somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পিঙ্ক সিটি জয়পুর ভ্রমণে চলে এলাম "হাওয়া মহল" - (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ৯)

১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বেলা তিনটা নাগাদ আমরা ফাতেহপুর সিকরি হতে বের হয়ে এবার আমাদের রওনা দেবার পালা জয়পুর এর দিকে। ফাতেহপুর সিকরিতে আমাদের রিজার্ভড গাড়ী অনেক পেছনে ছেড়ে দিয়ে সেখানকার অথরিটির বাসে করে আমরা গিয়েছিলাম ফাতেহপুর সিকরি দেখতে, ফের সেই গাড়ী করেই ফিরতে হবে। প্রায় মিনিট বিশেক অপেক্ষায় ছিলাম, গাড়ী আগের ব্যাচের পর্যটকদের ফেরত নিয়ে গিয়ে ফের ব্যাক করলে আমরা সেটায় চেপে বসলাম। বেশীরভাগ পর্যটকই ছিলো অভারতীয়। আমাদের দশজনের বাংলাদেশী দলের সাথে প্রায় জনা পনেরো সাদা চামড়ার পশ্চিমা পর্যটক আমাদের ফেরার যাত্রায় সাথী হলো। যাই হোক, ঘটনা শুরু হলো আমাদের গাড়ী যেখানে পার্ক করা ছিলো সেখানে এসে।

যেহেতু দুপুর শেষ হতে চলেছে এবং পার্কিং এরিয়ায় একটা ভালো মুসলিম হোটেল দেখলাম, আমি সবাইকে নিয়ে এখানে লাঞ্চ করে তারপর জয়পুরের দিকে রওনা হওয়ার প্ল্যান করলাম। কারণ, এমনিতেও জয়পুর পৌঁছতে পৌঁছতে সন্ধ্যা পেরিয়ে যাবে। আমাদের ড্রাইভার এই সিদ্ধান্তে তেলেবেগুণে জ্বলে উঠলো। তার কথা, পথে অন্য একটা রেস্টুরেন্ট পড়বে সেখানে আমাদের লাঞ্চ করতে হবে। আমার মাথায় তো হুট করে যেন আগুণ জ্বলে উঠলো। আমি তাকে এক পর্যায়ে মারতে তেড়ে পর্যন্ত গেলাম। কি লেভেলের বেয়াদপ হলে এমনটা হয় পাঠক কল্পনা করুন। একদিন আগেই দিল্লী-আগ্রা এক্সপ্রেস হাইওয়ের একমাত্র রেস্টুরেন্টে লাঞ্চ করিয়ে আমার প্রায় হাজার দুয়েক রুপী অহেতুক নষ্ট করেছে এই বদমাশটা, তার কমিশন বিজনেস করে। এখন আবার সেই একই ধান্দায় আছে সে।

আমরা যখন লাঞ্চ করতে বসেছি, সে এসে জানালো যে, এখানে আমরা লাঞ্চ করলেও পথে সে অন্য জায়গায় আধাঘন্টার জন্য গাড়ী থামিয়ে লাঞ্চ করবে। এবার আমি গেলাম এক্কেবারে ক্ষেপে। তাকে ধরলাম চেপে, “তোরও এখানেই লাঞ্চ করতে হবে, তুই যা খাবি, যত ইচ্ছে খাবি, বিল আমি দিবো, কিন্তু তুই এখানে খাবি”। পরে আমার ভ্রমণ সাথীরা জোর করে আমাকে দূরে সরিয়ে নিয়ে আসলো; আর রেস্টুরেন্ট এর লোকেরা ড্রাইভারকে বকাঝকা শুরু করলো। যাই হোক খাওয়া শেষে আমি ঘোষণা দিলাম, গাড়ী কোথাও ড্রাইভার থামাতে পারবে না। লাঞ্চ শেষ করে সবাই গাড়ীতে উঠতে উঠতে বিকেল চারটা বাজলো।

