somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কলকাতা-বেঙ্গালুর-মাইসুর মাত্র ১৫,০০০ টাকায়!!! (কম খরচে ঘোরাঘুরি - পর্ব ১০)

১৮ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



কলকাতা-বেঙ্গালুর-মাইসুর মাত্র ২১,০০০ টাকায় ঘুরে আসুন একা একা। গ্রুপ হলে ১৮,০০০ টাকায়!!! আর... কোভিড পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে গ্রুপে ১৫,০০০ টাকায়!!!

দক্ষিন ভারতের অন্যতম প্রধান রাষ্ট্র কর্ণাটক এর রাজধানী বেঙ্গালুরু এবং ভারতের ঐতিহাসিকভাবে বিখ্যাত শহর মাইসুর। এই দুটি শহর অতি সহজে এবং কম খরচে ঘুরে আসতে পারেন একা একাই। চাইলে গ্রুপ করে ঘুরতে পারেন, এতে আনন্দ বাড়বে, কমবে হ্যাপা এবং খরচ। দরকার পর্যাপ্ত তথ্য উপাত্ত এবং একটি ভ্রমণ পরিকল্পনা। প্রায়শই কম খরচে ঘোরাঘুরি’র ব্লগ পোস্ট, ফেসবুক নোট, নিউজ ফিচার এগুলো বিতর্কিত হয়ে যাচ্ছে। যার অন্যতম কারণ নিজে না ভ্রমণ করে, নানান জায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে, বাস্তব সম্মত চিন্তা ছাড়া শিডিউল এবং খরচ নির্ধারন করা। আমার আগের প্রতিটি নোটের মতই আমার এই নোটটিও নিজের ভ্রমণ অভিজ্ঞতা এবং সংগৃহীত তথ্যের আলোকেই লেখা। আশা করি সকলের কাজে লাগবে।

ঢাকা টু কলকাতাঃ
বাংলাদেশ থেকে অতি অল্প খরচে কল্যকাতা যাওয়ার রুট হলঃ ঢাকা থেকে যশোহর হয়ে বেনাপল; ভাড়া ছয়শত টাকা’র মধ্যে হয়ে যাবে। এরপর ইমিগ্রেশন শেষে বর্ডার পার হয়ে পেট্রাপল হতে বনগাঁ হয়ে হাওড়া। খরচ একশত টাকার মত, আর বাসে করে কলকাতা গেলে খরচ ২০০-৩০০ টাকা। তো সবমিলিয়ে সাতশত থেকে হাজার টাকায় কলকাতা। যাওয়া আসা দুই হাজার। এছাড়া ঢাকা থেকে সরাসরি কলকাতার বাস আছে ১৫০০-২০০০ টাকার মধ্যে। আর বাই এয়ার গেলে রিটার্ন টিকেট ৮০০০-১২,০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে ঢাকা টু কলকাতা রুটের জন্য।

কলকাতা টু বেঙ্গালুরুঃ
কলকাতা থেকে বেঙ্গালুরুগামী বেশকিছু ট্রেন রয়েছে, যা এই দুই শহরের মধ্যবর্তী ১৯৪৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে সময় লাগে ২৮ থেকে ৩৮ ঘন্টা। ভাড়া বিভিন্ন ক্লাসভেদে ৮০০ রুপী থেকে ৭০০০ রুপী’র মধ্যে। তবে, এই রুটে সবচেয়ে বেটার অপশন হাওড়া যশবন্তপুর দুরন্ত এক্সপ্রেস ট্রেনটি। কলকাতা থেকে যাওয়ার সময় “Howrah-Yesvantpur Duronto Express, Train No.: 12245”; সোম এবং বৃহস্পতি’বার ব্যতীত বাকী পাঁচদিন চলাচল করে এই ট্রেনটি। হাওড়া থেকে ছেড়ে যায় বেলা ১১টা নাগাদ আর বেঙ্গালুরু গিয়ে পৌঁছে পরদিন বিকেল ৪টা নাগাদ। আর বেঙ্গালুরু থেকে ফেরার সময় “Yesvantpur Jn To Howrah Jn Duronto Express – 12246”; বুধ এবং শনি’বার ব্যতীত পাঁচদিন চলাচল করে এই ট্রেনটি। বেঙ্গালুরু থেকে ছেড়ে যায় বেলা ১১টা নাগাদ আর হাওড়া গিয়ে পৌঁছে পরদিন বিকেল ৪টা নাগাদ। ভাড়া প্রথম শ্রেনী ৬০০০ রুপী, দ্বিতীয় শ্রেনী ৩৮০০ রুপী, তৃতীয় শ্রেনী ২৭০০ রুপী এবং স্লিপার ক্লাস ১২০০ রুপী (কিছু কমবেশি হতে পারে)।

