somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অন্ধ বা কানা নিয়ে আরো ১৫৫টি প্রবাদ-প্রবচন

৩০ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বাংলা বাগধারা-প্রবাদ-প্রবচনের প্রতি আমার আলাদা একটা ভালো লাগা আছে। মাঝে মাঝে আমি কোনো কারণ ছাড়াই বেশ আনন্দ ও আগ্রহ নিয়ে এগুলি পড়ি। ছাত্র অবস্থাতেও পড়তাম, কোনো নম্বর পাওয়ার আশা না করেই পড়তাম। বেশকিছুদিন আগে অন্ধ নিয়ে ২০টি প্রবাদ-প্রবচন
দিয়ে ছিলাম সামুতে। পরে অন্ধ বা কানা নিয়ে আরো ১৫৫টি প্রবাদ-প্রবচন চোখে পড়লো। ভাবলাম আপনাদের সাথেও শেয়ার করি।
যদিও এদের অনেকগুলি আবার একই রকম, একই অর্থ বহনকারী। শুধু এক বা একাধিক শব্দের ভিন্নতা আছে।

বাগধারা : কোন শব্দ বা শব্দ-সমষ্টি বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে অর্থের দিক দিয়ে যখন বৈশিষ্ট্যময় হয়ে ওঠে, তখন সে সকল শব্দ বা শব্দ-সমষ্টিকে বাগধারা বা বাক্যরীতি বলা হয় ।

প্রবাদ-প্রবচন : অনেকদিন ধরে লোকমুখে প্রচলিত জনপ্রিয় উক্তি যার মধ্যে সরলভাবে জীবনের কোনো গভীরতর সত্য প্রকাশ পায় সেগুলো প্রবাদ বা প্রবচন নামে অভিহিত হয়ে থাকে।

তাহলে দেখে নেই অন্ধ বা কানা নিয়ে বাংলা বাগধারা-প্রবাদ-প্রবচন গুলি।

১ । অন্ধজনে দেহ আলো।

২ । অন্ধকে আলো দেখানাো বৃথা।

৩ । অন্ধকে শুধিও না কোন পথটা ঠিক।

৪ । অন্ধের নড়ি।

৫ । কানার হাতে লাঠি।

৬ । কর্ণহীনে বেহালার কি প্রয়োজন। কি করে দর্পণে বল অন্ধ যেই জন।

৭ । চক্ষু থাকতে কানা।

৮ । চোখ থাকতে কানা।

৯ । ফুলে নাই গন্ধ, চক্ষু থাকতে অন্ধ।

১০ । যারা দেখে না, তাদের মত অন্ধ নেই।

১১ । মন অন্ধ যদি চোখ থাকলেই বা কী!

১২ । কানে শুনে কালা হও, চোখে দেখে কানা হও।

১৩ । বন্ধ্যা নারীর অন্ধ পুত্র চাঁদ দেখতে পায়।

১৪ । মুর্খের দুই চক্ষু অপেক্ষা শিক্ষিত অন্ধ চক্ষেতে অধিক দেখতে পান।

১৫ । সগোলির সগোল কতা, কানার দুই চোহির কতা।

১৬ । কানাক চ্যাঁট দ্যাকালে পাপও নাই, পুণ্যিও নাই।

১৭ । কানার আবার রাতই কি আর দিনই কি?

১৮ । চক্ষু কানা না হলে কেহ তার মূল্য জানে ন।।

১৯ । চক্ষু কানা বলিয়া কি নিদ্রার ব্যাঘাত হয়?

২০ । চোখ কানা বলে কি ঘুমের ঘাট আছে।

২১ । কানার মেলে কানী, আর রাজার মেলে রাণী।

২২ । রাজার আছে রাণী, কানার আছে কানী।

২৩ । রাজার রাণী কানার কানী।

২৪ । কানা কয়বার নড়ি (যষ্টি/লাঠি) হারায়?

