somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অ্যাকশন মুভি সিরিজ - ডাই হার্ড ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৪ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




আমার পছন্দের অভিনেতাদের একজন হচ্ছেন ব্রুস উইলিস। তার অভিনীত অসংখ্য সিনেমার মধ্যে আমি অল্প কিছু দেখেছি। সেগুলির মধ্যে ডাই হার্ড ফ্র্যাঞ্চাইজিটি আমার বেশ পছন্দের। বিশেষ করে ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রথম কয়েকটি মুভি। আজকে এই পোস্টে আমি চেষ্টা করবো ডাই হার্ড ফ্র্যাঞ্চাইজিটির এখন পর্যন্ত রিলিজ হওয়া ৫টি সিনেমার প্লট সম্পর্কে অতি সংক্ষেপে ধারনা দিতে। ডাই হার্ড ফ্র্যাঞ্চাইজি মূলতো অ্যাকশন মুভি সিরিজ। অ্যাকশন মুভি প্রেমিদের এই সিরিজ ভালো লাগবেই। এই সিরিজে ব্রুস উইলিস অভিনয় করেছেন নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশ ডিপার্টমেন্টের গোয়েন্দা জন ম্যাকক্লেন চরিত্রে।



০১। Die Hard


১৯৮৮ সালে মুক্তি পায় ডাই হার্ড ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রথম মুভি Die Hard.
সিনেমায় দেখানো হয় নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশ ডিপার্টমেন্টের গোয়েন্দা জন ম্যাকক্লেন (ব্রুস উইলিস) ও তার স্ত্রী আলাদা থাকেন। ম্যাকক্লেইন ক্রিসমাসের সময় লস অ্যাঞ্জেলেসে আসে তার স্ত্রীর সাথে দেখা করে তার রাগ ভাঙ্গিয়ে আবার একসাথে থাকার জন্য। জন ম্যাকক্লেন তার স্ত্রীর অফিসে উপস্থিত হওয়ার পরে সেখানে একদল জার্মান কট্টরপন্থী সন্ত্রাসী অফিস বিল্ডিংটিতে আক্রমণ করে সবাইকে জিম্মি করে নেয়। সন্ত্রাসীরা বিল্ডিংয়ের ভল্টে থাকা ৬৪০ মিলিয়ন ডলারের বন্ড হাতিয়ে নেয়ার জন্য এই আক্রমণ করে। ভাগ্যক্রমে জন ম্যাকক্লেন লুকিয়ে পরতে পারে। পরে জন ম্যাকক্লেন নানান কৌশলে সন্ত্রীদের একে একে পরাস্থ করে এবং তার স্ত্রী ও অন্যান্য বন্দীদের উদ্ধার করে নেয়।



০২। Die Hard 2


১৯৯০ সালে মুক্তি পায় ডাই হার্ড ফ্র্যাঞ্চাইজির দ্বিতীয় মুভি Die Hard 2.
সিনেমায় দেখা যায় নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশ ডিপার্টমেন্টের গোয়েন্দা জন ম্যাকক্লেন (ব্রুস উইলিস) তার স্ত্রীকে রিসিভ করতে ওয়াশিংটন ডুলস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গেছে। সেই রাতেই কর্নেল স্টুয়ার্ট এর নেতৃত্বে সন্ত্রাসীদের একটি দল পুরো বিমানবন্দরকে জিম্মি করে ফেলে। কারণ সেই রাতেই দক্ষিণ আমেরিকার একজন রাজনীতিক ও মাদক ব্যবসায়ের গডফাদার মার্কিন হেফাজতে আসছে। সন্ত্রাসীরা তাকে বিচারের হাত থেকে বাঁচিয়ে ভাগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এই কাজ করছে। জন ম্যাকক্লেন একজন সন্দেহজন লোককে পিছু করে এবং নানান সূত্র থেকে বেশ কিছু তথ্য জোগাড় করে আসল পরিস্থিতিটি বুঝে যায়। অন্যদিকে তখন কর্নেল স্টুয়ার্ট তার লাগানো যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে সমস্ত এয়ারপোর্ট পরিচালনা করার ক্ষমতা কব্জা করে নিয়েছে। সে সমস্ত প্লেন গুলিকে বিমান বন্দরের চারদিকে চক্কর দেওয়াচ্ছে। তার শর্ত না মানার কারণে সে ল্যান্ডিং এর ভুল তথ্য দিয়ে একটি বিমানকে ক্রাশ করিয়ে দেয়। ম্যাকক্লেনের স্ত্রী তখন আকাশে একটি বিমানে আছে। বিমানগুলির জালানী শেষ হয়ে আসছে। ম্যাকক্লেনকে দ্রুত সন্ত্রাসীদের আস্তান খুজে বের করে তাদের প্রতিহত করতে হবে। পরে ম্যাকক্লেন নানান কৌশলে সন্ত্রীদের আস্তানার সন্ধান বের করে ফেলে এবং তাদের প্রতিহত করে পরিস্থাতি স্বাভাবিক করে।