নীচে তুলে ধরা হল এই রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলোর শিডিউলঃ

কলকাতা থেকে বেঙ্গালুরুগামী ট্রেন এর শিডিউল



বেঙ্গালুরু থেকে কলকাতাগামী ট্রেনের শিডিউল



এছাড়া কলকাতা-বেঙ্গালুরু রুটে প্রতিদিন প্রায় পনেরটিরও বেশী সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনা করে ইন্ডিগো, এয়ার ইন্ডিয়া, স্পাইস জেট এবং জেট এয়ারওয়েজ বিমান কোম্পানিগুলো। ভাড়া আগে থেকে করে রাখলে ৩,০০০ থেকে ৩,৫০০ রুপির মধ্যে পড়বে ওয়ান ওয়ে জার্নি’র জন্য। রিটার্ন টিকেট পড়বে প্রায় ছয় থেকে সাত হাজার রুপীর মধ্যে। বাসে যেতে চাইলে সবচেয়ে বেটার অপশন হল কলকাতা-ভুবনেশ্বর/পুরী, ভুবনেশ্বর-হায়দ্রাবাদ, হায়দ্রাবাদ-বেঙ্গালুরু। তবে এতে সময় থাকতে হবে বেশী এবং ট্যুর প্ল্যানে ভুবনেশ্বর-পুরী-হায়দ্রাবাদ ইনক্লুড থাকতে হবে। লম্বা ভ্রমণ প্ল্যান হলে বাস ইউজ করা যুক্তিযুক্ত হবে। যেহেতু এই প্ল্যানটা হল বেঙ্গালুরু-মাইসুর এর, তাই বাস রুট এভয়ড করে যাওয়াই উত্তম।

থাকাঃ
বেঙ্গালুরু পৌঁছে থাকার জন্য সবচেয়ে ভাল হয় মাজিস্টিক বাস স্ট্যান্ড এলাকা। এখানে ৫০০ রুপী থেকে ৫,০০০ রুপী’র মধ্যে নানান মানের হোটেল রয়েছে। হোটেল বুকিং সাইটগুলো হতে রুম বুক করে নিতে পারেন যাওয়ার আগেই।

খাওয়াঃ
এই এলাকায় খাওয়া সস্তায় মিলে যাবে আপনার। মাজিস্টিক হোটেল এর খাওয়া খুবই ভাল, এছাড়াও একই জায়গায় বেশ কিছু ভেজ/ননভেজ খাবার রেস্টুরেন্ট রয়েছে। ১০০-২৫০ রুপী’র মধ্যে প্রতিবেলার খাবার হয়ে যাবে। মাটন/চিকেন বিরিয়ানি থেকে শুরু করে নর্থ/সাউথ থালি সবই মিলবে।