ড্রাইভারকে সবাই অনেক সাধাসাধি করলেও সে ঘাড় ত্যাড়া কিচ্ছু খেলো না। আমি এম্নিতেই তার উপর বেজার ছিলাম, গাড়ী ভালো না, এসি কাজ করে না ঠিক মত, তার উপর তার কমিশনের ব্যবসার জন্য তার ইচ্ছে মতো জায়গায় আমরা খাওয়া দাওয়া করবো, এক্কেবারে মামার বাড়ীর আবদার। আমার ভারত ভ্রমণে আমি এমন জঘন্য ড্রাইভার পাই নাই। আমি প্রতিবার ট্রিপ শেষে ড্রাইভারকে বখশিশ দেই; কিন্তু এই ট্রিপে তা তো দেইই নাই; দলের সবাইকেও বলে দিয়েছি খবরদার কেউ যেন ড্রাইভার বদমাশটাকে এক পয়সাও বখশিশ না দেয়।

রাত আটটার কিছু আগে আমরা গিয়ে পৌঁছলাম জয়পুর, আমাদের হোটেল ছিলো আম্বার রোড, গোভিন্দ নাগার এর Hotel Cube Inn। সেখানে পৌঁছে চেকইন করে ফ্রেশ হয়ে রিসিপশনে গিয়ে বললাম রাতের ডিনারটা দশটা নাগাদ করবো। কারণ, পথে সন্ধ্যের পর পর একটা ধাবাতে গাড়ী থামানো হয়েছিলো, সেখানে আমরা হালকা ভাঁজা পোড়া’র সাথে চা পাণ করেছি। বেয়াদপ ড্রাইভারকে শেষ পর্যন্ত দলের আপা'রা রিকোয়েস্ট করে কেক জাতীয় কিছু আর চা দিয়েছিলো। ব্যাটা কেক খায় নাই, রেখে দিছে, শুধু চা পাণ করেছে।

যাই হোক, হোটেলের রিসিপশনে ছিলো বছর পঁচিশের এক যুবক, হোটেল মালিকের ছেলে। আজ প্রথম সে হোটেল চালাচ্ছে, তার বাবা জরুরী কোন একটা কাজে দিল্লী গেছে। সে অবাক হয়ে জানতে চাইলো, আমাদের রুম এর সাথে ডিনারও বুক করা হয়েছে? আমি বললাম, "হ্যাঁ, তুমি জানো না?"। সে চেক করে দেখে খুব অপ্রস্তুত হলো। আমি তাকে বললাম, কোন ব্যাপার না, তুমি ডিমের কারি আর ডালভুনা করতে বলো কিচেনে, দ্রুত হয়ে যাবে। সাথে রুটি আর ভাত। তাকে বললাম, আর হ্যাঁ, কোন মিষ্টির দোকান থেকে ডেজার্টে কালোজাম বা গুলাবজামুন আনাও। ছেলেটা অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো। ;) পরবর্তীতে সত্যি সে ডেজার্টে গুলাবজামুন আনিয়ে দিয়েছে। আমি এমনটা করার কারন, আমি খাবারের জন্য পেমেন্ট করেছি, তাই যতটুকু পারা যায় উসুল করে নিতে হবে না।

একটা তথ্য শেয়ার করে রাখি, অনেকেরই জানা, তারপরও উল্লেখ করছি। সারা বিশ্বে হোটেলগুলোতে রুম এবং সাথে খাবার মিলিয়ে চার ক্যাটাগরির থাকেঃ
(১) শুধু রুম - EP (European Plan)
(২) রুম এবং সাথে সকালের নাস্তা - CP (Continental Plan)
(৩) রুম, সকালের নাস্তা এবং সাথে দুপুর বা রাতের যে কোন একটি খাবার - MAP (Modified American Plan)
(৪) রুম এবং তিনবেলার খাবার - AP (American Plan)

