somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"বৃন্দাবন গার্ডেন - মাইসোর"

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :





মাইসোর প্যালেস থেকে বের হয়ে লাঞ্চ শেষে আমাদের গন্তব্য ছিলো হিন্দু ধর্মালম্বীদের তীর্থস্থান "চামুন্দেশ্বরী মন্দির" যাকে ঘিরে এই মাইসোর শহরের পত্তন বলে অনেকে ধারণা করে থাকেন। এই মন্দির দর্শন শেষে আমাদের পরবর্তী যাত্রা মাইসোর এর "সেন্ট ফিনোমেনা চার্চ"। এই মন্দিরটি একটা ছোট পাহাড়ের উপর স্থাপিত এবং জানা গেল যে এখান হতে পুরো মাইসোর শহরের একটা চমৎকার ভিউ দেখা যায়। আমার গাইড যেহেতু জানে আমি মুসলিম এবং মন্দিরে প্রবেশ করি না, সে আমাকে মন্দিরের সামনে হতে মন্দিরের একটা শাটল বাস সার্ভিসের বাসে উঠিয়ে দিয়ে বললো বাস কিছুটা নীচে আমাকে একটা ভিউ পয়েন্টে নামিয়ে দিবে যেখান হতে পুরো মাইসোর শহরের সুন্দর ভিউ দেখা যাবে। মন্দির ভ্রমণ শেষে ফেরার সময় বাস আমাকে সেখান হতে পিক করে নিবে। আমি নির্ধারিত স্থানে এসে চমৎকার ভিউ দেখে মুগ্ধ হলাম। বেশ কিছুটা সময় সেখান কানে হেডফোন গুঁজে দিয়ে গান শুনে আর ছবি তুলে পার করে দিলাম। প্রায় ঘন্টাখানেকের কিছুটা কম সময় পরে আমার বাস আমাকে তুলে নিলো তার আস্তানায়, এবার গন্তব্য চার্চ এর পাণে, সেখান হতে যাবো "বৃন্দাবন গার্ডেন"।

















সেন্ট ফিলোমেনার ক্যাথিড্রাল, যা সেন্ট জোসেফ ক্যাথেড্রাল নামেও পরিচিত। এটা মূলত একটি ক্যাথলিক গির্জা এবং এশিয়ার সবচেয়ে লম্বা গির্জাগুলির মধ্যে একটি যা ভারতের মাইসোরে অবস্থিত। নিও গথিক শৈলীতে এটি ১৯৩৬ সালে মহারাজা কৃষ্ণরাজা ওয়াদিয়ার চতুর্থের রাজত্বকালে নির্মিত হয়েছিল। এর স্থাপত্যটি জার্মানির কোলোন ক্যাথেড্রাল দ্বারা অনুপ্রাণিত। একই স্থানে একটি গির্জা ১৮৪৩ সালে মহারাজা কৃষ্ণরাজা ওডেয়ার তৃতীয়ের রাজত্বকালে এবং কমিশন শাসনের সময় নির্মিত হয়েছিল।







১৯২৬ সালে মহারাজা কৃষ্ণরাজা ওয়াদিয়ার চতুর্থের ব্যক্তিগত সচিব টি. থামবু চেট্টি, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রতিনিধি পিটার পিসানির কাছ থেকে "সেন্ট ফিনোমিনা" সাধুর একটি ধ্বংসাবশেষ পেয়েছিলেন। এই ধ্বংসাবশেষ ফাদার কোচেটের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল, যিনি সেন্ট ফিলোমেনার সম্মানে একটি গির্জা নির্মাণে সাহায্য করার জন্য মহারাজার কাছে গিয়েছিলেন। মহারাজা কৃষ্ণরাজা ওয়াদিয়ার চতুর্থ ১৯৩৩ সালের ২৮ অক্টোবর গির্জার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। উদ্বোধনের দিনে তার ভাষণে তিনি বলেছিলেন: "নতুন গির্জা দৃঢ়ভাবে এবং নিরাপদে একটি দ্বিগুণ ভিত্তির উপর নির্মিত হবে - ঐশ্বরিক করুণা এবং আগ্রহী পুরুষদের কৃতজ্ঞতা।" পরবর্তীতে বিশপ রেনে ফিউগার তত্ত্বাবধানে গির্জার নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। গির্জাটির ডিজাইন করেছিলেন ডেলি নামের একজন ফরাসী। এটি কোলোন ক্যাথেড্রাল থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে নিও গথিক শৈলীতে তৈরি করা হয়েছিল । ক্যাথেড্রালের মেঝে পরিকল্পনা একটি ক্রস অনুরূপ । ক্রুশের লম্বা অংশটি হল মণ্ডলীর হলকে নেভ বলা হয় । ক্রুশের দুটি বাহু হল ট্রান্সেপ্টস । বেদী এবং গায়কদল সম্বলিত অংশ হল ক্রসিং । ক্যাথেড্রালটিতে একটি ক্রিপ্ট রয়েছে যেখানে সেন্ট ফিলোমেনার একটি মূর্তি রয়েছে। গির্জার দুটি স্পিয়ারের উচ্চতা ১৭৫ ফুট এবং এগুলি কোলোন ক্যাথিড্রালের স্পিয়ার এবং নিউ ইয়র্ক শহরের সেন্ট প্যাট্রিক চার্চের স্পিয়ারের মতো । মূল হলটিতে ৮০০ জন লোক বসতে পারে এবং এতে দাগযুক্ত কাঁচের জানালা রয়েছে যেগুলোতে খ্রিস্টের জন্ম , শেষ নৈশভোজ , ক্রুশবিদ্ধকরণ , পুনরুত্থান এবং খ্রিস্টের স্বর্গারোহণের দৃশ্য অঙ্কিত রয়েছে। এটি এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম গির্জা হিসাবে বিবেচিত হয়।







