somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

উটি পৌঁছে বোনাস বেড়ালাম ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ "নীলগিরি রেলওয়ে"তে চড়ে "কুনুর"

০৬ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



৫৩ রুপিতে ৮৭ কিলোমিটার!!! ০৫ রুপিতে ভরপেট নাস্তা করে ভাবছিলাম এ কি শের শাহ এর আমলে চলে এলাম নাকি? কিন্তু বাসে উঠে ভাড়া দিতে গিয়ে খেলাম আরেকবার ধাক্কা। কোইম্বেতুর থেকে উটির সড়কপথে দূরত্ব ৮৭ কিলোমিটার, গুগল ম্যাপে আগেই দেখেছিলাম। KSRTC বাসে চড়ে বসার পর কন্ডাক্টর ভাড়া নিতে এলে তাকে দিলাম ৫০০ রুপির নোট, সে বলে খুচরা দাও। দিলাম তাকে ১০০ রুপির নোট, আবারো বলে খুচরা দাও। আমার অবাক হওয়ার পালা, আরে ভাই ভাড়া কতো? বলে কিনা মাত্র ৫৩ রুপি!!! ৮৭ কিলোমিটার রাস্তার ভাড়া ৫৩ রুপি? হোক সেটা স্টেট গভর্নমেন্ট এর বাস, তাই বলে কিলোমিটার প্রতি মাত্র ষাট পয়সা!!! আমাদের বিআরটিসি’তে ঢাকা থেকে কুমিল্লার বাস ভাড়া তখন ২০০ টাকার আশেপাশে ছিলো, কিলোমিটার প্রতি দুই টাকা। যদিও এই বাসটি খুব আহামরি ছিলো না, নন এসি লোকাল বাস, কিন্তু যাত্রায় আমি তেমন কোন সমস্যা পাই নাই। জানালার পাশের সিটে গা এলিয়ে দিয়ে গান শুনতে শুনতে পথটুকু পাড়ি দিয়েছি।

গতকাল রাতে কোদাইকানাল হতে বহু কাহিনী করে মধ্য রাতে পৌঁছেছিলাম কোইম্বেতুর। রাতটা হোটেলে কাটিয়ে ভোর বেলা বের হয়ে গিয়েছিলাম উটির বাস ধরতে। গতকাল আমি যে ভুলটা করেছি, যেহেতু আমি পরদিন সকালে বাস ধরে উটির উদ্দেশ্যে রওনা হবো, তাই আমার গতকাল রাতে কোইম্বেতুর বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকাতে থাকাটা উচিত ছিলো, আমি রাতে নানান টেনশনেই কি না, নেমেছিলাম কোইম্বেতুর রেলস্টেশন এলাকায়। সেখানে বাজেটের মধ্যে একটা হোটেল খুঁজে নিয়ে রাতটা কাটিয়েছি শুধু। রাত দুটোয় ঘুমানো সত্ত্বেও ভোর ছয়টার পর ঘুম ভেংগে গেল। কি আর করার! তৈরি হয়ে হোটেল থেকে বের হয়ে এদিক সেদিক তাকালাম কোন যানবাহন পাওয়া যায় কি না, হাঁটতে লাগলাম ভোরবেলা ফাঁকা রাজপথ ধরে। আজ দিনটাই ছিল বুঝি সারপ্রাইজ এর দিন। হোটেল থেকে বের হয়ে কিছুদূর হাঁটার পরপরই একটা কনফেকশনারি দোকান খোলা দেখলাম, গরম গরম এগ পেটিস শোকেসে সাজাচ্ছিলো, দেখেই লোভ হলো, একটা কিনে নিলাম, মুখে দিতেই টের পেলাম অসাম স্বাদ! পেটিস চিবুতে চিবুতে যখন হাঁটছিলাম, তখনই একটা অটোরিকশার দেখা পেলাম। ২০০ রুপী ভাড়া চাইলো প্রথমে, এরপর বহু দরকষাকষি করে ১০০ রুপীতে তাকে রাজী করিয়ে সেই অটোতে করে চলে গেলাম কোইম্বেতুর রেলওয়ে স্টেশন এলাকা হতে কোইম্বেতুর-উটি বাস স্ট্যান্ডে।