ঘোরাঘুরিঃ
বেঙ্গালুরুতে ঘোরাঘুরি’র জন্য নানান প্যাকেজ রয়েছে বিভিন্ন ট্রাভেল কোম্পানীগুলোর। KSTDC, KSRTC & BMTC সহ বিভিন্ন প্রাইভেট কোম্পানীর ডে-লং ট্যুর রয়েছে টুরিস্ট বাস এবং ট্যাক্সি ক্যাব এ। ৪০০ রুপী ভাড়া পড়বে টুরিস্ট বাসে প্রত্যেক সিটের জন্য। সারাদিনের এই ট্যুর শুরু হবে সকাল ০৯:০০টা থেকে, সারাদিন চলে শেষ হবে সন্ধ্যা ০৬:০০টা নাগাদ। দর্শনীয় স্থানে রয়েছেঃ ISKCON temple, Tippu Palace, Gavi Gangadareshwara Temple, Bull Temple, Lalbagh, Museum via Chinnaswamy Stadium, Art Gallery, Cubbon Park।

রাত্রি যাপন করে পরদিন চলে যান সারাদিনের মাইসুর ট্রিপে। ৬৫০-৮৫০ রুপী জনপ্রতি ভাড়া টুরিস্ট বাসে, সারাদিনের মাইসুর ট্রিপে। সকাল সাতটা নাগাদ শুরু হয়ে শেষ হবে বেঙ্গালুরুতে এসে রাত এগারোটা নাগাদ। সারাদিনের এই ট্রিপে দেখা হবেঃ Daria Daulat Bagh, Gumbaz, Fort, Sri. Ranganatha Swamy Temple, St. Philomena's Church, Chamundi Temple, Mysore Palace, Zoological Garden, Illuminated Brindavan Gardens, Mysore & Shopping।


একটি খসড়া পরিকল্পনা, কম বাজেটে বেঙ্গালুরু-মাইসুর ট্রিপ

দিন ০০ঃ ঢাকা থেকে রওনা হয়ে যান কলকাতার উদ্দেশ্যে।

দিন ০১ঃ কলকাতা পৌঁছে সারাদিন কলকাতা ঘোরাঘুরি করুন। রাত কাটিয়ে পরদিন সকালের ট্রেন ধরতে হবে। আর এই একদিন বাঁচাতে চাইলে, ঢাকা থেকে ভোরের বাসে রওনা হয়ে কলকাতা পৌঁছাতে হবে রাতে, রাত থেকে পরদিন দুপুরের ট্রেনে রওনা হতে হবে বেঙ্গালুরু।

দিন ০২ঃ বেলা এগারোটার ট্রেনে রওনা হয়ে যান বেঙ্গালুরুর উদ্দেশ্যে। সারাদিন ট্রেন জার্নি।

দিন ০৩ঃ এদিন বিকেল নাগাদ পৌঁছে যাবেন বেঙ্গালুরু। নিজের বাজেটের মধ্যে একটি হোটেল খুঁজে নিয়ে রাস্তার ধারের নানান ট্রাভেল এজেন্সী’র দোকান ঘুরে ঘুরে নিজের পছন্দমত ডে লং ট্রিপ বুক দিয়ে দিন পরের দিন মাইসুর ডে-ট্রিপ এবং তারপর দিন বেঙ্গালুরু ডে-ট্রিপ এর। সন্ধ্যের পর শহর ঘুরে দেখুন, চাইলে কোন সিনেমাও দেখতে পারেন। রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন, খুব সকালে উঠে রওনা হতে হবে মাইসুর ট্রিপের উদ্দেশ্যে।

দিন ০৪ঃ সারাদিন মাইসুর ডে-ট্রিপ। রাতে ফিরে ঘুমুতে চলে যান। পারলে হোটেলে বলে যাবেন, রাতের খাবারের ব্যবস্থা রাখতে, কেননা এদিন সাইট সিয়িং ট্রিপ শেষ করে ফিরতে অনেক রাত হয়ে যাবে।

দিন ০৫ঃ সারাদিন বেঙ্গালুরু ট্রিপ। সন্ধ্যের পর ফ্রি টাইম, শপিং করতে হলে করে নিন। পরদিন সকাল বেলা ট্রেন ধরতে হবে।

