অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : কন্টকমুকুট
Common Name : Crown of thorns, Christ plant, Christ thorn
Scientific Name : Euphorbia milii
নামের সাথে চমৎকার মিল এই কাঁটামুকুট ফুলের। কাঁটাময় গাছে চমৎকার ফুল ফুটে থাকে কাঁটার মাঝে মুকুটের মতোই। বলা হয়ে থাকে যীশুকে ক্রুসবিদ্ধ করার সময় মাথায় এইরকম কাঁটাজাতীয় একটা মুকুট পরানো হয়েছিলো। তাই এর আরেক নাম Christ thorn.
গ্রিক চিকিৎসক ইউফোরবাস এবং ফরাসি দ্বীপ লা রিইউনিয়নের গভর্নর ব্যারোঁ মিলিয়ঁস (Baron Milius) এর নাম অনুসারে গাছটির Scientific নাম রাখা হয় Euphorbia milli.
কাঁটামুকুট বিরূপ পরিবেশে ও প্রতিকূল পরিস্থিতিতে এবং কোন রকম যত্ন ছাড়াই গাছটি টিকে থাকতে পারে, তবে বীজ থেকে কাঁটামুকুট জন্মানো কঠিন। কাটিং থেকে বংশবৃদ্ধি করা সহজ। শাখা-প্রশাখা কম বর্ধনশীল, অরণ্যময় গুল্ম, সারা বছর ধরে ফুল ফুটলেও শীতকালে বেশি ফুটতে দেখা যায। রোদ পেলে বেশ ফুল ফোটে, রোদ না পেলে ফুল কিছুটা কম ফুটে। তাছাড়া ফুল না ফুটলেও শুধু এই গাছেরই আলাদা একটা সৌন্দর্য আছে বলে এটি অফিসে বা বাসা বাড়িতে ছোট পরিসরে টবে লাগানো হয়।
কাঁটামুকুট ফুল ছোট থেকে মাঝারি সাইজ পর্যন্ত নানান আকারের হতে পারে। পাপড়ি লাল, গোলাপী, হলুদ, সাদাটে ইত্যাদি নানান রঙের দেখা যায়। ফুলের পাপড়ি সংখ্যা দুটি। বড় ফুল গুলির পাপড়ি দুটি নিজেদের মাঝে এমন ভাবে প্যাঁচিয়ে থাকে যে দেখে মনে হয় চারটি পাপড়ি।
গাছের ডাল, পাতা বা ফুল ছিড়লে সাদা বিষাক্ত কষ বের হয়। ভাঙ্গা অংশ থেকে কষ দীর্ঘক্ষণ ধরে ঝরতে থাকে। কাঁটামুকুটের কাঁটাও বেশ বিষাক্ত। গায়ে কাঁটা বিধলে বেশ জ্বালা করে।
কাঁটামুকুট মূলত আমেরিকা, আফ্রিকা ও মাদাগাস্কার অঞ্চলের উদ্ভিদ হলেও বর্তমানে বিশ্বের প্রায় সকল স্থানেই পাওয়া যায়। কথিত আছে, ভারতের কেরালায় যে ইহুদিরা বসবাস করেন তারাই ইসরায়েল থেকে কাঁটামুকুট ভারতে এনেছেন। অনেকেই কাঁটামুকুটকে ক্যাকটাস বলে ভুল করেন। কাঁটামুকুটের বাহ্যিক রূপ দেখতে ক্যাকটাসের মত হলেও এরা আসলে ক্যাকটাস নয়।
ছবি তোলার সময় ও স্থান : বিভিন্ন সময় বিভিন্ন যায়গায় ছুবি গুলি তুলেছি আমি। বেশীরভাগ ছবিই মুঠো ফোনের ক্যামেরায় তোলা।
=================================================================
আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী,
এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কালো বাদুড় ফুল
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, রক্তগাঁদা, গামারি, গামার, গাম্বার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু
ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা, চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (হালকা গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (সাদা), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (লালচে গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (কমলা), চন্দ্রমল্লিকা (হলুদ-সাদা)
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীল বনলতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা, পুত্তলিকা, পটপটি
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বাসন্তীলতা, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন, রক্তপুষ্পক
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ
শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত অকন্দ
সুলতান চাঁপা, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে
হাতি জোলাপ,
=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ১৪
রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩, রাতের গোলাপ - ০৪, রাতের গোলাপ - ০৫
অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অর্কিড-৫
কচুরিপানা ফুল-২, কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-৩, গোলাপি আমরুল-২,
জারবেরা-২
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
দাদমর্দন-২, দাদমর্দন-৩, দাদমর্দন-৪, দাদমর্দন-৫, দোলনচাঁপা-২
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪, পপী-৫
বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩, বোতল ব্রাশ-৪
শিমুল গাছে আগুন, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল,
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, পলাশ ও পারিজাত পরিচিতি, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০১, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০২, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৩, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৪
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৫, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৬, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৭, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৮
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৯, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১০, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১১, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১২
=================================================================