার আলাপ হয়েছে; কোন বিষয়ে সঠিক ধারণা নেই। পরে দেখলাম, সুজন নামে বাংলাদেশে মস্ত বড় এনজিও'র মালিক; বেগম জিয়ার এডভাইজার ড: এমাজুদ্দইনের মতো বড় ধরণের সেইফটি ট্যাংক।
২য় জন হলেন ড: ইফতাখার; উনি জাতিসংঘে সরকারের স্হায়ী রিপ্রেজেন্টেটিভ ছিলেন; অফিস ছিলো কনস্যুলেটে; আমি একবার নতুন পাসপোর্ট আনতে গিয়ে ঝামেলা হওয়ায় উনার সাহায্য চাইলাম; আমাকে সাহায্য করেননি; কারণ, আমাকে চিনেন না। এরপর, বাংগালীদের ১ মিটিং'এ দেখা হলো, চাকুরীর মেয়াদ শেষ; বাংগালীদের সাহায্য করার জন্য এনজিও খুলে বসেছেন; আমেরিকায় ও ই্উরোপে অফিসে বসে বাংগালীদের নাগরিক অধিকারের জন্য নাকি সংগ্রাম করছেন, বড় অংকের ডলার পেছনে ছুটেছেন।
ইউনুস সাহেব, এনজিওর এসব ইডিয়টকে আমাদের এই সমস্যার মাঝে কেন আনছেন?
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৩