somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাঘ নিয়ে ১৩২টি প্রবাদ-প্রবচন

৩০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বাংলা বাগধারা-প্রবাদ-প্রবচনের প্রতি আমার আলাদা একটা ভালো লাগা আছে। মাঝে মাঝে আমি কোনো কারণ ছাড়াই বেশ আনন্দ ও আগ্রহ নিয়ে এগুলি পড়ি। ছাত্র অবস্থাতেও পড়তাম, কোনো নম্বর পাওয়ার আশা না করেই পড়তাম। এর আগে সামুতে চাঁদ, তালগাছ, গাধা ইত্যাদি নিয়ে নিয়ে বেশ কয়েকটি প্রবাদ-প্রবচন সংগ্রহের পোস্ট করেছিলাম। এবারে বাঘ নিয়ে লেখা প্রবাদ-প্রবচন গুলি খুঁজে বের করার চেষ্টা করলাম। এদের অনেকগুলি আবার একই রকম, একই অর্থ বহনকারী। শুধু এক বা একাধিক শব্দের ভিন্নতা আছে।

বাগধারা : কোন শব্দ বা শব্দ-সমষ্টি বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে অর্থের দিক দিয়ে যখন বৈশিষ্ট্যময় হয়ে ওঠে, তখন সে সকল শব্দ বা শব্দ-সমষ্টিকে বাগধারা বা বাক্যরীতি বলা হয় ।

প্রবাদ-প্রবচন : অনেকদিন ধরে লোকমুখে প্রচলিত জনপ্রিয় উক্তি যার মধ্যে সরলভাবে জীবনের কোনো গভীরতর সত্য প্রকাশ পায় সেগুলো প্রবাদ বা প্রবচন নামে অভিহিত হয়ে থাকে।

তাহলে দেখে নেই বাঘ নিয়ে বাংলা বাগধারা-প্রবাদ-প্রবচন গুলি।

০১ । অদড় গায়ে শিয়াল বাঘ, অন্ধের দেশে একনেত্র পুরুষ রাজ।

০২ । আদাড় গায়ে শিয়াল বাঘ, কুকুর ব্রহ্মচারী।

০৩ । অর্ধেক বাঘ অর্ধেক ফেউ, তারে চিনতে পারে না কেউ।

০৪ । ঘরের বিড়াল বনে গেলে বাঘ হয়।

০৫ । এক গুলিতে দুই বাঘ শিকার।

০৬ । এক বনে দুই বাঘ।

০৭ । এক জঙ্গলে (বনে) দুই বাঘ থাকে না।

০৮ । বাঘের ভয় যেখানে সন্ধ্যে হয় সেখানে।

০৯ । যেখানে বাঘের ভয়, সেখানেই সন্ধ্যা হয়।

১০ । যানে (যেখানে) গেলি বাঘের ভয়, সেহেলি (সেখানে) গেলি রাত হয়।

১১ । কপালে যার মৃত্যু লেখা, তার ঘরে বাঘ দেয় দেখা।

১২ । বাঘের দেখা, সাপের লেখা।

১৩ । বাঘ খায় দেখলে, সাপ খায় লেখলে।

১৪ । যখন যার কপাল বাঁকে, দুব্বোবনে বাঘ ডাকে।

১৫ । কপাল যদি মন্দ হয়, দুব্বোক্ষেতে বাঘের ভয়।

১৬ । যদি ভাগ্য ভেঙে যায়, দুৰ্বাবনে বাঘে খায়।

১৭ । খেকশেয়ালই যুদ্ধের সময় বাঘ হয়ে যায়।

১৮ । দেখতে খেকশেয়াল, যুদ্ধের সময় বাঘ।

১৯ । গাধাকে পরালে বাঘের ছাল, বাঘ থাকে না চিরকাল।

২০ । ঘুমন্ত বাঘ চিতিও না।

২১ । বাধালে বিচ্ছেদ-যাগ, চিতিয়ে দিলে ঘুমান বাঘ।

২২ । ঘুমন্ত বাঘে শিকার ধরে না।

২৩ । চন্দ্র সূর্য অস্ত গেল, জোনাকির পোঁদে বাতি। বাঘ পালাল, বেড়াল এল ধরতে এবার হাতি।

