আগে, রূপকথার গল্প দিয়ে নিজেদের ব্যাখ্যা দিতাম
কিন্তু কিভাবে বলি ঘৃণা, এখন আমরা যা হয়ে উঠলাম
যেভাবে নিজেদেরকে ভাঙি, হেতুহীন ঝামেলা বাড়াই
তবু আমরা আজো থেকে গেছি সেই পুরনো রূপকথাই

আমরা এখনো আটকে আছি নায়ক ও দুর্ভাগ্যের মাঝখান
এখনো আমরা দেবরূপী তাই সেইসাথে অনেক শয়তান
কিন্তু ভুলে যাই যে, আমরা আসলে বস্তুগত অঙ্কের অধিক
খোলা আকাশের নিচে... বাকিটুকু পড়ুন

জুবায়ের আহমেদ

তোমারে কইলাম, শহরে যাও, একটা চাকুরী খোঁজ। বাড়ীতে পইরা থাইকা কিছুই করতে পারবা না।
নারে জোহরা, আমারে দিয়া চাকুরী-বাকরি অইবো না। তার উপর লেহাপড়া তেমন করি নাই। ছোট বেলায় বাপ মইরা গেছে, মায়ে কষ্ট কইরা বড় করছে। গায়ে যা কাম পাই তাই করি, কোনমতে দিন কাটাইতে পারলেই অইবো, আমার বড়লোক... বাকিটুকু পড়ুন

শকুন চায় গরু মরুক
গরু চাচ্ছে বাঁচি,
গরুর প্রাণে শাপে শকুন
সাথে ঘেরাও মাছি।


খোদা এবার কোন মুখের
সদয় হবে মনে,
মরবে গরু নাকি শকুন
আহার না- নিষ্প্রাণে।


ধান পেকেছে দল উদয়ে
মানুষ করে ভাত,
ধান চেয়েছে বংশ ধারা
বেড়ে যাপক জাত।


খোদা এবার কোন দিকে তে
দুয়ার খুলে দেবে,
দুই কূলের মালিক তিনি
পায় না খোদা ভেবে।


হরিণ বলে বাঁচাও খোদা
বাঘ খুঁজেছে আহার,
দুই জীবনে হক... বাকিটুকু পড়ুন

একদিন বিজ্ঞান ক্লাসে স্যার বললেন-
‘তোমরা যে প্রায়ই রাতেরবেলা আকাশ থেকে আলো ঝরে পড়তে দ্যাখো
লোকে যাকে তারা খসে পড়া বলে, আসলে তা উল্কাপিণ্ড।
উল্কাপিণ্ড হচ্ছে গ্রহাণু কিংবা ধুমকেতুর অংশ, যা মহাকাশে পরিভ্রমণ করতে করতে
হঠাৎ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে, আর বায়ুর সঙ্গে সংঘর্ষের ফলে আলো জ্বলে ওঠে।’

অতীন মনোযোগ সহকারে স্যারের কথা শুনলো
পরীক্ষায়... বাকিটুকু পড়ুন

বিয়ের পর বউয়ের ভালবাসা দেখে আমিতো অবাক । বললো, দুটো কাপে চা না খেয়ে আমরা বরং একটি গ্লাসে চা পান করবো । আহা! এমন বউ এতোদিন কোথায় ছিলো?
.
আবেগে আপ্লুত হয়ে বললাম, জানো? আমার এক মামা আছে তারা ভালবাসার ঠেলায় এক ব্রাশ দিয়ে দাঁত মাজে । সে বললো, ওয়াক….! বুঝলাম না... বাকিটুকু পড়ুন

আলোচিত সাগর-রুনি সাংবাদিক দম্পতির হত্যার ১১ বছর পেরিয়ে গেলেও বিচাররের কোন কিনারা হয়নি। আমি এই বিচারিক প্রকৃয়াকে নিছক আইনি কারনে দীর্ঘ সময় লাগছে বলে মানি না। আমি বিশ্বাস করি আমাদের পুলিশ ,আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ,গোয়েন্দা সংস্থা যথেষ্ট শক্তিশালি। সরকার ও সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদিচ্ছা থাকলে এই বিচারের রায় এতোদিনে... বাকিটুকু পড়ুন

মোখলেশ সাহেব ঢাকা শহরে ৩৫ বচ্ছর বৈবাহিক ও চাকুরী জীবন কাটিয়ে মারা গেলেন ৬৫ বচ্ছর বয়সে।উনার আমলনামার হিসাব হচ্ছে।
ফলাফল গোল শুন্য ড্র। মানে পাপ এবং পূন্য সমান সমান। চূড়ান্ত নির্ধারনীর জন্য এক্সট্রা টাইম মাস্ট। উপাত্ত হিসেবে মাননীয় বিচারক বেছে নিলেন উনি নিজ পরিবারকে কতটা সময় দিয়েছেন তা বিবেচনায় ৫০% হলেই... বাকিটুকু পড়ুন