অনেক বছর পর চিঠি লিখলাম। চিঠিটা লিখে নিজেই অভিভুত। না এখনো চিঠি লেখা ভুলে যাইনি। মনের সুন্দর আবেগি দিক গুলো এখনো জীবন্ত আছে।



আমার চিঠিগুলোতে কখনো আবেগের বাড়াবাড়ি থাকতনা। কারো জন্য কলিজা ফেটে গেলেও ঠিক যতটা ফিল করি ততটা চিঠিতে দেখাতে পারতাম না। সে জন্য অনেকের অনেক রাগ দেখতে... বাকিটুকু পড়ুন

একটা সময় ছিল যখন রাজনিতী, পৌরনিতী, অর্থনিতী এসব কিছুই বুঝতাম না। নিজের খেয়ালে দৌড়ে বেড়িয়েছি, এ রাস্তা থেকে ও রাস্তা। কখনো মাটির রাস্তায়, কখনো পিচঢালা রাস্তায়। কি যে নির্মল আনন্দের দিন ছিল আমার। রাস্তার অপরিচিত লোকদের সাথে পরিচিত হই, তাদের ভাবনার সাথে পরিচিত হই আর অভিভূত হই।... বাকিটুকু পড়ুন

এবার অনেক দিন পর বাড়ি যাচ্ছি। প্রায় একমাস তো হবেই। জানুয়ারী মাসে একটা ছুটিও ছিলনা। পুরো ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে ছুটি আর ছুটি। এস,এস,সি পরীক্ষার ডিউটি নিলামনা। তাই মার্চ পর্যন্ত মায়ের কাছে থাকার এক বিশাল সুযোগ। এখন আমি বাসে বসেই ব্লগ লিখছি। আজ রাস্তায় যা যা দেখব তাই লিখে... বাকিটুকু পড়ুন

আমি বেঁচে আছি।

সত্যি আমি এখনো পর্যন্ত আছি।

সকালের সূর্য দেখেছি। এই তো এখন গান শুনছি, ব্লগে হাবিজাবি লিখছি। এ সব সত্যি ঘটছে। এগুলো মরে যাওয়ার পরের কোন মুহুর্ত নয়।



গত চব্বিশ ঘন্টায় আমার প্রতিটা মুহুর্তে মনে হচ্ছিল আমি মারা যাচ্ছি। নিজের অস্হিরতার কথা কারো সাথে শেয়ার করতে পারছিলাম না। সব কাজ... বাকিটুকু পড়ুন

সারাদিন খুব আনন্দে কেটেছে।

আজ স্কুলে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা ও পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠান ছিল। তাই একটা উত্‍সব উত্‍সব গন্ধ ছিল চারপাশে। দিনটাও ছিল সোনাগুড়ো রোদে ঝলমলে।

বাচ্চাদের পাশাপাশি টিচারদের জন্যেও ছিল কিছু চমত্‍কার ইভেন্ট। যেগুলোতে খেলা কম আনন্দের ঢেউ ছিল প্রবল।



প্রথমেই মাঠে নামলেন আমদের দুই শিফটের দুই এ্যাসিসটেন্ট হেডস্যার। সেনস্যারের... বাকিটুকু পড়ুন

শহরে হঠাত্‍ আলো চলাচল,

জোনাকি না কি

স্মৃতি দাগে,

কাঁপছিল মন

নিরালা রকম,

ডাকনাম নামল পরাগে,

কে হারায়? ... বাকিটুকু পড়ুন

একদিন ছুটি হবে,

অনেক দূরে যাব,

নীল আকাশে

সবুজঘাসে

খুশীতে হারাব।



উমমম! বিবিধ রকমের ঘন্টার চক্করে কেটেছে আমার জীবনের অনেকটা সময়। স্কুলজীবনে বিশেষ করে ক্লাশ সেভেন থেকে ক্লাশ টুয়েলভ পর্যন্ত ঘড়ির সাথে আমার কোন যোগাযোগ ছিলনা। ... বাকিটুকু পড়ুন

আজ থেকে স্কুলে বার্ষীক খেলাধুলার বাছাইপর্ব শুরু হবে। সেকেন্ড পিরিয়ড পর থেকে মাঠে যেতে হবে। প্রথম ক্লাশ নিয়ে কমনরুমে ফেরার পথে শুনলাম ক্লাশ থ্রির একটা পুচকু সুইট বাচ্চা গালফুলিয়ে আমাকে ডাকছে,'টিচার টিচার(কন্ঠে আহলাদ ঝড়ে পড়ছে)!'