রাতের খাবার দশটার পর সেরে নিয়ে যার যার রুমে চলে গেলাম। সবাইকে একটু আগে আগে ঘুমানোর পরামর্শ দিলাম। কারণ, টানা জার্নিতে থাকার পর আগামীকালকের শিডিউল খুবই টাইট। হাওয়া মহল, জল মহল, আম্বার ফোর্ট, সিটি প্যালেস, জন্তর মন্তর… অনেকগুলো স্পট একদিনে কাভার করতে হবে। মজার ব্যাপার পরের দিন সকালে আমিই সবার শেষে রুম থেকে তৈরী হয়ে নাস্তার জন্য হোটেলের রেস্টুরেন্টে আসলে পরে দেখি দল বেঁধে সবাই বাইরে থেকে হোটেলে ঢুকছেন। উনারা এই সাত সকালেই হোটেল হতে বের হয়ে আশেপাশে ঘুরে চা পাণ করে এসেছেন আমাকে রেখেই। এই দুঃখ কই রাখি?

যাই হোক, নাস্তা শেষে আমাদের সারাদিনের জয়পুর দর্শন শুরু হলো হোটেল থেকে আড়াই কিলোমিটার দূরে “হাওয়া মহল” দিয়ে। গাড়ী হোটেল হতে বের হতেই ইতিউতি সকলের চোখ ফেরানো.... একবার তাকে যদি দেখা যায়... মানে মাথায় পাগড়ি দেয়া রাজস্থানি পুরুষ আর কালারফুল ড্রেস পরিহিতা মহিলাদের কথা বলছি। আসলে জয়পুর রাজস্থানের রাজধানী হলেও, মূল রাজস্থানি ফ্লেভার এর দেখা মিললো কিছুটা কম, পিঙ্ক সিটিতে যেমন কম ছিল পিংক কালারের বাড়ী-ঘরে'র সংখ্যা।

লাল এবং গোলাপী বেলেপাথর দ্বারা নির্মিত হাওয়া মহল ভারতের জয়পুর শহরের অন্যতম দ্রষ্টব্য একটি স্থান পর্যটকদের জন্য। ১৭৯৯ সালে মহারাজা সাওয়াই প্রতাপ সিং দ্বারা নির্মিত এই হাওয়া মহলের নকশা করেছিলেন লাল চাঁদ উস্তাদ নামক তৎকালীন এক প্রসিদ্ধ আর্কিটেক্ট। পাথর-খোদিত পর্দা, ছোট ক্যাসেজ এবং খিলানযুক্ত ছাদের এই ভবনের রয়েছে মোট পাঁচটি বহির্ভাগ যেগুলোতে রয়েছে ৯৫৩ টি ছোটো দরজার সমন্বয়ে একটি মৌচাকের মত অবয়ব।

হাওয়া মহলের মূল উদ্দেশ্য ছিল রাজকীয় মহিলাদের জন্য। দৈনন্দিন জীবন এবং উৎসব উদ্‌যাপন করতো তারা প্রাসাদের অভ্যন্তরে, কঠিন "পর্দা" প্রথার কঠোর নিয়মানুবর্তিতার কারণে তারা রাস্তার উৎসব নিখুঁতভাবে উদযাপন তথা উপভোগ করতে পারতো না। প্রায় সহস্রাধিক জানালার সমন্বয়ে তৈরী হাওয়া মহল থেকে তারা দৈনন্দিন জীবন এবং নানান উৎসব উদ্‌যাপন উপভোগ করতে পারতো। মজার ব্যাপার হলো বেশীরভাগ মানুষ রাস্তা থেকে হাওয়া মহলের যে অংশটি দেখে সেটি প্রাসাদের সম্মুখভাগ নয়, বাস্তবিক এটিই মূল ভবনের পিছনের অংশ।

মুল প্রাসাদটি পাঁচতলা, মূল ভিত্তি থেকে প্রায় ৫০ ফুট উঁচু। মহলের সবচেয়ে উপরের তিনটি তলায় মাত্র একটি করে কক্ষ রয়েছে। নিচের দুটি তলার সামনে উন্মুক্ত স্থান আছে, যা প্রাসাদের পূর্ব অংশে অবস্থিত। এই অসাধারণ প্রাসাদটি আংশিক অষ্টভুজাকৃতির কাঠামো গঠন করে, যা সারা বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন প্রাসাদে ব্যবহার করা হয়। পিছনের দিকের অভ্যন্তরের অংশ পৃথক পৃথক প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী ঘর তৈরি করা হয়েছে।