এরপরই মূলত শুরু হল ধাক্কা আর ধাক্কা। বাস টার্মিনালে ঢুকে দেখি একপাশে একটা ক্যান্টিন রয়েছে, অনেককে ঢুকতে দেখে নিজেও ঢুকে গেলাম সকালের নাস্তাটা সেরে নিতে। কিন্তু ভেতরে ঢুকেই চক্ষু চড়কগাছ। মাত্র পাঁচ রুপীতে নাস্তা, আজকের মেন্যু: পাঁচ ছয়টি ইডলি, সাথে সাম্বার। প্রয়াত তামিলনাড়ুর আলোচিত মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতা প্রবর্তিত খানা প্রকল্প। একটা থালি হাতে ফুড কাউন্টারে যেতেই মাঝারি সাইজের পাঁচ ছয়টা ইডলি প্লেটে দিতেই আমি হইহই করে উঠলাম, আরে করছো টা কি? কমাও কমাও। তিন-চারটে ইডলির সাথে সাম্বার, সেটা নিয়ে একটা খালি টেবিল দেখে সেখানে দাঁড়িয়ে প্লেট রেখে খেয়ে নিলাম। মাত্র পাঁচ রুপিতে সকালের নাস্তা হয়ে যাওয়ায় বোধহয় কেমন লাগছিলো, তাই সেই কেন্টিন থেকে বের হয়ে সেটা লাগোয়া একটা ফুড কোর্ট হতে বেদানার মিল্ক শেক চেখে দেখলাম।







নাস্তা শেষে KSRTC’র বাসটা খুঁজে নিয়ে সেটাতে চড়ে বসলাম, মিনিট পনেরোর মধ্যে সেটা ছেড়ে দিলো। আর তারপরই তো সেই ৫৩ রুপিতে ৮৭ কিলোমিটার এর ঘটনা। বাস ছাড়ল পুরো সিটিং হয়ে। ধীরে ধীরে সমতল হতে আবার পাহাড়ি পথে চলতে লাগলো। আমার আশেপাশের বেশীরভাগ যাত্রী আমার চাইতেও খুব কম হিন্দি আর কিছুটা ইংলিশ জানে। ফলে কি আর করার? কানে হেডফোন গুঁজে দিয়ে বাহিরের জনপদ দেখতে লাগলাম। ভারতের দক্ষিণের এলাকাগুলোতে একটা জিনিষ খুব দেখা যায়। মহিলাদের চুলে বেলী ফুলের মালা আর পুরুষদের সিলাইবিহীন সাদা লুংগি ভাজ করে হাটুর কাছে বাধা। বেলা এগারোটা পরে কুনুর চলে এলাম। এর ১৮ কিলোমিটার পরেই উটি। পাহাড়ের ভাজে ভাজে খেলনার মত বাড়ীঘর এর সারি। ছবি তুলতে চাইলেও তেমন সুযোগ হয় নাই। বেলা বারোটা নাগাদ উটি এসে পৌঁছলাম।









উটি লেক ভিউ দেখে বাজেটের মধ্যে একটা রুম বুকিং দিয়েছিলাম অনলাইনে, কোন এডভান্স পেমেন্ট নেয় নাই। সেখানে গিয়ে দেখি সেই রুম ফাঁকা নেই, অন্য কাউকে সেটা দিয়ে দিয়েছে। অনলাইনে এডভান্স পেমেন্ট না নিলেই এই যন্ত্রণা দেখা যায়। কোলকাতার হোটেলেও এই ঘটনা ঘটেছিলো ট্যুরের প্রথম রাতেই। কি আর করা আশেপাশে একটু খোঁজ করতেই ভালো একটা হোটেল পেয়ে গেলাম, বুক করে রাখা হোটেলের দুই'তিন হোল্ডিং আগে, "হোটেল সিটি প্যালেস"। একজন বছর চল্লিশ-পয়তাল্লিশ এর স্মার্ট মহিলা এই হোটেলটি চালান, দেখে কাশ্মীরি মনে হলেও, পরে কথা বলে জেনেছিলাম উনি উটির স্থানীয়। কিন্তু উনার চেহারা গড়নে মনে হয় কাশ্মীর থেকে আগত। যাই হোক, দু’রাতের জন্য হোটেল বুক করে ফর্মালিটিস শেষে যখন রুমে চেকইন করে ফ্রেশ হলাম, তখন ঘড়িএ দুপুর একটা পার হয়ে গেছে। এই হোটেলের লাগোয়াই তাদের নিজস্ব রেস্টুরেন্ট, সেখানে চলে গেলাম লাঞ্চ করতে, অর্ডার করলাম চিকেন বিরিয়ানি। নানান সময়ে ভারতে এসে নানান জায়গায় বিরিয়ানি খেয়েছি: দার্জিলিং, কলকাতা, কাশ্মীর, মানালি, সিমলা, দিল্লী, কেরালা... আজ খেলাম উটিতে। বেস্ট ছিল কেরালারটাই, স্বাদ জিহ্বায় লেগে আছে যেন!! মোটামুটি চলনসই বিরিয়ানি দিয়ে ক্ষুধা মিটিয়ে চলে গেলাম রুমে।