২৪ । মোগল পাঠান হদ্দ হল, ফারসি পড়েন তাঁতি, বাঘ পালাল বিড়াল এল, শিকার করতে হাতি।

২৫ । বাঘ পালাল, বেড়াল এল ধরতে এবার হাতি চন্দ্র সূর্য তারা গেল, জোনাকি ধরে বাতি।

২৬ । কি কথা বললে হায়, শুনে হাসি পায়। লেজকাটা কুকুর হয়ে বাঘ হতে চায়।

২৭ । নরমের বাঘ, গরমের কুকুর।

২৮ । নরমের বাঘ, গরমের শিয়াল।

২৯ । শক্তের কুকুর, নরমের বাঘ।

৩০ । শক্তের ভক্ত নরমের বাঘ (যম)।

৩১ । বাঘ নেই বনে শেয়াল রাজা।

৩২ । কচুবনে খটাশ বাঘ।

৩৩ । পাবনগায়ে খটাশ বাঘ।

৩৪ । তুলসীবনের বাঘ।

৩৫ । বনগায়ে শেয়াল রাজা।

৩৬ । নাই-দেশে এর গাছ, নাই-বনে খটাশ বাঘ।

৩৭ । বাঘ-ভালুকের রাজ্যে থাকি, মনের কথা মনেই রাখি।

৩৮ । সব বাঘের নড়ানড়ি বুড়ো বাঘের গলায় দড়ি।

৩৯ । বাঘ বুড়া হলেও রাগ ছাড়ে না।

৪০ । বাঘের দাঁত গেলে ও ইচ্ছা যায় না।

৪১ । বাঘ-রাজা আর মন্ত্রী দাড়কাক।

৪২ । বাঘে ছুঁলে আঠারো ঘা।

৪৩ । বাঘে খায় খেদ নেই, কাঁটাবন দিয়ে যেন না টানে।

৪৪ । বাঘে গরুতে এক ঘাটে জল খাওয়ান।

৪৫ । বাঘে মোষে যুদ্ধ হয়, উলুখাগড়ার (নলখাগড়ার) প্রাণ যায় ।

৪৬ । বাঘে সিংহে যুদ্ধ হয়, উলুখাগড়ার প্রাণ যায়।

৪৭ । বাঘের আড়ি।

৪৮ । বাঘের চক্ষুলজ্জা।

৪৯ । বাঘের গো-বধে কি পাপ?

৫০ । বাঘের কি মনে আছে গো-বধের ভয়?

৫১ । বাঘের গরু-রাখালি।

৫২ । বাঘের ঘরে ঘোগের বাসা।

৫৩ । মরা বাঘকে কিলিয়ে মারা।

৫৪ । বাছুরে বাঘ চেনে না।

৫৫ । বাঘের পোঁদে (পাছায়) ঘা।

৫৬ । বন রাখে বাঘে, বাঘ রাখে বনে।

৫৭ । বনের রক্ষক বাঘ, বাঘের রক্ষক বন।

৫৮ । বাঘের মাসী বেড়াল, আসি বলে ফেরার।

৫৯ । বাঘের মাসী হওয়া।

৬০ । বাঘের যোগ্য বাঘিনী।

৬১ । বাঘ নেই বাঘিনীর উৎপাত।

৬২ । বাঘের হামাগুড়ি মনেই লাফ দিবার উপক্রম।

৬৩ । শুয়ে-শুয়ে লেজ নাড়ে, সেই বাঘ মানুষ মারে।

৬৪ । ভালর ভাল সৰ্বকাল, মন্দের ভাল আগে। রাজকন্যা যায় রাজার বাড়ী, সন্ন্যাসীকে খায় বাঘে।