আমি গির্জার বাহির হতে ঘুরে ঘুরে বেশ কিছু ছবি তুললাম। আমি ভ্রমণে কোন ধর্মীয় তীর্থস্থানের ভেতরে প্রবেশ করি না পারতপক্ষে, তাই গীর্জার ভেতরের কিছু ছবি জানালা দিয়ে বাহির হতে তুলে নিলাম। গির্জার বাইরে আমাদের টুরিস্ট বাস পার্ক করা ছিলো, সেখানে গিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে দেখি কাছেই একটা মিষ্টির দোকান, দ্রুত সেটার দিকে পা বাড়ালাম। বিখ্যাত "মাইসোর পাক" চেখে দেখলাম, অসাম টেস্ট।


মাইসোর পাক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এখান থেকে।



মাইসোর শহর হতে ১২ কিলোমিটার উত্তরে মান্দ্যা জেলায় কাভেরী নদীর সাথে সংযোগকারী "কৃষ্ণরাজা সাগর" ড্যাম এর ধারে নির্মিত এই "বৃন্দাবন গার্ডেন" এর নির্মাণ ১৯২৭ সালে শুরু হয়ে সমাপ্ত হয়েছিলো ১৯৩২ সাল নাগাদ। এর নির্মাতা ছিলেন মাইসোর এর তৎকালীন দেওয়ান স্যার মির্জা ইসমাইল, যিনি ছিলেন বাগানের প্রতি আগ্রহী এবং ফুল ও প্রকৃতি প্রেমিক মানুষ। কাভেরী নদীর জল দিয়ে প্রায় এক লক্ষ বিশ হাজার একর জমিতে সেচকার্য সম্পাদনের জন্য "কৃষ্ণরাজা সাগর" ড্যাম মূলত নির্মিত হয়। আর এই ড্যামের প্রান্তেই মির্জা ইসমাইল এর দ্বারা নির্মিত হয়েছিলো এই বৃন্দাবন গার্ডেন যার নকশা করেছিলেন বিখ্যাত জার্মান বোটানিস্ট এবং ল্যান্ডস্কেপ ডিজাইনার "গুস্তাভ হারমান ক্রুম্বেজেল (Gustav Hermann Krumbiegel)"।

এই "বৃন্দাবন গার্ডেন"টি মূলত "কাভেরী নিরাভারি নিগামা" নামক কর্ণাটক সরকারের কাভেরী সেচ কর্পোরেশন এর একটি প্রতিষ্ঠান দ্বার পরিচালিত এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়ে থাকে। এই বাগানটি প্রায় ৬০ একর জমি নিয়ে নির্মিত; সাথে রয়েছে আরও ৭৫ একর জায়গা নিয়ে নির্মিত একটি ফলবাগান এবং ৩৫ একর জায়গা নিয়ে নির্মিত দুটি হার্টিকালচার ফার্ম।











