লাল লাল টকটকে ফুল লান্টানা;
তোমাকে চাই, পেতে কি মানা!?

প্রথম জানলাম এই পুষ্পের নাম।
মনে হয় তোমার অনেক দাম।

বহু দেখেছি চতুর্দিকে, চিনতাম না
তুমি বাড়িয়ে দিয়েছ আমার ভাবনা।

এসো না! এসো না! ভালোবাসো
একটু কোমল সুরে, মৃদু হাসো।

সবাই চায়, আমি চাইতাম না
একাকিত্বে ভুগছি, দাও আমায় প্রেরণা।

তোমায় নিয়ে যাবো অদেখা স্বর্গে
চাই একসাথে যেতে, না... বাকিটুকু পড়ুন

“নেশা” এমনি এক অভ্যাস যা ব্যক্তি মানুষকে এতটাই অজ্ঞান করে দেয় যে তারা চেয়ে থাকে ঠিকই কিন্তু দেখতে পায় না ।তারা বাস্তবতা জানে কিন্তু মানে না ।এরা নিজেদেরকে অনেক প্রগতিশীল মানেন যা তারা কখনই নন । বস্তুত তারা স্বার্থপর ।তারা নেশার সরঞ্জাম যোগারের জন্য আত্মমর্যদা ত্যাগ করতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা... বাকিটুকু পড়ুন

অতিথির স্মৃতি – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

চিকিৎসকের আদেশে দেওঘরে এসেছিলাম বায়ু পরিবর্তনের জন্যে। বায়ু পরিবর্তনে সাধারণত যা হয়, সেও লােকে জানে, আবার আসেও। আমিও এসেছি। প্রাচীর ঘেরা বাগানের মধ্যে একটা বড় বাড়িতে থাকি। রাত্রি তিনটে থেকে কাছে কোথাও একজন গলাভাঙা একঘেয়ে সুরে ভজন শুরু করে, ঘুম ভেঙে যায়, দোর খুলে বারান্দায় এসে... বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকার রাস্তায় জাপান সরকারের উপহার দেয়া সিটি কর্পোরেশনের গোলাপী ময়লার গাড়ীগুলোকে চলাচল করতে দেখি। জাপানের আন্তরিকতা, পি.আর. এবং সমাধান প্রচেষ্টা দেখে হাসি পায়। কষ্টের হাসি। বর্জ্য আর ময়লার ভারে শক্তিশালী হাইড্রোলিক দুর্বল হয়ে ফাঁক হয়ে আছে আর চুইয়ে চুইয়ে বাংলাদেশের অর্ন্তনিহিত সত্য গড়িয়ে গড়িয়ে পড়ছে। জাপানের এই স্থানিক “সত্য”-কে বুঝতে... বাকিটুকু পড়ুন

আজ রাত ১১.৩০ এ বাইরে বের হলে হঠাৎই অপ্রত্যাশিতভাবে বাইক থেমে যায়। অনেক্ষণ চেষ্টার পর বুঝতে পারলাম অকটেন শেষ হয়ে গেছে। আশেপাশে খুচরা যে দোকানগুলোতে পেট্রোল বিক্রি হতো সেগুলো সব বন্ধ। তারপর বেশকিছুদূর হেঁটে ডিসপেন্সারি থেকে ঔষধ নিলাম। এখন বাইকতো শহরের রাস্তায় ফেলে রাখা যাবেনা। বাধ্য হয়ে রিক্সায় চেপে বসলাম।... বাকিটুকু পড়ুন

যদি গো ফুরালো বেলা
কেন তবে করো খেলা
এমন বিজন সন্ধ্যা বেলা?
সকলি চলিয়া যায়
কেউ না ফিরে চায়
তুমি পরে রয়েছ একেলা।
এমন নিশুতি রাতে
যাবে তুমি কার সাথে
সঙ্গী কে-বা হবে অন্ধকারে!
যখন ছিল বেলা
সঙ্গী সাথী ছিল মেলা
এখন আর দেখ না কাহারে। বাকিটুকু পড়ুন

কান্নার রঙ কি আসলেই নীল?
কই আমি তো কোনও রঙই দেখি না।
কবি তুমিই বলো কষ্টের রঙও নাকি নীল,
আমিতো কোনও রঙ দেখি না আমার কষ্টের মাঝে।
বড় বিবর্ণ হয়ে গেছে জীবনটা আমার,
কোথাও কোন রঙের অস্তিত্ব নাই।
কবি আমাকে কিছু রঙ দেবে?
নীল, সবুজ, লাল যা হয় একটা,
এই বর্ণহীন জীবনে একটুও কি রঙ... বাকিটুকু পড়ুন

এখন পর্যন্ত জীবনের সবচেয়ে বড় পরাজয় , এর উত্তর দেওয়া সব থেকে কঠিন প্রশ্নের মধ্যে একটি কারণ ব্যক্তি এবং তাদের জীবনের পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে বিভিন্ন উত্তর হতে পারে। আমার জন্য, আমার সবচেয়ে বড় পরাজয় হল একটি ব্যর্থ সম্পর্ক । এটি এমন কিছু ছিল যেখানে আমি আমার অনেক সময় ব্যয়... বাকিটুকু পড়ুন

আসুন পড়ে দেখুন, সংক্ষেপে লেখা, বাদ বাকী আশে পাশে নিজে কল্পনা করে নিবেন। ধরেন এই গল্পের মুল চরিত্রের নাম সামাদ হোসেন, বয়স ৫৮, মেহেরপুরে আদি নিবাস। ২৮ বছর আগে তিনি ও তার স্ত্রী এক ছেলেকে নিয়ে এই শহরে আসেন, কারন ছিলো একটাই, ছেলেটা মেধাবী কাজেই একটা ভাল স্কুলে বা শিক্ষায়... বাকিটুকু পড়ুন

হতেই হবে, দিতেই হবে চূড়া
তাহলে হবে সার্থক, একদম পুরা!

কেঁদে কেঁদে যায় নীরবে নীরবে
পরিরর্তন হচ্ছে না কারো প্রভাবে।

মর্জি মত পারছি না চলতে
সঙ্কল্পিত পথে দিচ্ছে বাধা হারতে!

ঠিকই আছি সরল সহজ রাস্তায়
ওরা বারবার চেষ্টায়, আমায় হারায়।

আসলে তারাই পরাজিত, হচ্ছে অপমানিত
আর আমার পথ হচ্ছে দীর্ঘায়িত...

এক রমণীর সত্যি সঙ্গ দরকার
তা না হলে হারব... বাকিটুকু পড়ুন