৬৫ । রাজার পুতে বাঘ মেরে মুখে করে না। তঁতীর পুতে ছাগ মেরে নাচতে তোলে পা।

৬৬ । রাজার পুতে বাঘ মেরে মুখে করে না। তঁতীর পুতে ছাগ মেরে ফাদে দেয় পা।

৬৭ । সিজির মামা ভোম্বল দাস, বাঘ খেয়েছি গণ্ডা দশ। বেড়াল দেখে পাব ত্রাস।

৬৮ । আগে গেলে বাঘে খায়, পাছে গেলে সোনা (টাকা) পায়।

৬৯ । নিত্য স্বপ্নে বাঘে খায়, কোন দিন তার ভালয় যায়?

৭০ । সাপ আর বাঘের মুখে চুমু খাওয়া।

৭১ । পুরুষের রাগ, পুকুরেতে বাঘ।

৭২ । অভদ্রা বরষা কাল, হরিণী চাটে বাঘের গাল। শাোনরে হরিণী তোরে কই, সময়গুণে সবই সই।

৭৩ । কী জামানা আইলো রে নানী; বাঘের খাচায় ছাগল ঢুইকা করে কত মস্তানি।

৭৪ । আইলো কলিকাল, ছাগলে চাটে বাঘের গাল।

৭৫ । চার চোখে বাঘে খায় না।

৭৬ । বাঘের পেছনে ফেউ।

৭৭ । বাঘে লাগে ফেউ।

৭৮ । কাকে যেমন লাগে ফিঙে, বাঘে লাগে ফেউ।

৭৯ । কুকুর হল শেয়ালের শত্ৰু, বাঘের শত্রু ফেউ।

৮০ । নৌকার শত্রু ঢেউ, বাঘের শত্রু ফেউ।

৮১ । ঘাটে গেছল জায়ের মা, দেখে এল বাঘের পা।

৮২ । খাওয়াবে হাতির ভোগে, দেখবে বাঘের চোখে।

৮৩ । হাতিরে আগুন, শূয়রে জাঠা, বাঘেরে লাঠি, পাখীরে ভাটা।

৮৪ । লড়িতে জাঠা, বলিতে বাঘ।

৮৫ । বেড়ালের মত ধাঁচা, বাঘের মত লাফ।

৮৬ । পৌষের শীত মোষের গায়, মাঘের শীত বাঘের গায়।

৮৭ । মাঘের শীত বাঘের গায়, ক্ষীণের শীত সর্বদায়।

৮৮ । বাঘের বিক্রম সম মাঘের শিশির।

৮৯ । মাঘের শীতে বাঘ পালায়।

৯০ । মাঘের শীতে বাঘে ডরায়।

৯১ । বনের বাঘের খায় না, মনের বাঘে খায়।

৯২ । বনের বাঘে মারে না, মনের বাঘে মারে।

৯৩ । যা করে না বনের বাঘে, তা করে মনের বাঘে।

৯৪ । উপকারীকে বাঘে খায়।

৯৫ । মনে বড় সাধ, চড়ব বাঘের কঁধ।

৯৬ । হাগার নাই বাঘের ভয়।

৯৭ । শিবের ষাঁড়কে কি বাঘে ধরে না।

৯৮ । অতি আশা, বাঘের বাসা।।

৯৯ । বাঘের লেজে কান চুলকায়, তবু তার উদ্দেশ না পায়।

১০০ । সুযোগ পেলে ছাড়ে না, নাগে আর বাঘে।

১০১ । আউলে (অস্থির) বাঘ জালে পড়ে।

১০২ । গোনা গরু বাঘে নেয় না।

১০৩ । হিসেবের গরু বাঘে খায় না।

১০৪ । লেখার কড়ি (গরু) বাঘে খায় না।

১০৫ । ভেড়া চরাইতে বাঘের প্রতি ভার।

১০৬ । ভেড়া ভিজিতেছে বলে বাঘের কান্না।

১০৭ । ভেড়ার উপর বাঘ বিচারপতি হইলে ঈশ্বর রক্ষাকর্তা।

১০৮ । ভেড়ার দুর্ব্বা ভক্ষণে, বাঘের বিরক্তির বিষয় কি?