০৩। Die Hard with a Vengeance (1995)


১৯৯৫ সালে মুক্তি পায় ডাই হার্ড ফ্র্যাঞ্চাইজির তৃতীয় মুভি Die Hard with a Vengeance.
সিনেমায় দেখানো হয় নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশ ডিপার্টমেন্টের গোয়েন্দা জন ম্যাকক্লেন (ব্রুস উইলিস) এখন মাতাল। NYPD থেকে তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। ঠিক সেই সময় একটি বোমা বিস্ফোরিত হয়। সাইমন নামের একজন লোক পুলিশের কাছে ফোন করে বলে জন ম্যাকক্লেনকে সে যা যা বলবে, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ঠিক তা তা করতে হবে। তা যদি না করে তাহলে সে আরেকটি বোমা ফাটাবে। পুলিশ তখন বাধ্য হয়ে জন ম্যাকক্লেনকে কাজে নামায়। সাইমন প্রথম যে কাজটি করতে বলে সেখানেই জনের সাথে জড়িয়ে যায় জিউস (স্যামুয়েল জ্যাকসন) নামের একজন কালো লোক। এরপরে একের পর এক কাজের কথা বলে বলে সাইমন ম্যাকক্লেন ও জিউসকে পুরো নিউইয়র্ক জুড়ে দৌড়াতে হয়। প্রতিটি যায়গায় গিয়ে তারা একটি করে বোম নিষ্ক্রিয় করতে থাকে। এরই মাঝে সাইমন জানায় সে একটি স্কুলে বোমা রেখেছে। তখন সব পুলিশ ছুটতে থাকে শহরের স্কুল গুলির দিকে। তখন জন বুঝে ফেলে যে সাইমন স্কুলে বোমার হুমকি দিয়ে পুলিশকে ওয়াল স্ট্রিট থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে। কারণ সেখানে কোনো স্কুল নেই। বরং ওয়াল স্ট্রিটে আছে ফেডারেল রিজার্ভের বিশ্বের সবচেয়ে বড় সোনার স্টোরেজ। আগেই সাইমন ওয়াল স্ট্রিটের একটি পাতাল রেল স্টেশনে বোমা বিস্ফোরন করেছে। সাইমনের লোকেরা ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে সুড়ঙ্গ করে ১৪০ বিলিয়ন সোনার বার চুরি করে ডাম্প ট্রাকে করে জলের নালার ভিতর দিয়ে পালিয়ে যাচ্ছে। ম্যাকক্লেন আর জিউস ট্রাকগুলিকে ধাওয়া করে একে একে সন্ত্রাসীদের কাবু করে শেষ পর্যন্ত সাইমনের প্লান ভেস্তে দেয়।




০৪। Live Free or Die Hard (2007)