রুম হতে শুয়ে শুয়ে উটি লেকের একটা ছোট ভিউ পাওয়া যায়। লাঞ্চ শেষে কিছুক্ষণ গড়াগড়ি শেষে কি করবো যখন ভাবছি, তখন মাথায় এলো বিখ্যাত ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষিত "নীলগিরি রেলওয়ে"র টয় ট্রেনে করে উটি হতে কুনুর ঘুরে আসা যায়। এই ট্যুরের প্ল্যানে ছিলো কুনুর, পরে সময় স্বল্পতার কারণে যা ছেটে ফেলতে বাধ্য হই :( । দুপুরবেলা উটি এসে পৌঁছানোয় আজ যেহেতু আর কোন সাইটসিয়িং এ যেতে পারবো না, তাই আগামীকাল সারাদিন না হয় রইলো উটি সাইটসিয়িং এর জন্য।









তাই বিছানা হতে উঠে তৈরী হয়ে নিলাম, চলে গেলাম রেলস্টেশন। এরপর সেখান হতে টিকেট কেটে বিখ্যাত ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষিত "নীলগিরি রেলওয়ে"র টয় ট্রেনে করে উটি হতে ১৮ কিলোমিটার দূরের কুনুর চলে গেলাম, । শিলিগুড়ি হতে দার্জিলিং, কলকা হতে শিমলা আর কোইম্বেতর হতে উটি; তিন জায়গায় এই ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষিত টয়ট্রেন আছে এবং আমি তিন জায়গাতেই যাওয়া সত্ত্বেও টয়ট্রেনে করে যাওয়া হয় নাই। টয় ট্রেনে জানালার পাশে সিট পাই নাই, তারপরও পাশের সহযাত্রীর উদারতায় মাঝে মাঝে কিছু ছবি তোলার ব্যর্থ চেষ্টা করে আর বাকীটা সময় চমৎকার সব চা-বাগান, পাহাড়ের ঢালে ঢালে খেলনার মত দাঁড়িয়ে থাকা বাড়িঘর দেখতে দেখতে দেড় ঘন্টায় ১৮ কিলোমিটার পথে পাড়ি দিয়ে কুনুর পৌঁছেগেলাম।









প্রতিবার গ্রুপ নিয়ে ভারতে এসে এসি গাড়ীর কাচের ভেতর হতে শহর দেখি, দেখি জনপদ। যদিওবা গত রোজার ঈদেরছুটিতে "দার্জিলিং -লোলেগাও-রাংগপো-কালিম্পং" ট্রিপে কিছুটা জনপদে ঘোরাফেরা হয়েছে। এবার সম্পূর্ণ একা হওয়ায়, শহর যতটুকু পারি হেটে ঘুরে ঘুরে দেখছি। কোদাইকানাল শহর প্রায় অনেকটাই হেটেছিলাম দুদিনে। আজ তাই কুনুর শহর ঘুরে দেখার সিদ্ধান্ত নিলাম। উটি দেখবো আগামীকাল। কুনুরে একগাদা পেস্ট্রি শপ দেখে ঢুকলাম কয়েকটায়, দাম একেবারেই সাধারণ এর নাগালে। আর আমাদের দেশে পেস্ট্রিশপ মানেই উচ্চমূল্য পণ্যের উচ্চবিত্ত এবং উচ্চ মধ্যবিত্তের দোকান। কয়েকপদ চেখে দেখলাম, সবপদ চেখে দেখতে পারলে ভাল হত...



















