জীবনের মধ্যম আসনে দাঁড়িয়ে ছেলেটি

পলকহীন চোখে তাকিয়ে থাকে; তাঁর

অনিশ্চিত ভবিতব্যের পানে। যেখানে

দিগন্ত ধানের ক্ষেতের সাথে আর দোল

খায় না, যেখানে বাতাসের উৎসব চলে

নীরবে। যেখানে নতুন করে স্বপ্ন দেখার

ইচ্ছে জাগে। ... বাকিটুকু পড়ুন

সে দাড়িয়ে আছে, দিগন্তের দ্বারপ্রান্তে

একা, নীরবে

সাথে চায় না কাউকে

কেউ আসলে সাথে থাকেও না,

শুধু অযথাই কালক্ষেপন

আর অকারণে অবচেতন মন। ... বাকিটুকু পড়ুন

১।



“এই তানিয়া, তোমাকে আমার অনেক ভালো লাগে।“



পাশাপাশি হাঁটতে হাঁটতে সরাসরিই বলে ফেলে পলাশ। তানিয়া সবে ক্লাস এইটে পড়ে। অনেক কচি একটা মন তাঁর। পলাশ এলাকার বখাটে ছেলেদের একজন। বখাটে হলেও এলাকায় অনেক ভদ্র থাকে। অনেক মানুষের উপকারও করেছে এলাকায়। তবে বাইরে পলাশের নামে অনেক অভিযোগ প্রায়ই শোনা যায়।... বাকিটুকু পড়ুন

২

দরজায় ঠকঠক শব্দ। দরজা খুলে দিলো লুবনার মা। দরজায় মধ্যবয়স্ক একজন অচেনা মহিলা দাঁড়িয়ে। ভিক্ষুক কি না বুঝতে পারছে না। কারণ, ভিক্ষুকেরা এরকম মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে না, পোষাকেও ভিক্ষুকের মতো লাগে না।



"আপা। দুইমিনিট কথা বলতাম, একটু সময় হবে?" কথাটা শোনার পর ল্লুবনার মা বুঝলো ইনি ভিক্ষুক... বাকিটুকু পড়ুন

রক্তিম আর সুপ্তির মাঝে চমৎকার একটা ভালোবাসার সম্পর্ক। একজন আরেকজনকে জান দিয়ে ভালোবাসে। বর্তমান যুগে এরকম সম্পর্ক খুব কম দেখা যায়। তাঁদের মাঝে বিশ্বাসটাও প্রবল। তাঁদের মাঝে না আছে কোনো অপূর্ণতা, না আছে কোনো ঝগড়া। খুব ভালোভাবেই কেটে যাচ্ছিল তাঁদের ভালোবাসার দিনগুলো।



তাঁদের সম্পর্কের দেড় বছর পর রক্তিম হঠাৎ আবিষ্কার... বাকিটুকু পড়ুন

জীবনের ধারাপাতটি আবার নেড়ে চেড়ে দেখছি।

আমার দিনলিপির প্রথমদিকের পাতাগুলো

আমার পরাজয়ের বর্ণনা ঘটা করে লেখা আছে।

দু তিন পৃষ্ঠা উলটালে আর পড়তে ইচ্ছে করে না।



সময়ের যুদ্ধে আমি প্রায়ই পরাজিত হই। তবুও

কিছু জয়ের উপাখ্যান পড়ে রয়েছে পৃষ্ঠার চাপায়। ... বাকিটুকু পড়ুন

কিছুদিন আগের কথা। ট্রেনে করে খুলনা আসছিলাম। ট্রেন যশোর পার হওয়ার পর হঠাৎ দেখি ট্রেনের দরজায় দাঁড়িয়ে একজন মহিলা কাঁদছেন। কোলে একটা বাচ্চা। এটা দেখে ট্রেনের পরিচারক জিজ্ঞাসা করলেন কাঁদছেন কেন? মহিলা জবার দেয় যে সে তাঁর সব টাকা হারিয়ে ফেলেছে ট্রেনে। ট্রেন থেকে নেমে বাসায় যাওয়ার মতো এক টাকাও... বাকিটুকু পড়ুন