২০০৭ সালে মুক্তি পায় ডাই হার্ড ফ্র্যাঞ্চাইজির চতুর্থ মুভি Live Free or Die Hard.
সিনেমায় দেখা যায় নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশ ডিপার্টমেন্টের গোয়েন্দা জন ম্যাকক্লেন (ব্রুস উইলিস) ও তার স্ত্রীর সাথে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে এবং তাদের মেয়ে লুসি (মেরি এলিজাবেথ উইনস্টেড) জন ম্যাকক্লেনের সাথে থাকে না।
সাইবার-সন্ত্রাসীর হ্যাকাররা এফবিআই-এর নেটওয়ার্ক সিস্টেম হ্যাক করে নেয়, এবং যেসব নিরপরাধী প্রোগ্রামারদের দিয়ে হ্যাকিং কোর্ড লিখিয়েছে তাদের একে একে হত্যা করতে থাকে। এফবিআই থেকে ম্যাকক্লেনকে বলা হয় কম্পিউটার প্রোগ্রামার ও হ্যাকার ম্যাথিউ (জাস্টিন লং) কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ধরে আনতে। অন্যদিকে এই সব সন্ত্রাসী হ্যাকিং কর্মকান্ডের মাস্টারমাইন্ড টমাস গ্যাব্রিয়েল (টিমোথি ওলিফান্ট) কয়েকজন ঘাতককে পাঠায় ম্যাথিউকে হত্যা করার জন্য। তখন ম্যাকক্লেন ম্যাথিউকে বাঁচিয়ে পালিয়ে যায়। ম্যাথিউ ম্যাকক্লেনকে জানায় সন্ত্রাসীরা আসলে একটি "ফায়ার সেল" এ্যাকটিভ করা শুরু করেছে। তারা প্রথমে জাতীয় অবকাঠামোর উপর সাইবার আক্রমণ করবে, পাবলিক ইউটিলিটি, ট্রাফিক এবং অন্যান্য কম্পিউটার-নিয়ন্ত্রিত সিস্টেম দখল করে নিয়ে সব কিছু একসাথে বন্ধ করে দিবে। তখন সারা দেশ এক সাথে অচল হয়ে যাবে এবং সেখান থেকে সহসা উদ্ধার পাওয়ার কোনো সুযোগ থাকবে না। ম্যাথিউ তার বন্ধুর সাহায্য নিয়ে সন্ত্রাসীদের সিস্টেম হ্যাক করে এবং সন্ত্রাসীদের আস্তানা এবং ভবিষ্যৎ গন্তব্য ও অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে ম্যাকক্লেনকে জানায়। এদিকে সন্ত্রাসীরা ম্যাকক্লেনের মেয়ে লুসি এবং ম্যাথিউকে ধরে নিয়ে যায়। পরে ম্যাকক্লেন একাই অপরাধীদের ব্যর্থ করে দিয়ে তার মেয়ে লুসি এবং ম্যাথিউকে উদ্ধার করে নেয়।



০৫। A Good Day to Die Hard (2013)


২০১৩ সালে মুক্তিপায় ডাই হার্ড ফ্র্যাঞ্চাইজির পঞ্চম মুভি A Good Day to Die Hard.
সিনেমায় দেখা যায় নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশ ডিপার্টমেন্টের গোয়েন্দা জন ম্যাকক্লেন (ব্রুস উইলিস) জানতে পারে তার ছেলে জ্যাক (জয় কোর্টনি) মস্কোতে একজন লোককে গুলি করে হত্যার দায়ে গ্রেফতার হয়েছেন এবং বিচারে তার ফাঁসী হবে। ছেলেকে বাঁচানোর জন্য ম্যাকক্লেন যখন মস্কোর আদালতে পৌঁছায় ঠিক তখন রাশিয়ান সন্ত্রাসীরা বিল্ডিংটিতে বোমা ফাটায়। সেই সুযোগে জ্যাক এবং আরেকজন বিলিয়নেয়ার কারাবন্দী ইউরি কোমারভ (সেবাস্টিয়ান কোচ) পালিয়ে যায়। সন্ত্রাসীরা তাদের দেখে ফেলে এবং গাড়ী নিয়ে তাদের তাড়া করতে থাকে। ঠিক তখন ম্যাকক্লেন একটি গাড়ী নিয়ে তাদের পিছু নেয় এবং তাদের উদ্ধার করে। জ্যাক তখন ইউরি এবং ম্যাকক্লেনকে নিয়ে মস্কোর একটি সিআইএ সেফ হাউসে উঠে এবং ম্যাকক্লেন জানতে পারেন জ্যাক একজন আন্ডার-কভার সিআইএ এ্যাজেন্ট। এই মিশনে সে ইউরির কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করছেন যাতে করে তার কাছে থাকা কিছু প্রমাণ যোগার করতে পারে যা দিয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত উচ্চ-পদস্থ রাশিয়ান কর্মকর্তা ভিক্টর চাগারিন (সের্গেই কোলেসনিকভ) কে দোষী সাব্যস্ত করা যাবে। এদিকে চাগারিনের লোকজন সেফ হাউসে আক্রমণ করে। ম্যাকক্লেন তাদের আটকে রাখে আর এই সুযোগে জ্যাক এবং ইউরি পালিয়ে যায়। ইউরি সমস্ত প্রমান জ্যাককে দিয়ে তার একমাত্র মেয়ে ইরিনা (ইউলিয়া স্নিগির) কে নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে রাজি হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা যায় ইউরি আর তার মেয়ে ইরিনা দুজনে মিলে চেরনোবিলের পরিত্যাক্ত গোডাউন থেকে শতকোটি টাকার সম্পদ নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার প্ল্যান করেছে। কিন্তু সেখানে তখন উপস্থিত হয় ম্যাকক্লেন আর তার ছেলে জ্যাক। তারা দুজনে মিলে ইউরি আর তার মেয়ে ইরিনাকে প্রতিহত করে এবং বাবা-মেয়ে দুজনেই মারা পরে।