২৫ । কানা জীবনে মাত্র একবার তার লাঠিটা হাতছাড়া করে।

২৬ । কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন।

২৭ । কানার বেটা পদ্মলোচন।

২৮ । কানা পুতের নানা রোগ।

২৯ । কানা পুতে পোষে, রাজা বেটি (ঝিয়ে/বৌয়ে) শোষে।

৩০ । কানার হাতে বাইনমাছ ধরা।

৩১ । অন্ধ পথ দেখাচ্ছে অন্ধকে।

৩২ । অন্ধের নেতা অন্ধ।

৩৩ । এক কানা আরেক কানাকে পথ দেখালে দুজনেই খানায় পড়ে।

৩৪ । কড়িতে কড়া (চতুর), কাহনে কানা।

৩৫ । কানা চোখে দিয়ে কাজল, আপন রূপে আপনি পাগল।

৩৬ । সাধের কমল তুলতে গিয়ে সোনার হাতে ফুটল কাঁটা, সাধের কাজল পরতে গিয়ে কাজলনয়না হল কানা।

৩৭ । সাধের কাজল পরতে গিয়ে চক্ষু হল কানা।

৩৮ । নেকা আদুরে চালশে কানা, জল বলে খায় চিনির পানা।

৩৯ । নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভাল।

৪০ । নেই-মামার চেয়ে কানামামা ভাল, আর নেই রুটির চেয়ে অর্ধেক রুটি ভাল।

৪১ । মামা রাতকানা, তাই আমি চোখে দেখি না

৪২ । মামা কানা, আমি চোখে দেখিনে।

৪৩ । দাদা কানা, ভাই চোখে দেখে না।

৪৪ । জলের শত্রু পানা, মানুষের শত্রু কানা।

৪৫ । বাড়ীর শত্রু কানা, পুকুরের শত্রু পানা।

৪৬ । মশালচী আপনি কানা।

৪৭ । বাঁশ বনে ডোম কানা।

৪৮ । কানা খোঁড়ার হাজার দোষ, কুঁজোর নেই অন্ত। একশো বিয়াল্লিশ দোষ উচু যার দন্ত।

৪৯ । কানা, কুঁজো, খোঁড়া, তিন অসৎ-এর গোড়া।

৫০ । কানা খোঁড়ার এক গুণ বাড়া।

৫১ । কানা কালা কুঁজো খোড়া, গোদের অন্ত নাই।

৫২ । কানা কুঁজো খোঁড়া, তিন অসতের গোড়া।

৫৩ । কানা কুঁজো ডেঙর, হারামজাদা লেঙড়া।

৫৪ । কানা খোঁড়া কুঁজো, তিন চলে না উজো।

৫৫ । কানা খোঁড়া, ভাগের ঠাকুর।

৫৬ । কানা চোখে কুটো পড়ে, খোঁড়া পা খানায় পড়ে।

৫৭ । কানা বলে আমি সব দেখতে পাই, খোড়া বলে আমি নদী ডিঙিয়ে যাই, কালা বলে আমি সব শুনতে পাই, বোবা বলে ইশারায় আমি বলি কেয়ার থোড়াই।

৫৮ । অন্ধ বেশী শুনতে চায়। কালা বেশী দেখতে চায়।

৫৯ । কুৎসিতকে রূপ, খোড়াকে পা, অন্ধকে চোখ আর চোখের জলকেও দাম দেয় টাকা ।

৬০ । টাকা দিলে, কানা ছুড়ী বিয়ে করতে হুড়োহুড়ি।

৬১ । বিবাহে কুশ্রী মেয়ের স্বামী যেন অন্ধ হয়।

৬২ । অতি রূপসী হওয়ার চেয়ে বরং অন্ধ হওয়াও ভালো।

৬৩ । প্রেমিক অন্ধ।

৬৪ । প্রেম অন্ধ বটে, তবু দূরের জিনিস পায় দেখতে।

৬৫ । ভালোবাসলে চোখ দুটো হয় অন্ধ, আর কানদুটো হয় কালা ।

৬৬ । প্রেমের দেবতা অন্ধ। প্রেমের অসম্ভব কিছুই নেই।

৬৭ । কালাকে শোনানো গান, অন্ধকে দেখানো নাচ!