বাগানটিতে তিনটি টেরেসে সাজানো রয়েছে জলের ফোয়ারা, ফিকাস গাছ, দুরন্ত প্লুমারিয়া এবং ইউফোরবিয়ার মতো পাতার গাছ এবং সেলোসিয়া , ম্যারিগোল্ড এবং বোগেনভিলিয়ার মতো ফুলের গাছ। বাগানটিতে আরও রয়েছে টোপিয়ারি (ঝোপঝাড় কেটে তৈরি প্রাণীর ভাস্কর্য), পারগোলা (লতা দিয়ে ঢাকা ছায়াযুক্ত পথ) এবং গেজেবো (একটি প্যাভিলিয়ন কাঠামো, কখনও কখনও অষ্টভুজাকার বা বুরুজ আকৃতির, প্রায়শই একটি পার্ক, বাগান বা প্রশস্ত পাবলিক এলাকায় তৈরি করা হয়)। এই বৃন্দাবন গার্ডেনের প্রধান আকর্ষণ হল মিউজিকাল ফাউন্টেন, যেখানে জলের স্রোত গানের সঙ্গীতের সাথে আন্দোলিত হতে থাকে। বাগানের ভেতরে একটি হ্রদও রয়েছে যেখানে দর্শনার্থীদের জন্য নৌকা ভ্রমণের সুবিধা রয়েছে।

আমরা যখন এই বৃন্দাবন গার্ডেনে গিয়ে পৌঁছাই তখন মধ্য বিকেল পেরিয়া সাঁঝের বেলা হয়ে এসেছে প্রায়। আমাদের টুরিস্ট বাসের গাইড সবাইকে গাড়ীর নাম্বার এবং তার মোবাইল নাম্বার বুঝিয়ে দিয়ে নিজ খরচার টিকেট কেটে ভেতরে ঢুঁকে পড়তে বললো। এখানকার মূল আকর্ষণ নাকি সন্ধ্যার পর মিউজিক্যাল ওয়াটার ড্যান্স। বাসে ফেরার সময় জেনে নিয়ে আমি আমার মত করে টিকেট কেটে দলছুট হয়ে ঢুঁকে পড়লাম "বৃন্দাবন গার্ডেন" এর ভেতরে। দ্রুত পা চালিয়ে "প্রায় সন্ধ্যা" সময়ে কিছু ছবি তুলে পা বাড়ালাম ফাউন্টেন এর দিকে।

সন্ধ্যার পর আঁধার কিছুটা জমে এলে শুরু হল মিউজিক্যাল শো। জানতে পারলাম এই গার্ডেনটি বিকেল তিনটা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত খোলা থাকে; আর এখানকার মূল পর্যটন আকর্ষন হলো এখানকার "মিউজিক্যাল লাইট শো ইন ওয়াটার ফাউন্টেন"। এতোক্ষণে বুঝতে পারলাম সবার শেষে কেন এই গন্তব্য রাখা হয়েছে। বেশ উপভোগ করলাম এখানকার শো'টি, কিছু ছবি এবং ভিডিও ধারণ করলাম। রাত নয়টার আগে আগে শো শেষ হলে পা বাড়ালাম আমাদের বাসের উদ্দেশ্যে।











বাস নয়টার পরপর ছেড়ে দিলো। দশটার দিকে একটা রোড সাইড ক্যাফেতে ডিনার ব্রেক এবং অনেকেই যারা মাইসোর হতে উটি যাবে আমাদের বাস হতে বদলি হয়ে একই কোম্পানির অন্য একটা বাসে চলে গেল এবং একইভাবে কিছু নতুন যাত্রী যুক্ত হলো যারা উটি থেকে এসেছে, যাবে ব্যাঙ্গালুরু। ভালোই ব্যবস্থা দেখলাম। ব্যাঙ্গালুরু থেকে মাইসোর হয়ে উটি ভ্রমণ একটা জনপ্রিয় প্যাকেজ এখানে। আমি তো বোকা মানুষ, তাই আমার রুট ছিলো ভিন্নঃ ঢাকা-চেন্নাই-কোদাইকানাল-উটি-ব্যাঙ্গালুরু-মাইসোর!!!