১০৯ । ভেড়ার বেশে নেকড়ে বাঘ।

১১০ । উট্যা গ্যাছে পাছার চাম, লিচ্যাম্যা কুত্তার বাঘা নাম।

১১১ । ছাল নেই কুত্তার বাঘা নাম।

১১২ । ছাল নাই কুত্তার বাঘা ফাল।

১১৩ । ছাল নেই কুত্তা, নাম তার বাঘা।

১১৪ । বাঘের ঔরসে জন্মিয়া কি থাবা ছাড়া হয়?

১১৫ । বাঘ মরিলে চামড় রেখে যায়। মানুষ মরিলে নাম রেখে যায়।

১১৬ । বাঘে হরিণ এক পথে চরে না।

১১৭ । ঠেকলে বাঘে ঘাস খায়।

১১৮ । ক্ষুধা পেলে বাঘও ঘাস খায়।

১১৯ । খিদে পেলে বাঘ ধানও খায়।

১২০ । খিদেয় বাঘ লোকালয়ে যায়।

১২১ । টাকায় বাঘের চোখ মেলে।

১২২ । পয়সায় বাঘের দুধ মেলে।

১২৩ । শংকরাকে খেলে বাঘে, অন্যেরা কোথায় লেগে?

১২৪ । জলে কুমীর, ডাঙায় বাঘ।

১২৫ । ডাঙায় বাঘের ভয়, জলেতে কুমীর

১২৬ । বাঘের খাঁচায় না ঢুকলে বাঘের বাচ্চা পাওয়া যায় না।

১২৭ । ব্যাঘ্র নাহি জন্ম লয় মৃগীর উদরে।

১২৮ । অমন যে দোর্দণ্ডপ্রতাপ রক্তচক্ষু বাঘ, তারও আহ শালার প্রতি কত্ত অনুরাগ!

১২৯ । জামাই নিলেও যা, বাঘে নিলেও তা।

১৩০ । বন-বাদাড়ে বাঘের বাসা, ভালুক চায় ভালবাসা।

১৩১ । বাঘের বাপের শ্রাদ্ধ।

১৩২ । বাঘের মাংস কাকে খায়।



শেষ করছি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি কবিতা দিয়ে -

এক ছিল বাঘ
এক ছিল মােটা কেঁদো বাঘ,
গায়ে তার কালো কালাে দাগ।
বেহারাকে খেতে ঘরে ঢুকে
আয়নাটা পড়েছে সমুখে।

এক ছুটে পালালো বেহারা,
বাঘ দেখে আপন চেহারা।
গাঁ গাঁ করে ডেকে ওঠে রাগে,
দেহ কেন ভরা কালাে দাগে?

ঢেঁকিশালে পুঁটু ধান ভানে,
বাঘ এসে দাঁড়ালাে সেখানে।
ফুলিয়ে ভীষণ দুই গোঁফ
বলে, চাই গ্লিসেরিন সােপ।

পুটু বলে, ও কথাটা কী যে
জন্মেও জানি নে তাে নিজে।
ইংরেজি টিংরেজি কিছু
শিখি নি তাে, জাতে আমি নিচু।

বাঘ বলে, কথা বলো ঝুঁটো,
নেই কি আমার চোখ দুটো?
গায়ে কিসে দাগ হ’ল লােপ
মাখিলে গ্লিসেরিন সােপ?