৬৮ । কালা বলে গায় ভালো, কানা বলে নাচে ভালো।

৬৯ । বোবার মুখে কালা গল্প শুনেছিল, একজন অন্ধ দেখেছিল খোঁড়াকে নাচতে!

৭০ । অন্ধ টাক দেখে হাসছে।

৭১ । অন্ধ করে না সাপকে ভয়।

৭২ । ক্ষিধে অন্ধকেও গাছের ফলটি দেখিয়ে দেয়।

৭৩ । অন্ধ চোখের চেয়ে ট্যারা চোখ ভালো।

৭৪ । অন্ধ হওয়ার চেয়ে একচোখা হওয়া ঢের ভালো।

৭৫ । অন্ধই চোখের দাম বোঝে।

৭৬ । অন্ধ শুধু চোখ ফিরে চায়।

৭৭ । অন্ধ মেয়েকে জল ভরতে পাঠালে ভাঙা কলসি নিয়ে ফিরে আসে।

৭৮ । স্ত্রী অন্ধ হলে ঘরের সব হাঁড়িকুঁড়ি ভেঙে যায়।

৭৯ । কানা আর কালারাই বিশ্বাস করে।

৮০ । কানা ব্রাহ্মণে শূদ্রের দুনা।

৮১ । অভাগীর দুই পুত, একটা কানা, একটা ভূত।

৮২ । আদাড় গায়ে শিয়াল বাঘ, কুকুর ব্রহ্মচারী। কত পোয়াতীর কানা ছেলে নাম বংশীধারী।

৮৩ । হক কড়ি দিয়ে কানা পেয়দা।

৮৪ । কড়ি দিয়ে কানা পেয়াদা।

৮৫ । কানা গণক বললেন গুণ্যে, হয় পুত্র নয় কন্যে।

৮৬ । সবাই বলে--হরিণ যায়, কানাও বলে-হরিণ যায়।

৮৭ । কানার অশেষ দোষ।

৮৮ । কানা চোখে ঘুমও যা চেতনও তা।

৮৯ । কানা চোখে চশমা।

৯০ । কানাতে কানা, বুড়ীতে বুড়ী, বড় সেয়ানা।

৯১ । কানা, মনে মনেই জানা।

৯২ । কানার স্বপ্ন দেখা।

৯৩ । কানায় কি চোখ রাঙায়।

৯৪ । কানার মধ্যে (কানার দেশের) রূপসী।

৯৫ । গুণের কথা বলব কত, কুম্ভকর্ণ নিদ্রাগত। শেজে-মুতে, রাতকানা, দুৰ্বাক্য বিষের পানা।

৯৬ । দু’চোখ ডাসা, এক চোখ কানা, বজ্জাতের এই নিশানা।

৯৭ । বুড়িতে চতুর, কাহনে কানা।

৯৮ । ঠেকারে গেদারে ছুড়ী, পথ থাকতে কানা বুড়ী।

৯৯ । থানার কাছ দিয়ে কানাও যায় না।

১০০ । সমানে সমান ঘর, খোঁড়া মেয়ের কানা বর।

১০১ । মাগ চিনেছে গোবিন কানা।

১০২ । মিথ্যা কথা প্রবঞ্চনা, হয়তো কুড়ে নয়তো কানা।

১০৩ । কানার রাতই বা কি, আর দিনই বা কি ?