তামিলনাড়ু আসার পর ০৩ দিনের মাথায় হালকা বৃষ্টির দেখা মেলল। এই শেষ বিকেলে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হচ্ছে। তাই সন্ধ্যার আগে আগে হোটেলে ফিরে সাঁঝ বেলাটা আমার রুমের জানালার ফাঁক গলে লেকের জলে ঝিরিঝিরি বৃষ্টির আলতো করে ছুঁয়ে দিয়ে হারিয়ে যাওয়ার খেলা দেখেই কাটিয়ে দিলাম। সন্ধ্যের পর কিছু করার ছিল না। টিভিতে হিন্দি গান চালিয়ে মোবাইলে কিছুক্ষণ ভ্রমণ বৃত্তান্ত লেখা, ছবিগুলোতে চোখ বুলানো…. এই করে করে রাতে বের হলাম ডিনারের জন্য সাড়ে আটটা নাগাদ। ফেরার সময় জুস, মিল্কশেক আর পানির বোতল নিয়ে ফিরে এলাম। এরপর ঘুমের পালা।

আবার দক্ষিণ ভারতে ভ্রমণ -TDTK (Tour D Tamilnadu & Karnataka)
পর্ব - ০৭
ভ্রমণকালঃ জুন-জুলাই, ২০১৭


এই সিরিজের সকল পোস্টঃ
প্রথম পর্বঃ * আবার দক্ষিণ ভারতে ভ্রমণ - শুরুর গল্প
দ্বিতীয় পর্বঃ * চলে এলাম কোদাইকানাল
তৃতীয় পর্বঃ * কোদাইকানাল "ফরেস্ট ডে ট্রিপ"
চতুর্থ পর্বঃ * কোদাইকানাল শহর ভ্রমণ
পঞ্চম পর্বঃ * কোদাইকানালের শেষদিন এর শেষটা আর ভালো হলো না...
ষষ্ঠ পর্বঃ * পাহাড়ি রাস্তায় রাতের যাত্রা - কোদাইকানাল টু কোয়িম্বেতুর
সপ্তম পর্বঃউটি পৌঁছে বোনাস বেড়ালাম ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ "নীলগিরি রেলওয়ে"তে চড়ে "কুনুর"

এক পোস্টে ভারত ভ্রমণের সকল পোস্টঃ বোকা মানুষের ভারত ভ্রমণ এর গল্পকথা
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ভারত সোনার ডিম পাড়া হাঁস হারিয়েছে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২



শেখ হাসিনা ভারতে বসে ষড়যন্ত্র-অপপ্রচার করছেন। ভারত চাচ্ছে বাংলাদেশে একটি অশান্তি হোক। কারণ ভারত একটি মসনদ হারিয়েছে। সোনার ডিম পাড়া হাঁস হারিয়েছে।

আওয়ামী লীগ প্রতিদিন একটি সোনার ডিম পেড়ে নরেন্দ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

তারেক রহমানের এখনই সময়।

লিখেছেন শাহিন-৯৯, ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৮




দেশ এখন বেশ বহুমুখী চ্যালেন্জ মুখাবেলা করছে বিশেষ করে ভারতের মিডিয়াগুলোর সর্বদা মিথ্যচার বেশ অস্বস্থিকর অবস্থা তৈরি হচ্ছে।
বর্তমান সরকার অবশ্য বেশ শান্ত মেজাজে সব কিছু চমৎকারভাবে হ্যান্ডেল করছে তবুও জনপ্রতিনিধির... ...বাকিটুকু পড়ুন

পত্রিকায় শেখ মুজিবের শাসন-আমল ১৯৭২,১৯৭৪

লিখেছেন রাকু হাসান, ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০২



ইতিহাস বহমান নদীর মত। তাকে তার মত চলতে দেওয়াই শ্রেয়। সে নদীতে কেউ পূর্ণার্থে
স্নান কিংবা সে পানি পান করবে না ,সেটা একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার । যে বই,ইতিহাস উগ্রবাদ,জঙ্গিবাদ কিংবা... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনধিকার চর্চা নয়, শান্তিরক্ষি ভারতে প্রয়োজন

লিখেছেন মোহাম্মদ সজল রহমান, ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৫

বাংলাদেশে একজন রাষ্ট্রদ্রোহী মামলায় অভিযুক্ত এবং ইসকন সংগঠন থেকে বহিঃস্কৃত ধর্ম প্রচারক বিতর্কিত চিন্ময় কৃষ্ণ দাস, তার মুক্তির জন্য প্রতিবেশী দেশ ভারতের এক শ্রেণীর জনগণ যেভাবে ক্ষেপে উঠেছে, তাতে মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমরা উকিলরা কেউ চিন্ময়ের পক্ষে দাঁড়াবো না , না এবং না

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২




সাবাস বাংলাদেশের উকিল । ...বাকিটুকু পড়ুন

×