পুটু বলে, আমি কালােকৃষ্টি,
কখনাে মাখি নি ও জিনিসটি।
কথা শুনে পায় মাের হাসি,
নই মেম-সাহেবের মাসি।

বাঘ বলে, নেই তাের লজ্জা?
খাব তাের হাড় মাস মজ্জা।

পুটু বলে, ছি ছি ওরে বাপ,
মুখেও আনিলে হবে পাপ।
জানে না কি আমি অস্পৃশ্য,
মহাত্মা গাঁধিজির শিষ্য?
আমার মাংস যদি খাও
জাত যাবে, জানােনা না কি তাও?
পায়ে ধরি, করিয়ে না রাগ—

ছুঁস নে, ছুঁস নে, বলে বাঘ—
আরে ছি ছি, আরে রাম রাম,
বাঘনাপাড়ায় বদনাম
রটে যাবে! ঘরে মেয়ে ঠাসা,
ঘুচে যাবে বিবাহের আশা
দেবী বাঘা-চণ্ডীর কোপে।
কাজ নেই গ্লিসেরিন সােপে।


সূত্র : বই সমূহ
০১। বাংলা বচনাভিধান - শ্রী অমরেন্দ্রনাথ রায়
০২। বাংলা প্রবাদ (ছড়া ও চলতি কথা) - শ্রী সুশীলকুমার দে
০৩। বাংলাদের প্রবাদ - (পত্র ভারতী থেকে প্রকাশিত)
০৪। ভারতের নানান ভাষার প্রবাদ - অঞ্জনাভ দত্ত
০৫। চাণক্য শতক - রায় বাহাদুর পণ্ডিত ও গোবিনলাল বন্দ্যোপাধ্যায়
০৬। কিংবদন্তির খনা ও খনার বচন - পূরবী বসু
০৭। মীরার পদাবলী কবিরের দোঁহা চাণক্য শ্লোক খনার বচন ৭০০ প্রবাদ - প্রীতি পাল চৌধূরী
০৮। প্রবাদ বচন - শ্রীগোপালদাস চৌধুরী ও অপ্রিয়রঞ্জন সেন
০৯। প্রবাদ মালা (২য় খণ্ড) - বাবু রঙ্গো লাল
১০। নূতন বাংলা অভিধান প্রবচন সংগ্রহ -
১১। প্রবাদমালা (এতদ্দেশীয়) - জেমস লঙ
১২। প্রবাদমালা (বঙ্গদেশীয়) - জেমস লঙ
এবং অন্তর্জাল


=================================================================
বাংলা ভাষার সৌন্দর্য
ব্যাসবাক্য সহ কতিপয় সমাস
আধুনিক বাক্য সংকোচন
নতুন শব্দার্থ
নতুন বিপরীত শব্দার্থ
অ তে অজগর, A for Apple
প পদ্য.....
এ-পলাশ সে-পলাশ নহে
বিবাহ বিভ্রাট
বিবাহ বিভ্রাট - ২
পরিচিত শব্দের ভিন্ন রকম অর্থ - ১
পরিচিত শব্দের ভিন্ন রকম অর্থ - ২
ঢাকাবাসীকে ডেকে কই, নাক-মুখ ঢাকা কই!!!
হট্টবিলাসিনী (১৮+)
শুক্তিবাক্য
দেখা-দেখি
প্রবাদ-প্রবচনে "অতি"
বাংলা বাগধারা-প্রবাদ-প্রবচনে চাঁদ
চাঁদ নিয়ে আরো ৫৯টি প্রবাদ-প্রবচন
বাংলা বাগধারা-প্রবাদ-প্রবচনে তাল
অন্ধ নিয়ে ২০টি প্রবাদ-প্রবচন
কপাল নিয়ে ৫১টি প্রবাদ-প্রবচন
কুকুর নিয়ে ৩৭টি প্রবাদ-প্রবচন
গাধা নিয়ে ২৮টি প্রবাদ-প্রবচন
গাধা নিয়ে আরো ৫৯টি প্রবাদ-প্রবচন
বানর নিয়ে ৬৭টি প্রবাদ-প্রবচন

=================================================================
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:৩৮
১৩টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×