১০৪ । আপন ঘরের ধোঁয়ায় আপন চোখ কানা।

১০৫ । এক চোখ কানা যায়, বিশী বুদ্ধি তার।

১০৬ । কানা চোখ কেবল চক্ষপীড়ারই নিদর্শন।

১০৭ । কর্তারও সময় সময় অন্ধ ও বধির হতে হয়।

১০৮ । ছাগল পোষে পাগলে, হাঁস পোষে অন্ধে।

১০৯ । আঁখ কে অন্ধে নাম নয়নসুখ। (হিন্দী প্রবাদ)



এবার রইলো কিছু কানা পশু-প্রাণীর কথা
১১০ । কানা গরু বামুনকে দান।

১১১ । কানা গরু বামুনকে দান। বামুন বলে পরিত্রাণ।

১১২ । কানা গরু বামুনকে দান, বামুন বলে— আন আন।

১১৩ । কানা গরুর চেনা পথ।

১১৪ । কানা গরুর ভিন্ন গোঠ (পথ)।

১১৫ । কানা গরু বাতাস বইলেই ভয় পায়

১১৬ । কানা গরুর পালে খোঁড়া গরুই রাজা।

১১৭ । কড়ি দিয়ে কানা গরু কেনা।

১১৮ । কানা ঘোড়ার সিধা দৌড়।

১১৯ । কানা ঘোড়া সোজা সামনে চলে।

১২০ । কানা ঘোড় বলিয়া কিছু কম খায় না।

১২১ । অন্ধ ঘোড়া তো গর্তে গিয়ে পড়া।

১২২ । কানা ঘোড়া এসে বলে- আমার কত বল।

১২৩ । বেড়াল হলে অন্ধ, ইদুর মহা বীর।

১২৪ । ইদুর জানে না বেড়াল কানা।

১২৫ । কানা বিড়ালের দই রেখে কাপাস খাওয়া।

১২৬ । কানা কুকুর মাড়েই তুষ্ট।

১২৭ । কানা শুকুর।

১২৮ । কানা মুরগী, গোবদা ছুরি।

১২৯ । কানা মাছি।

১৩০ । কানা বক শুকনো গেড়ে, খায় না খায় আছে পড়ে।

১৩১ । অন্ধ পাখির বাসা খোদা আপন হাতে বুনে দেন।




চাণক্য ও খনার বচন
১৩২ । যস্য নাস্তি স্বয়ং প্রজ্ঞা শাস্ত্রং তস্য করোতি কিং। লোচনাভ্যাং বিহীনস্য দর্পণঃকিং করিষ্যতি। (চাণক্য)
১৩৩ । বুদ্ধি নাই যার তার শাস্ত্র কি করিবে। অন্ধেরে দর্পণ দিলে কি লাভ হইবে। (চাণক্য)

১৩৪ । অন্ধস্য দীপো, বধিরস্য গীতং। মুর্খস্য শাস্ত্রং কিমু সানুরাগং।। (চাণক্য)
১৩৫ । অন্ধের হস্তে দীপ দানে দেখিবে কি সেই। (চাণক্য)

১৩৬ । কানা মেঘের দৃষ্টি সর্বত্র নয় বৃষ্টি। (খনার বচন)

১৩৭ । কানা মেঘের বৃষ্টি সর্বত্র নয় দৃষ্টি। (খনার বচন)

১৩৮ । কানার ছাতা বুধের মাথায়। ক্ষেতের ফসল রাখব কোথায়। (খনার বচন)

১৩৯ । থাকলে শিশুর সাতটি ধাই, দুটি চোখই অন্ধ হয়। (খনার বচন)