দিন ০৬ঃ বেলা এগারোটার দিকের ট্রেনে করে রওনা হয়ে যান কলকাতা’র উদ্দেশ্যে। সারাদিন ট্রেন জার্নি।

দিন ০৭ঃ বিকেল নাগাদ কলকাতা পৌঁছে হোটেলে চেকইন করুন। সন্ধ্যের পর কলকাতা শহর ঘুরে দেখুন।

দিন ০৮ঃ পরদিন সকালবেলা রওনা হয়ে যান ঢাকার উদ্দেশ্যে। রাতের মধ্যে ঢাকা পৌঁছে যাবেন।


খরচের হিসাবঃ
ঢাকা-কলকাতা-ঢাকা (১৫০০X২) ৩,০০০ টাকা
কলকাতা-বেঙ্গালুরু-কলকাতা (১৫০০X২) ৩,০০০ টাকা
বেঙ্গালুরু এবং মাইসুর ডে ট্রিপ (১০০০+৫০০ রুপী) ২,০০০ টাকা
কলকাতা দুই রাত হোটেল ভাড়া ২,৪০০ টাকা
বেঙ্গালুরু তিন রাত হোটেল ভাড়া ৩,৬০০ টাকা।
খাওয়া খরচ (০৮ দিন, প্রতিবেলা ১৫০ রুপী হিসেবে) ৪,৩৫০ টাকা
ট্রাভেল ট্যাক্স, এন্ট্রি টিকেট এবং অন্যান্য ২,৬৫০ টাকা।

সর্বমোট ২১,০০০ টাকা।

বিঃদ্রঃ কোভিড এর আগে এই নোটটি যখন লিখেছিলাম, তখন সর্বমোট খরচ ১৮,০০০ টাকার কম ছিলো। কোভিড পরবর্তী সময়ে সকল পরিবহণের খরচের বৃদ্ধি এখানে ধরে নেয়া হয়েছে। গ্রুপে গেলে আগের হিসেবে ১৫,০০০ টাকায় এই ট্রিপ করা সম্ভব ছিলো, এখন হয়তো ১৮,০০০ টাকায় হয়ে যাবে। তবে, যেহেতু বাই রোডে ভারত ভ্রমণ প্রায়শই বন্ধ থাকছে, তাই বাই এয়ারে ভারত গেলে এই কম খরচে ঘোরাঘুরি আর কম খরচের থাকবে না। আশা করি ব্যাপারটি মাথায় রেখেই কম খরচে ভারত ভ্রমণের পরিকল্পনা করবেন সবাই।