স্টেশনে বসে আছে নীরা আর অভিক। আজ তাঁদের বিয়ে করার কথা। নীরা ধনীর দুলালী। ওর বাবার প্রচণ্ড ক্ষমতা। আর অভিক জীবন সংগ্রামে যুদ্ধ করা এক সাহসী যুবক। নীরার পরিবার মেনে নেবে না বলে সবার অলক্ষে তারা অনেক দূরে চলে যাচ্ছে। যেখানে শুধুই তারা দুজন, পরস্পর মুখোমুখি বসে গল্প করতে পারে।... বাকিটুকু পড়ুন

ঘটনাটা ঘটেছিল ২০০৭ সালের মে মাসে; উত্তরাঞ্চলের কোন এক নির্জন জায়গায়।



পুনম আর রাখি দুই প্রাণের বান্ধবী। একে অপরের সেরা বন্ধু।



তারা এতটাই প্রাণের বান্ধবী যে যতটা সময় তারা এক সাথে থাকে, অন্য কেউ তাঁদের ধারে কাছে আসে না। একসাথে বসে, একসাথে গ্রুপ স্টাডি করে। ক্লাসের সবাই তাঁদের এই বন্ধুত্ব... বাকিটুকু পড়ুন

মানুষ বলে অন্যায়ের প্রতিবাদ করো। কিন্তু সব অবস্থায় অন্যায়ের প্রতিবাদ করা ঠিক মনে হয় না।



আজ থেকে ঠিক ১০ বছর আগের কথা। আমি তখন ক্লাস সিক্সে। আমার পাড়াতো বন্ধুরা সবাই লেখাপড়া ছেড়ে দিয়ে ব্যবসায় লেগে গেলো। বলা হয়ে থাকে জুম্মাপাড়া ব্যবসায়ীদের এলাকা। যাইহোক, ওই সময়েই আমার সব বন্ধু সিগারেট ধরে... বাকিটুকু পড়ুন

**এটা একটা আজাইরা কবিতা। আমার এক রাতের খেয়ালী স্বপ্নের বহিঃপ্রকাশ।**



হঠাৎ করেই বুকের বা পাশে ব্যথাটা উঠে।

হাত দিয়ে চেপে ধরে, মুখ আর কণ্ঠ

বিকৃত করে কখনো বের হয়ে আসে

" ও মা" আবার কখনো বা "ও আল্লাহ্‌"।

ইদানিং, এই ব্যথাটা বড় বেশি ভোগাচ্ছে ... বাকিটুকু পড়ুন

তোমাকে আজ দারুণ লাগছে। আবারও তোমায় প্রপোজ করতে ইচ্ছে করছে।

তাই নাকি? সূর্য আজ কোনদিকে উঠেছে? মুখ টিপে হেসে বলে শশী।

ঢের হয়েছে বলাবলি। নাও। এখন নুডলস খাও তো।



কাঁটা চামচে শশী আমায় তুলে তুলে নুডলস খাওয়ায়। একদিন বলেছিলাম তাঁকে যে আমার নুডলস অনেক পছন্দের। সেই থেকে শুরু। এরপর হাজার... বাকিটুকু পড়ুন

উন্মীলিত আঁখিজল

বারবার বাতাসের কানে কথা বলে,

উড়ো স্বপ্নের দ্যোদুল্লে পাশ কাটিয়ে চলা

রজনীতে শুকতারা উঁকি দেয়,

আমার মনের উঠোনে।



নিশ্চুপ ঘোরকাঁটা সন্ধ্যায় আঁতকে উঠে ... বাকিটুকু পড়ুন

চিঠি দিয়েছিলাম তোমায়, আমার

শীষ দেয়া গানের কম্পোজার হওয়ার

জন্য। গানের প্রতিটা লাইন, এমনকি

প্রতিটা শব্দের কেমন যেন একটা হাসি

হাসি প্রতিচ্ছবি আছে। ও আগেই বুঝে

নিয়েছে, তোমার হাতেই ও বড় হবে,

আদর পাবে, প্রাণ ফিরে পাবে। ... বাকিটুকু পড়ুন

অনেকদিন কোনো কবিতা লেখা হয় না।

ব্যস্তজীবনে এই কবিতাই আমার অবসরের খোরাক।

নিজের ব্যস্ততায় এই খোরাক না খেয়ে অনাহারে আছি। ভেবেছিলাম কবিতাটা মা দিবসে পোস্ট করবো। কিন্তু চিন্তা করলাম মা দিবসে দিতে হবে কেন?

বছরের প্রতিটা দিন কি মা দিবস হতে পারে না?

এই কবিতাটা আমার মা সহ পৃথিবীর সব মায়েদের... বাকিটুকু পড়ুন