এবার ভিন্ন ধারার কিছু অন্ধ-কানা

১৪০ । আমাদের প্রধান বিশ্বাসগুলি হল অন্ধবিশ্বাস।

১৪১ । প্রত্যেকেই অন্যের দোষ খুঁজে বেড়ায়, নিজের দোষে অন্ধ।

১৪২ । চাকরকে বিশ্বাস করলে এক চোখ কানা। ছেলেমেয়েকে বিশ্বাস করলে দুই চোখই কানা।

১৪৩ । বাজে কাজে কানা কামাই।

১৪৪ । নিয়তির চোখ কানা।।

১৪৫ । কানা কলসীর জল।

১৪৬ । অন্ধ বায়ু, ধূলার ঝড়।

১৪৭ । কানা গলিতে ঘুরে মরা।

১৪৮ । সমুখ দিয়ে কানাকড়িও যায় না, পেছন দিয়ে হাতী যায়।

১৪৯ । হাতে নেই কানাকড়ি, করে বেড়ায় বাড়াবাড়ি।

১৫০ । খেলতে জানলে কানা কড়ি দিয়েও খেলা যায়।

১৫১ । ষোল আনাই ভুয়ো, ষোল কড়িই কানা।

১৫২ । কানা কড়ির কেনা গোলাম।

১৫৩ । কানা কড়ির কেনা সেলাম।

১৫৪ । সাত হাটের কানা কড়ি।

১৫৫ । সাত ঘাটের কানা কড়ি।




সূত্র : বই সমূহ
০১। বাংলা বচনাভিধান - শ্রী অমরেন্দ্রনাথ রায়
০২। বাংলা প্রবাদ (ছড়া ও চলতি কথা) - শ্রী সুশীলকুমার দে
০৩। বাংলাদের প্রবাদ - (পত্র ভারতী থেকে প্রকাশিত)
০৪। ভারতের নানান ভাষার প্রবাদ - অঞ্জনাভ দত্ত
০৫। চাণক্য শতক - রায় বাহাদুর পণ্ডিত ও গোবিনলাল বন্দ্যোপাধ্যায়
০৬। কিংবদন্তির খনা ও খনার বচন - পূরবী বসু
০৭। মীরার পদাবলী কবিরের দোঁহা চাণক্য শ্লোক খনার বচন ৭০০ প্রবাদ - প্রীতি পাল চৌধূরী
০৮। প্রবাদ বচন - শ্রীগোপালদাস চৌধুরী ও অপ্রিয়রঞ্জন সেন
০৯। নূতন বাংলা অভিধান প্রবচন সংগ্রহ -
১০। প্রবাদ মালা (২য় খণ্ড) - জেমস লঙ - বাবু রঙ্গো লাল
১১। প্রবাদমালা (এতদ্দেশীয়) - জেমস লঙ - বাবু রঙ্গো লাল
১২। প্রবাদমালা (বঙ্গদেশীয়) - জেমস লঙ - বাবু রঙ্গো লাল
এবং অন্তর্জাল


=================================================================
বাংলা ভাষার সৌন্দর্য
ব্যাসবাক্য সহ কতিপয় সমাস
আধুনিক বাক্য সংকোচন
নতুন শব্দার্থ, নতুন বিপরীত শব্দার্থ
অ তে অজগর, A for Apple
প পদ্য.....
এ-পলাশ সে-পলাশ নহে
বিবাহ বিভ্রাট - ১, বিবাহ বিভ্রাট - ২
পরিচিত শব্দের ভিন্ন রকম অর্থ - ১, পরিচিত শব্দের ভিন্ন রকম অর্থ - ২
ঢাকাবাসীকে ডেকে কই, নাক-মুখ ঢাকা কই!!!
হট্টবিলাসিনী (১৮+)
শুক্তিবাক্য
দেখা-দেখি
প্রবাদ-প্রবচনে "অতি"
বাংলা বাগধারা-প্রবাদ-প্রবচনে চাঁদ, চাঁদ নিয়ে আরো ৫৯টি প্রবাদ-প্রবচন
বাংলা বাগধারা-প্রবাদ-প্রবচনে তাল
অন্ধ নিয়ে ২০টি প্রবাদ-প্রবচন
কপাল নিয়ে ৫১টি প্রবাদ-প্রবচন
কুকুর নিয়ে ৩৭টি প্রবাদ-প্রবচন
গাধা নিয়ে ২৮টি প্রবাদ-প্রবচন, গাধা নিয়ে আরো ৫৯টি প্রবাদ-প্রবচন
বানর নিয়ে ৬৭টি প্রবাদ-প্রবচন
বাঘ নিয়ে ১৩২টি প্রবাদ-প্রবচন
সাপ নিয়ে ১১০টি প্রবাদ-প্রবচন
=================================================================
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:০৯
১২টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×