আনন্দদায়ক হোক ঘোরাঘুরি।

কম খরচে ভারত ভ্রমণ এর পোস্টসকলঃ
(১) দিল্লী-হিল্লি (নিজে নিজে ঘুরে আসুন অল্প খরচে সমগ্র দিল্লী) (কম খরচে ভারত ভ্রমণ - পর্ব ০১)
(২) কাশ্মীর ভ্রমণ পরিকল্পনা এবং বাজেট (একটি অপূর্ণাঙ্গ পোস্ট ;) (কম খরচে ভারত ভ্রমণ - পর্ব ০২)
(৩) এবার চলুন সিমলা ঘুরে আসি কম খরচে (কম খরচে ভারত ভ্রমণ - পর্ব ০৩)
(৪) চল যাই মানালি... কম খরচে জটিল ট্যুর (কম খরচে ভারত ভ্রমণ - পর্ব ০৪)
(৫) এবার ঘুরে আসা যাক গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল (দিল্লী-আজমীর-জয়পুর-আগ্রা) (কম খরচে ভারত ভ্রমণ - পর্ব ০৫)
(৬) পনেরো হাজার টাকায় গোয়া ভ্রমণ!!! স্বপ্ন নয়, বাস্তব... (কম খরচে ভারত ভ্রমণ - পর্ব ০৬)
(৭) ৩২,০০০ টাকায় দিল্লী-সিমলা-মানালি-লেহ-শ্রীনগর-পাহেলগাও-গুলমার্গ-সোনমার্গ ভ্রমণ এর বাজেট-প্ল্যান (কম খরচে ভারত ভ্রমণ - পর্ব ০৭)
(৮) মাত্র দুই দিন আর ৩,৫৫০ টাকায় ঘুরে আসুন হালের ক্রেজ মেঘালয়ের “সোনাংপেডেং” এবং “ক্রাংসুরি ফলস” - (কম খরচে ভারত ভ্রমণ - পর্ব ০৮)
(৯) পনেরো হাজার টাকায় বাই রোডে কাশ্মীর - (কম খরচে ভারত ভ্রমণ - পর্ব ০৯)
(১০) কলকাতা-বেঙ্গালুর-মাইসুর মাত্র ১৫,০০০ টাকায়!!! (কম খরচে ভারত ভ্রমণ - পর্ব ১০)
(১১) ১০,০০০ টাকায় ঘুরে আসুন আজমীর শরীফ!!! ২০২২ এর এই উচ্চমূল্যের বাজারে!!!!!! (কম খরচে ভারত ভ্রমণ - পর্ব ১১)

এক পোস্টে ভারত ভ্রমণের সকল পোস্টঃ বোকা মানুষের ভারত ভ্রমণ এর গল্পকথা
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৯
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শোকের উচ্চারণ।

লিখেছেন মনিরা সুলতানা, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৬

নিত্যদিনের জেগে উঠা ঢাকা - সমস্তরাত ভারী যানবাহন টানা কিছুটা ক্লান্ত রাজপথ, ফজরের আজান, বসবাস অযোগ্য শহরের তকমা পাওয়া প্রতিদিনের ভোর। এই শ্রাবণেও ময়লা ভেপে উঠা দুর্গন্ধ নিয়ে জেগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যা হচ্ছে বা হলো তা কি উপকারে লাগলো?

লিখেছেন রানার ব্লগ, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:২৮

৫ হাজার মৃত্যু গুজব ছড়াচ্ছে কারা?

মানুষ মারা গিয়েছে বলা ভুল হবে হত্যা করা হয়েছে। করলো কারা? দেশে এখন দুই পক্ষ! একে অপর কে দোষ দিচ্ছে! কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

আন্দোলনের নামে উগ্রতা কাম্য নয় | সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যবাদকে না বলুন

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭



প্রথমেই বলে নেয়া প্রয়োজন "বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার সমস্ত অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে" ধীরে ধীরে দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসছে। ছাত্রদের কোটা আন্দোলনের উপর ভর করে বা ছাত্রদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোন প্রশ্নের কি উত্তর? আপনাদের মতামত।

লিখেছেন নয়া পাঠক, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

এখানে মাত্র ৫টি প্রশ্ন রয়েছে আপনাদের নিকট। আপনারা মানে যত মুক্তিযোদ্ধা বা অতিজ্ঞানী, অতিবুদ্ধিমান ব্লগার রয়েছেন এই ব্লগে প্রশ্নটা তাদের নিকট-ই, যদি তারা এর উত্তর না দিতে পারেন, তবে সাধারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাকুরী সৃষ্টির ব্যাপারে আমাদের সরকার-প্রধানরা শুরু থেকেই অজ্ঞ ছিলেন

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৭



আমার বাবা চাষী ছিলেন; তখন(১৯৫৭-১৯৬৪ সাল ) চাষ করা খুবই কষ্টকর পেশা ছিলো; আমাদের এলাকাটি চট্টগ্রাম অন্চলের মাঝে মোটামুটি একটু নীচু এলাকা, বর্ষায় পানি জমে থাকতো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×