=================================================================
সিনেমা নিয়ে আমার আরো কিছু পোস্ট -
আমার দেখা হলিউড মুভি : ০১ + ০২ + ০৩ + ০৪

আমার দেখা হলিউড মুভি সিরিজ :
মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সের সুপাহিরো মুভি
X-Men মুভি সিরিজ
Batman মুভি সিরিজ
স্পাইডার ম্যান মুভি সিরিজ
সাই-ফাই মুভি সিরিজ Alien
দ্য প্রিডেটর ফ্র্যাঞ্চাইজি : প্রথম মুভি - Predator, দ্বিতীয় মুভি - Predator 2, তৃতীয় মুভি - Predators, চতুর্থ মুভি - The Predator, পঞ্চম মুভি - Prey

জনি ডেপের সিনেমা "Nick of Time"

কোরিয়ান সিনেমা : গোল্ডেন স্লাম্বার + হার্ড হিট

The Invisible Guest
টাইম-লুপ নিয়ে হিন্দি সিনেমা Looop Lapeta
আইনি ড্রামা সিনেমা - জয় ভীম (Jai Bhim)
দ্য বিগ বুল

ওয়েব সিরিজ শী-হাল্ক : অ্যাটর্নি অ্যাট ল সিজন - ১ : এপিসোড - ১ + এপিসোড - ২ + এপিসোড - ৩

হইচই ওয়েব সিরিজ : ব্যোমকেশ : সিজন-১ + সিজন-২

বলিউডের যে হিন্দি সিনেমা গুলি দেখেছি আমি : ২০২১ সালের সিনেমা + ২০২০ সালের সিনেমা + ২০১৯ সালের সিনেমা + ২০১৮ সালের সিনেমা (প্রথম ভাগ) + ২০১৮ সালের সিনেমা (শেষ ভাগ)

=================================================================
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩০
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শীঘ্রই হাসিনার ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮


পেক্ষার প্রহর শেষ। আর দুই থেকে তিন মাস বাকি। বিশ্ব মানবতার কন্যা, বিশ্ব নেত্রী, মমতাময়ী জননী, শেখ মুজিবের সুয়োগ্য কন্যা, আপোসহীন নেত্রী হযরত শেখ হাসিনা শীগ্রই ক্ষমতার নরম তুলতুলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাছে থেকে আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬

আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....

২০০১ সালের কথা। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের একটা আন্তর্জাতিক দরপত্রে অংশ গ্রহণ করে আমার কোম্পানি টেকনিক্যাল অফারে উত্তীর্ণ হয়ে কমার্শিয়াল অফারেও লোয়েস্ট হয়েছে। সেকেন্ড লোয়েস্টের সাথে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সংস্কারের জন্য টাকার অভাব হবে না, ড. ইউনূসকে ইইউ

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



বুধবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ঢাকায় নিযুক্ত ইইউর রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার এবং সফররত এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিসের এশিয়া ও প্যাসিফিক বিভাগের পরিচালক পাওলা... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নারী বুকের খাতায় লিখে রাখে তার জয়ী হওয়ার গল্প (জীবন গদ্য)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩২



বুকে উচ্ছাস নিয়ে বাঁচতে গিয়ে দেখি! চারদিকে কাঁটায় ঘেরা পথ, হাঁটতে গেলেই বাঁধা, চলতে গেলেই হোঁচট, নারীদের ইচ্ছেগুলো ডিমের ভিতর কুসুম যেমন! কেউ ভেঙ্গে দিয়ে স্বপ্ন, মন ঢেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্রী ও কুশ্রী পদাবলির ব্লগারদের টার্গেট আমি

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫



আমাকে জেনারেল করা হয়েছে ১টি কমেন্টের জন্য; আমার ষ্টেটাস অনুযায়ী, আমি কমেন্ট করতে পারার কথা; সেটাও বন্ধ করে রাখা হয়েছে; এখন বসে বসে ব্লগের গার্বেজ পড়ছি।

সম্প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×