বেশীরভাগ পর্যটকের মতো আমরাও বাইরে থেকেই হাওয়া মহল দেখলাম, আর দলের সবাই ব্যস্ত হয়ে গেল শপিং করতে। আজকে আমি তাদের বাঁধা না দিয়ে, বরং সাহায্য করলাম। কারণ এই ট্রিপে আজকের পর আর তেমন কেনাকাটার সুযোগ পাওয়া যাবে না। আর যেহেতু রাজাস্থানে আজকের দিনটা কাটিয়ে সোজা চলে যাবো দিল্লী, যত রাতই হোক না কেন; তাই রাজাস্থানী নানান পোশাক, জুতো, সুভেনিয়র ইত্যাদি সবাইকে কেনার সুযোগ এখান থেকেই দেয়া হলো। প্রায় ঘন্টা দেড়েকের মত এই হাওয়া মহলের এলাকায় কাটিয়ে আমরা রওনা হলাম পরবর্তী গন্তব্য “সিটি প্যালেস” এর উদ্দেশ্যে।

তথ্য কৃতজ্ঞতাঃ
উইকিপিডিয়া বাংলা

উৎসর্গঃ আমার ভারত ভ্রমণের এই সিরিজটি ব্লগার "কামরুন নাহার বীথি" আপাকে উৎসর্গ করছি। উনি আমার এই ট্যুরে ট্যুরমেট ছিলেন। গত পহেলা জানুয়ারী রাত এগারো ঘটিকায় বীথি আপা আল্লাহ্‌র ডাকে সারা দিয়ে পরপারে চলে গেছেন আমাদের সবাইকে ছেড়ে। আল্লাহ্‌ তার শোকার্ত পরিবারকে এই শোক সইবার ধৈর্য দাণ করুন। আর আপাকে পরপারে আল্লাহ্‌ সকল গুনাহ (যদি থাকে) মাফ করে তার কবরে আজাব মাফ করুন এবং আখেরাতে বেহেশত নসীব করুন।


প্রথম পর্ব থেকে বীথি আপার এই ট্যুরে যুক্ত হওয়ার ঘটনাটা আবার তুলে ধরলামঃ
ঈদের কয়েকদিন আগে আমি কোন একটা কাজে নীলক্ষেত মোড়ে বাসের জন্য দাঁড়িয়ে আছি, একটি অচেনা নাম্বার থেকে কল এলো, কল রিসিভ করতে অপরপাশ থেকে অচেনা কণ্ঠস্বর। আমাদের দলের সাথে যুক্ত হতে চায় এই ট্রিপে। “সামহোয়্যার ইন ব্লগ” এ তখন পর্যন্ত আমার পূর্বপরিচিত কেউ ছাড়া আর কারো সাথে পরিচয় ছিলো না। “সাদা মনের মানুষ” খ্যাত কামাল ভাই এর সাথে পরিচয় ভ্রমণ বাংলাদেশ থেকে। সেই কামাল ভাই এর কাছ থেকে খবর পেয়ে ফোন দিয়ে প্রিয় ব্লগার কামরুন নাহার বীথি আপা। উনি এবং ভাইয়া যুক্ত হতে চাচ্ছেন আমাদের সাথে। আমি একদিন সময় নিয়ে উনাকে কনফার্ম করলাম উনাদের যুক্ত হওয়ার ব্যাপারটা। এরপর উনাদের এয়ার টিকেট এর ব্যবস্থা করা হলো। দল গিয়ে দাড়ালো দশজনের। সিদ্ধান্ত হল চারজনের একটা দল ঈদের দিন রাতে রওনা হয়ে যাবো কলকাতার উদ্দেশ্যে। একদিন পরে বাকী ছয়জন রওনা হবে, যেহেতু কোরবানী ঈদের ছুটি, তাই অনেকেই সারাদিনের কোরবানীর হ্যাপা পোহানোর পর সেদিন রাতেই রওনা হতে রাজী হলো না। ফলে আমরা যে চারজন আগে রওনা হবো, তারা একরাত কলকাতা থেকে পরেরদিন সরাসরি বিমানবন্দর চলে যাবো। অপর দলও সরাসরি বেনাপোল বর্ডার হতে দমদম বিমানবন্দর চলে আসবে। এরপর ঢাকা থেকে সকলের কলকাতার বাসের টিকেট এবং আনুষাঙ্গিক কাজ শেষ করে অপেক্ষার পালা চলতে লাগলো….