এই টুরিস্ট বাস যাবে ব্যাঙ্গালুরু বাস টার্মিনাল পর্যন্ত। আমি সুপারভাইজারকে আমার হোটেল যে এলাকায় সেখানকার নাম বললাম, যাতে আমাকে তার কাছে কোথাও নামিয়ে দেয়। রাত এগারোটার পরে আমাকে বাস হতে আমার নির্ধারিত হোটেলের সন্নিকট একটা এলাকা বলে নামিয়ে দিয়ে ভোঁ করে বাস গেল চলে। চারিদিক অন্ধকার, দূরে টিমটিম আলো করে কয়েকটা স্ট্রিট ল্যাম্প জ্বলছে, এ কোথায় আমাকে নামিয়ে দিয়ে গেল ব্যাটা সুপারভাইজার। আমার হোটেল হতে প্রায় এক কিলোমিটার দূরের একটা জায়গা এটা। মূলত বিশাল একটা চারকোনা এলাকার যে প্রান্তে আমার হোটেল তার বিপরীত প্রান্তে আমাকে নামিয়ে দিয়েছে। অচেনা জায়গায় এই মধ্যরাতে একা একা কিছুটা ভয়ে ভয়ে পথ চলতে শুরু করলাম, আমার হোটেলের পাশের একটা সুউচ্চ হোটেল ভবনের নেমপ্লেট এর জ্বলতে থাকা বাতি দেখা যাচ্ছে এতোদূর থেকেও। সেটাকে লক্ষ্য করে হাঁটা শুরু করলাম, কিছুটা পথ যাওয়ার পর হুট করেই মানুষের শব্দে চমকে উঠলাম, ঠিক আমার হাতের বামপাশে ফুটপাতের উপর তিনজন স্থানীয় বখাটে টাইপ মানুষ বসে মদ খাচ্ছে। আমাকে স্থানীয় ভাষায় কিছু জিজ্ঞাসা করলো, আমি হিন্দিতে তাদের বললাম কিছু বুঝি নাই, হিন্দি বা ইংরেজীতে বলো। নেশা কন্ঠে হাত দিয়ে আমাকে চলে যেতে ইশারা করলো। দ্রুত পা চালিয়ে কিছুটা এগিয়ে দেখা মিললো একটা এটিএম বুথ এর, তার সামনে একটা চেয়ারে বসে থাকা সিকিউরিটি গার্ড দেখতে পেয়ে হাফ ছেড়ে বাঁচলাম। তার সাথে কথা বলে জানলাম ঠিক পথেই আছি, মিনিট দশেকের মধ্যে পৌঁছে যাবো আমার কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে। গতকাল ভোর রাতে ব্যাঙ্গালুরু পৌঁছেও কোন সমস্যায় পড়িনি, আজও এই মধ্যরাতে মাতাল লোকের কাছ থেকেও কোন বিপদ হয় নাই, বিপদ দূরে থাক, অভদ্র ব্যবহার পর্যন্ত করে নাই। সত্যি এই শহর আর এর মানুষগুলোকে খুব ভালো লাগলো, একেবারে মনের ভেতর থেকে...

বৃন্দাবন গার্ডেন এর মিউজিক লাইট শো ইন ওয়াটার এর কিছু ছবি এবং ইউটিউব ভিডিও (নেট হতে নেয়া) নীচে রইলো পাঠকের জন্যঃ



















আবার দক্ষিণ ভারতে ভ্রমণ -TDTK (Tour D Tamilnadu & Karnataka)
পর্ব - ১২
ভ্রমণকালঃ জুন-জুলাই, ২০১৭


এই সিরিজের সকল পোস্টঃ
প্রথম পর্বঃ * আবার দক্ষিণ ভারতে ভ্রমণ - শুরুর গল্প
দ্বিতীয় পর্বঃ * চলে এলাম কোদাইকানাল
তৃতীয় পর্বঃ * কোদাইকানাল "ফরেস্ট ডে ট্রিপ"
চতুর্থ পর্বঃ * কোদাইকানাল শহর ভ্রমণ
পঞ্চম পর্বঃ * কোদাইকানালের শেষদিন এর শেষটা আর ভালো হলো না...
ষষ্ঠ পর্বঃ * পাহাড়ি রাস্তায় রাতের যাত্রা - কোদাইকানাল টু কোয়িম্বেতুর
সপ্তম পর্বঃ * উটি পৌঁছে বোনাস বেড়ালাম ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ "নীলগিরি রেলওয়ে"তে চড়ে "কুনুর"
অষ্টম পর্বঃ * "কুইন অফ হিলস" খ্যাত উটি ভ্রমণ
নবম পর্বঃ * শেষ রাতের আঁধারে এসে পৌঁছলুম "ব্যাঙ্গালুরু" - একাকী ফাঁকা রাজপথে
দশম পর্বঃ * টিপু সুলতান এর মৃত্যস্থল, অন্ধকূপ এবং অন্যান্য ভ্রমণ - ইতিহাসের জানা অজানায়
একাদশ পর্বঃ"মাইসোর" প্যালেস - চোখ ধাঁধানো এক নির্মাণশৈলী
দ্বাদশ পর্বঃ"বৃন্দাবন গার্ডেন - মাইসোর"

এক পোস্টে ভারত ভ্রমণের সকল পোস্টঃ বোকা মানুষের ভারত ভ্রমণ এর গল্পকথা
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:৩৮
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×