আমি পিছনে ফিরতেই এগিয়ে এসে কাঁদো কাঁদো গলায় নালিশ জানাল,'টিচার টিচার,(গলার স্বরে... বাকিটুকু পড়ুন

আমি মারা গিয়েছি প্রায় ২০ বছর আগে।

যেদিন মারা গেলাম সেদিনটা ছিল ফাগুনের এক রৌদ্রতপ্ত ঘুঘু ডাকা মনখারাপ করা উদাস দুপুর। ধুলো ওড়া মাতাল বাতাসে জাম্বুরা ফুলের তিব্র গন্ধে ভরে ছিল দুপুরটা।

আমার মেয়ে তখন সবে ক্লাশ নাইনে উঠেছে। হঠাত্‍ করেই বড় হয়ে গেল মেয়েটা, অথচ এইতো সেদিনও কত সাধ্যি সাধনা... বাকিটুকু পড়ুন

বাসা আর স্কুল,

স্কুল আর বাসা,

একঘেয়েমি, বিরক্তি, আর ক্লান্তির চরম সীমা পার করে ফেলেছি। একটু চেন্জ দরকার, মনে হচ্ছিল দূরে কোথা থেকে ঘুরে আসতে পারলে ভালো লাগত। খুব সমুদ্রে দেখতে ইচ্ছে করছে অনেকদিন যাবত। কিন্তু সময় আর সুযোগ একসাথে করা যাচ্ছেনা কিছুতেই। নাহ আজ বাসায় ফিরব না, স্বিদ্ধান্ত নিলাম আজ... বাকিটুকু পড়ুন

আমার কিছু সাধারণ সমস্যা আছে যেগুলো অসাধরণ ভাবে ভোগায় আমাকে।



বাম এবং ডান দিকজনিত সমস্যাটা প্রচন্ড ভোগায় আমায়। হয়ত রিক্সায় উঠেছি যেতে হবে ডান দিকে কিন্তু আমি রিক্সাওয়ালাকে দুম করে বলে দিলাম বামে যেতে, রিক্সা বামে যেতেই খেয়াল করলাম ভুল বলে ফেলেছি, সাথে সাথে আবার ডানে যেতে বলি এবং... বাকিটুকু পড়ুন

স্মৃতি বড় উচ্ছৃঙ্খল। আজ খুব সেই সব বন্ধুদের কথা মনে পড়ছে যাদের সাথে তুমুল ঝগড়া হোত। খুব ছোটবেলায় তখন আমরা রাঙামাটিতে থাকতাম, আমার প্রথম খেলার সাথি যার নামটা খুব সম্ভবত কুলসুম ছিল, যার সাথে আমি নাওয়া খাওয়া বাদ দিয়ে টৈটৈ করে ঘুরে বেড়াতাম সারা পাড়া। আবার খুব ছোট ছোট কারনে... বাকিটুকু পড়ুন

ক্লাসরুম::: রোল নম্বর এক,

দুই, তিন, চার!

আসতে পারি?

না, এত লেট কেন?

রিক্সা পাইনি।

এসব অজুহাত আর কখনো দেয়া যাবেনা, এরপর লেট হলে উপযুক্ত ব্যবস্হা নেয়া হবে।

তুমি পরপর তিন দিন আসনি কেন? ... বাকিটুকু পড়ুন

আমার বেশ ক'বছরের পুরনো মোবাইল ফোনটার কথা কখনো দিন লিপিতে লিপিবদ্ধ হয়নি। কত সুসংবাদ, দুঃসংবাদের সাক্ষী এই ফোন। কখনো ফোনে খবর শুনে আনন্দে লাফিয়েছি, কখনো কেঁদেছি। কখনো কারো ঝাড়ি শুনে ইচ্ছে করেছে ভেঙে ফেলি, পরে ভেবেছি অন্যের উপর রাগ করে নিজের ফোন ভেঙে কি লাভ, গেলেতো আমারই যাবে, কার... বাকিটুকু পড়ুন

আর দশটা দিনের সাথে আজকের দিনটারও কোন পার্থক্য ছিলনা, নতুন ক্যালেন্ডার দেখে মনে হচ্ছে একটু পরিবর্তন এসেছে। আজ প্রায় দু মাস পর সকাল সাড়ে সাতটায় স্কুলে গিয়েছি! ছাত্রিদের কাছ থেকে পাওয়া উইশ, বান্দর কলিগদের দেওয়া রজনীগন্ধার স্ঢীক পেয়ে মনে হচ্ছে আজকের দিনটা একটু আলাদা। বই... বাকিটুকু পড়ুন