ভ্রমণকালঃ সেপ্টেম্বর ২০১৬

গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর, ২০১৬ এর সকল পর্বঃ
* যাত্রা শুরুর আগের গল্প (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ০১)
* কলকাতায় অপেক্ষা... (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ০২)
* ফ্লাইট মিসড তো ট্যুর ক্যান্সেলড... টেনশনিত অপেক্ষার শেষে (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ০৩)
* আগ্রার পাণে যাত্রা (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ০৪)
* আগ্রার ঘাগড়ায়, দেখা হলো না নয়ন জুড়িয়া (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ৫)
* তাজমহলে পদধূলি (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ৬)
* আগ্রা ফোর্ট - বহু ইতিহাসের সাক্ষী (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ৭)
* কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা "ফাতেহপুর সিকরি" ভ্রমণ (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ৮)
* পিঙ্ক সিটি জয়পুর ভ্রমণে চলে এলাম "হাওয়া মহল" - (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ৯)

এক পোস্টে ভারত ভ্রমণের সকল পোস্টঃ বোকা মানুষের ভারত ভ্রমণ এর গল্পকথা
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৫৬
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগের "নতুন মুক্তিযোদ্ধারা" আমার ব্যান চেয়ে আসছিলো, আমি সেমিব্যানে আছি!

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৬



পদ্মাসেতুর ফাইন্যান্স নিয়ে বিশ্ব ব্যাংকের অভিযোগের পর, (এপ্রিল, ২০১২ ) শেখ হাসিনা যেই উত্তর দিয়েছিলেন, ("বিশ্ব ব্যাংক তো টাকা দেয়নি এখনো, টাকা নিয়ে দুর্নীতি হলো কি করে?" )... ...বাকিটুকু পড়ুন

দুই বছরের শিশু সন্তান কে পুড়িয়ে মারে জামাত শিবির বিএনপি

লিখেছেন আহসানের ব্লগ, ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৫


৫-ই আগষ্টের পরে আওয়ামি লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের বাড়িতে আগুন দেয় জামাত-বিএনপির লোকেরা। বাড়িতে আশরাফুল ইসলামের কেউ ছিলেন না। ছিলেন দারোয়ান, তার স্ত্রী এবং তাদের দুই বছরের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের আর কোন বিকল্প নেই

লিখেছেন সরকার পায়েল, ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৬

বিকল্প রাস্তাগুলো সব ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে l রাজপথে, সমাবেশে, রাজনৈতিক দলগুলো, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি সকলের কণ্ঠেই হতাশা l কি হচ্ছে ⁉️ এভাবে কি দেশ চলে ⁉️ চলবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Every action has an equal and opposite reaction....."!

লিখেছেন জুল ভার্ন, ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৯

"Every action has an equal and opposite reaction.....".

নিউটনের থার্ড ল' যাকে নিউটনের তৃতীয় সূত্র বলি- যে দুটি বস্তু যখন পারস্পরিক ক্রিয়া করে, তখন তারা একে অপরের উপর বল প্রয়োগ করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অন্যথায় জেনে রেখো যমীন আল্লাহ ও তার রাসুলের।

লিখেছেন অগ্নিবেশ, ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:১৫

বাংলাদেশ এখন মগের মুল্লুক, কয়েক মাসের মধ্যে বাংলাদেশ হবে খাঁটি ইসলামিক কান্ট্রি, হিন্দু মাইরা এখন আগের মত মজা নাই, তারা পাল্টা মাইর দেয় না। মোদীর দেশের হনুমানেরাও আজকার বড় স্বার্থপর,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×